হজ্জের প্রস্তুতি || হজ্জের সফরে যেসব জিনিস সাথে নেয়া জরুরি ||




হজ্জের সামান গুছানো শুরু করুন এখন থেকেই


হজ্জের সফরে পূর্ব থেকেই প্রয়োজন মতো জিনিসপত্র গুছিয়ে নিতে পারেন। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় যারা প্রথমবারের মতো হজ্জে যান তারা যাওয়ার পর আফসোস করেন যে, আহ্হা ঐ জিনিসটা নিয়ে আসা দরকার ছিল, অমুকটা কেন আনতে ভুলে গেলাম ইত্যাদি। আমার হজ্জের সফরের পূর্বে বেশ কয়েকজন হাজীর সাথে কথা বলে আমি মোটামুটি নিম্নের জিনিসগুলি সাথে নিয়েছিলাম। আমার ধারণা, এই তালিকা অনেকেরই কাজে লাগতে পারে।

১. পাসপোর্ট: সাথে পাসপোর্টের ১ সেট ফটোকপি নিতে পারলে ভালো হবে।

২. পাসপোর্ট সাইজের ৪/৫ কপি ছবি: পাসপোর্ট সাইজের কয়েক কপি ছবি সঙ্গে নিতে পারলে ভালো হয়। কখন কোন্ প্রয়োজনে লেগে বসে বলা যায় না।

৩. জরুরি ফোন-এর তালিকা: পরিবার ও আত্মীয়-স্বজনদের প্রয়োজনীয় ফোন নম্বরসহ এজেন্সি, সৌদি আরবে অবস্থিত মুয়াল্লিম অফিস ও বাংলাদেশ হজ্জ অফিসের ফোন নম্বরের একটি তালিকা অবশ্যই সাথে নিতে হবে।

৪. ছাতা: সৌদি আরব অনেক উষ্ণ মরুর এলাকা। তাই প্রচণ্ড রোদের হাত থেকে বাঁচতে ছাতা সাথে নেয়া খুবই জরুরি।

৫. হাত পাখা: গরমের সময় হজ্জ পড়লে মক্কা মুকাররমার তাপমাত্রা তখন ৪৫/৪৬ ডিগ্রী সেলসিয়াসে পৌঁছে যায়। যদিও সৌদি আরবের জলবায়ুতে আর্দ্রতার পরিমাণ কম থাকায় আপনি ঘামবেন কম। তবু দাবদাহের হাত থেকে কিছুটা হলেও রক্ষা পেতে সাথে একটি হাতপাখা নেয়া ভালো। এটি কাগজের হলে অথবা মুড়িয়ে ছোট করে ব্যাগে বহন করা যায় এমন হলেই চলে।

৬. সান গ্লাস: আরাফার ময়দান কিংবা মিনা অবস্থান কালে প্রচণ্ড রোদের দিকে তাকানোই যায় না। এ পরিস্থিতি মোকাবিলায় সান গøাস বা কালো চশমা সাথে নেয়া প্রয়োজন।

৭. ইহরামের কাপড় ২ সেট: হজ্জের সফরে নিজের ঘর থেকে কিংবা বিমান বন্দর থেকে তো ইহরাম বাঁধতেই হয়। তখন ১ সেট কাপড় অবশ্যই প্রয়োজন হবে। তদুপরি অতিরিক্ত আরো ১ সেট ইহরামের কাপড় সাথে নেয়া জরুরি। অর্থাৎ, ২.৫ হাত বহরের ২.৫ গজ করে ৪ পিস কাপড় নিলেই দুটি সেট হয়ে যাবে।

৮. স্পঞ্চ ১ জোড়া: হজ্জের পুরো সময়ের জন্য ব্যবহারোপযোগী অর্থাৎ পায়ের পাতা ঢেকে যায় না এমন ছোট ফিতার স্পঞ্চ ব্যবহার করতে হয়। আমরা ঘর থেকেই এমন সেন্ডেলই পরে বের হয়েছিলাম। এমন পাতলা আরো অতিরিক্ত ১ জোড়া সাথে নিতে পারলে ভালো হয়। কোন কারণে যদি পায়ের জুতা হারিয়ে যায় তাহলে তাৎক্ষণিকভাবে সেই জোড়া ব্যবহার করা যেতে পারে। মক্কা মুকাররমায় জুতা খুঁজে পাওয়া সহজ নাও হতে পারে। আর দাম তো অনেক বেশি তা বলা বাহুল্য।

৯. কিছু রশি: মোটামুটি ২টি লাগেজের বাইরের অংশ ভালেভাবে বাঁধা যেতে পারে এমন পরিমাণের চেয়ে আরো একটু বেশি পরিমাণ রশি সঙ্গে নিতে হবে। নিজের ট্রলি কিংবা হজ্জ থেকে ফেরার সময় অতিরিক্ত লাগেজ অবশ্যই রশি দিয়ে জড়িয়ে দিতে হবে। আমি হজ্জের প্রস্তুতি হিসেবে সবার আগে এই জিনিসটি দোকান থেকে কিনেছিলাম।

১০. কাগজ-কলম: হজ্জের সফরে সাথে অবশ্যই পর্যাপ্ত পরিমাণ কাগজ সাথে নেয়া প্রয়োজন। অনেক তথ্য লিখে রাখার প্রয়োজন হতে পারে। আর যাদের লেখালেখির অভ্যাস আছে তারা তো কাগজ ছাড়া ঘরের বাহির হওয়ার কথা ভাবতেই পারেন না। আর কলমের কথা যেটি বললাম- সাধারণ ২/১টি কলমের পাশাপাশি মোটা কালির ১টি কলম রাখতে পারলে খুব ভালো হয়। কেননা, ট্রলি কিংবা লাগেজের কোন কোন জায়গায় আপনার নাম, পাসপোর্ট নম্বর, মুয়াল্লিম নং কিংবা নিজের ঠিকানা-মোবাইল নম্বর ইত্যাদি লেখার প্রয়োজন হতে পারে।

১১. মাঝারি সাইজের ট্রাভেলস ব্যাগ: পিঠে করে নেয়া যায় এমন মাঝারি সাইজের ১টি মাজারি সাইজের ট্রাভেল্স ব্যাগ সাথে নিতে হবে। বিশেষ করে মক্কা থেকে যখন মিনায় যেতে হবে তখন হজ্জের ৪/৫ দিনের জন্য হালকা জিনিসপত্র সাথে নিতে হয়। এ সময় বড় সাইজের ট্রলি বহন করার সুযোগ থাকে না। মাঝারি সাইজের ব্যাগটিই এ সময় সাথে নেয়া উত্তম। তদুপরি এ ব্যাগ জিয়ারাহ ছাড়াও অন্যান্য ছোট খাটো কাজেও চমৎকার ব্যবহার করা যায়।

১২. জুতা বহনের জন্য পিঠে ঝুলানো ব্যাগ: বাইতুল্লাহ তাওয়াফ কিংবা অন্যান্য অনেক জায়গায় এ ব্যাগ প্রয়োজন হতে পারে। বিশেষ করে মসজিদ কিংবা এমন জায়গা যেখানে জুতা খুলে প্রবেশ করতে হয় সেখানে জুতা সাথে নিতে হলে এ পাতলা কাপড়ের ব্যাগ অবশ্যই সাথে নেয়া জরুরি।

১৩. ছোট বিছানার চাদর: মিনায় অবস্থান কালে ছোট সাইজের (সিঙ্গেল) বিছানার চাদর প্রয়োজন হতে পারে। তাই সাথে হালকা বেডিং হিসেবে এটি নেয়া যেতে পারে।

১৪. মেলামাইনের প্লেট ও গ্লাস: ওজন যাতে কম হয় সেজন্য মেলামাইনের ছোট সাইজের ১টি প্লেট ও ১টি গ্লাস সাথে নিতে হবে। খানা-পিনার জন্য এ দুটি বস্তু একেবারেই অপরিহার্য।

১৫. কোমরে বাঁধার বেল্ট: কোমরে বাঁধার জন্য একটু বড় সাইজের ১টি বেল্ট নিতে হবে। ইহরাম অবস্থায় যখন শুধু সেলাইবিহীন দু‘ টুকরো কাপড় পরিধান করতে হয় তখন প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও টাকা পয়সা বহনের জন্য এটি প্রয়োজন হবে।

১৬. ছোট হাতব্যাগ: গলায় ঝুলানোর জন্য ১টি ছোট সাইজের হাতব্যাগ সাথে নিতে হবে। অবশ্য এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে, কখনও কখনও মুয়াল্লিম অফিস থেকে এ ধরনের ছোট হাতব্যাগ হাজীদের জন্য উপহার হিসেবে দেয়া হয়ে থাকে।

১৭. ছোট কুরআন শরীফ: যখন তখন কিংবা যেখানে সেখানে পবিত্র কুরআন তেলাওয়াতের জন্য সাথে ছোট সাইজের এক জিল্দ কুরআন শরীফ থাকলে ভালো হয়।

১৮. মোবাইল ও ইয়ারফোন: প্রয়োজনীয় যোগাযোগ করার জন্য হজ্জ সফরে সাথে একটি ভালো মানের মোবাইল নিতে হবে। সাথে ইয়ারফোন/হেডফোন নিতে ভুলবেন না। ইয়ারফোন বা হেডফোন এজন্য নিতে হবে যে, আপনার রুমমেট হয়ত এখন ঘুমাবেন কিন্তু আপনার এখন তেলাওয়াত শোনার ইচ্ছে হচ্ছে। এমতাবস্থায়, আপনি তাকে ডিস্টার্ব না করেই তেলাওয়াত শুনতে পারবেন।

১৯. মোবাইল চার্জার ও পাওয়ার ব্যাংক: যে কোন সফরের সময় মোবাইল নিলে সঙ্গে চার্জার তো নিতেই হবে এবং এর সাথে একটি পাওয়ার ব্যাংক নিতে পারলে খুব ভালো হয়।
২০. কাপড় চোপড়: সফরের মেয়াদ অনুযায়ী আপনার নিজের মতো করে কাপড় চোপড় গুছিয়ে নিবেন। যেমন: লুঙ্গি ২টি, তোয়ালে ১টি, রুমে পরার জন্য অন্তত ২টি টি-শার্ট, পাজামা ১/২টি, পাঞ্জাবি ২/৩টি, গেঞ্জি ২টি, ফতুয়া ২টি, ছোট রুমাল ১টি ও টুপি ১টি ইত্যাদি।

২১. সাবান ও গ্লিসারিন: কাপড় কাচা সাবান (হুইল বা এ জাতীয়) ২টি নিলেই যথেষ্ট। গায়ে মাখা সাবান ১টিতেই হয়ে যায় এবং এর সাথে একটি শরীর মাজুনি নিতে হবে। আর গ্লিসারিনের কথা এজন্য বলেছি যে, হারাম শরীফ পরিপূর্ণ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত। এখানে অবস্থানকালীন প্রচণ্ড ঠাণ্ডা অনুভব করবেন। এ সময়ে শরীরে খসখসে ভাব মনে হতে পারে। তাই হারাম শরীফে গমন ও সেখানে খানিক সময় অবস্থান করার পরিকল্পনা থাকলে গোসলের পর ঘর থেকে হাতে পায়ে একটু গ্লিসারিন মেখে নিলে ভালো হবে। গ্লিসারিন নিতে না পারলে ছোট শিশিতে একটু পরিমাণ সরিষার তেল নিলেও চলবে।
আর মুখে ও শরীরে মাখার জন্য সম্ভব হলে ছোট কৌটায় একটু লোশন নিবেন। আমি অবশ্য সফরে গ্লিসারিন কিংবা সরিষার তেল নিইনি। কেননা, কেউ আমাকে এ পরামর্শটি দেননি। আমি সফরে যাওয়ার পর অনুভব করেছি যে, এটি সাথে নেয়া উচিত ছিল।

২২. টুথ ব্রাশ, টুথ পেস্ট ও খিলাল: হজ্জের সফরে স্বাভাবিকভাবে টুথব্রাশ ও টুথপেস্ট তো নিতেই হবে। এর সাথে কয়েকটি খিলাল কাঠি নিতে পারলে খুব ভালো হয়।

২৩. টয়লেট টিস্যু পেপার: সাথে একটি টয়লেট পেপার নিতে পারলে ভালো হয়। কারণ, হোটেলের মান ভেদে আপনি সেখানে টিস্যু পেতেও পারেন, নাও পেতে পারেন।

২৪. একটা ছুরি: ছোট সাইজের একটা ছুরি সাথে নিতে হবে। বিভিন্ন ফল কাটতে কিংবা কোন রশি বা অন্য কিছু কাটার জন্য এটি খুবই দরকারি। তবে মনে রাখবেন, বিমানে উঠার সময় এটি, ব্লেড ও কাঁচি কোন অবস্থাতেই সাথে রাখা ছোট ব্যাগে করে নিবেন না। তাহলে স্ক্যানার মেশিন অতিক্রমের সময় তা বিমান বন্দর কর্তৃপক্ষ নিয়ে নিবেন। এটি লাগেজের মধ্যে দিয়ে দিতে হবে।

২৫. ব্লেড ৩টি, কাঁচি ও ছোট চিরুনি: মাথা মুণ্ডন কাজে প্রয়োজন হলে সহায়তার জন্য ২/৩টি ব্লেড সাথে নেয়া প্রয়োজন। বিশেষ করে উমরাহ্ কিংবা হজ্জ শেষে মিনায় অবস্থানকালে কুরবাণী করা হয়ে গেলেই মাথা মুণ্ডন করতে হয়। তখন কোনো সেলুন কিংবা পেশাদার ব্যক্তির সন্ধান পাওয়া সম্ভব হয় না। এমতক্ষেত্রে সহযাত্রীরা একে অপরের মাথা মুণ্ডনের মাধ্যমে নিজেরা হালাল হয়ে থাকেন। আমরাও তাই করেছিলাম। উমরাহ্ এবং হজ্জের পর আমরা সহহজ্জযাত্রীদের একে অপরের মাথা মুণ্ডন করেছিলাম। আমার একবার মাথা মুণ্ডন করেছিলেন শরীফুল ভাই এবং অন্য সব ক‘বার করেছিলেন প্রিয় টিপু ভাই। আল্লাহ তাদের উত্তম যাঝা দান করুন।

২৬. কিছু পলিথিন ব্যাগ: মাঝারি সাইজের কিছু পলিথিন সাথে নিতে পারলে ভালো হয়। হারামে তাওয়াফ কিংবা সালাত আদায় করার সময় জুতা বা সেন্ডেল পলিথিনে ভরে পিঠের ব্যাগে রাখার জন্য পলিথিন খুব কাজে দিবে। মসজিদে নববীর বাইরে অবশ্য পলিথিনের ব্যবস্থা থাকে।

২৭. ছোট তালা: লাগেজের নিরাপত্তা রক্ষার জন্য ছোট সাইজের একটি তালা সাথে নেয়া উচিত।

২৮. কিছু চিড়া ও বিস্কুট: হজ্জের সফরে অল্প পরিমাণে কিছু চিড়া ও বিস্কুট সাথে নিলে ভালো হবে। তবে কোনো অবস্থাতেই যেন এর পরিমাণ বেশি না হয়। মক্কা ও মদীনা দু‘ জায়গাতেই হজ্জের মৌসুমে সাধারণত খাবারের কোন অভাব হয় না। বরং এমন হয় যে, অনেক ক্ষেত্রে খাবার বাধ্য হয়ে ফেলে দিতে হয়। শুধু পৌঁছা পর্যন্ত ও পরিবেশ সম্পর্কে ধাতস্থ হওয়ার আগ পর্যন্ত এ সামান্য শুকনো খাবার লাগতে পারে। বলে রাখা ভালো, অনেকেই ৮/১০ কেজি পর্যন্ত চিড়া, ৪/৫ কেজি গুড় ছাড়াও মুড়ি ও অন্যান্য খাবার সাথে নিয়ে থাকেন। এটি বোকামি ছাড়া আর কিছু নয়।

২৯. লবণ: যারা ভাতের সাথে আমার মতো লবণ খাওয়ায় অভ্যস্ত তারা ছোট একটি কৌটায় অল্প পরিমাণ লবণ নিবেন। সফরে লবণের প্রাপ্তি সহজ নাও হতে পারে। তবে যারা খাবারের সাথে আলাদা লবণ খেতে অভ্যস্ত নন তারা ভুলেও এটি নিতে যাবেন না। কেননা, এই সামান্য কৌটার ওজনও লাগেজের সামগ্রিক ওজনকে সামান্য হলেও বাড়িয়ে দিবে।

৩০. পানির বোতল: ১ লিটার কিংবা ২ লিটার সাইজের একটি পানির বোতল সাথে নিতে পারলে ভালো হয়। হারাম থেকে যমযমের পানি ভরে নিয়ে এসে হোটেল রুমে পান করতে বোতলটি কাজে দিবে। তবে আরাফাহ্র ময়দানে প্রচুর পরিমাণে বোতল পাওয়া যাবে। সে বোতলও পরে ব্যবহার করা যায়।

৩১. ছোট আয়না: ছোট সাইজের একটি আয়না সাথে নিতে পারলে ভালো হয়। খুব কাজে দিবে এটি।

৩২. ছোট স্ট্যাপলার ও পিন: হজ্জের সফরে এই দুটো জিনিস কখনো কখনো প্রয়োজন হয়। সাথে রাখলে কাজে দিতে পারে।

৩৩. সুঁই ও সুতা: জিনিস দুটি খুব ছোট। কিন্তু সফরের অবস্থায় প্রয়োজন পড়লে এ দুটির মূল্য অনেক বেশি। তাই হজ্জে যাওয়ার সময় মনে করে সুঁই-সুতা সাথে নিতে অনুরোধ করছি।

৩৪. সৌদি রিয়াল ও কিছু টাকা: প্রয়োজন মতো বাংলাদেশি টাকা রিয়ালে ভাঙিয়ে নিন আগে থেকেই। মক্কা বা মদীনায় অনেক সময় টাকা ভাঙাতে গেলে ঠকার সম্ভাবনা থাকে।

৩৫. প্রয়োজনীয় ঔষধ: ৪/৫টি খাওয়ার স্যালাইন, ১ পাতা নাপা ট্যাবলেট, কয়েকটি এইড ব্যান্ড, একটু তুলা, ছোট ১ শিশি স্যাভলন ও ১ শিশি স্যানিটাইজার- এই জাতীয় কিছু কমন ঔষধ সাথে নেয়া ভালো। এর বাইরে কারো যদি নিয়মিত কোনো ঔষধ সেবনের বিষয় থাকে তাহলে তা পরিমাণ মতো সাথে নেয়া জরুরি।

[ড. সালেহ মতীনের প্রকাশিতব্য গ্রন্থ ‘হজ্জের ডায়েরি’ থেকে]



****************************************
>>> Welcome, You are now on Mohammadia Foundation's Website. Please stay & Tune with us>>>

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মোহাম্মদীয়া ফাউন্ডেশনের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url