যঈফ ও জাল হাদিসের ফেতনা থেকে সাবধান, পর্ব - ০৮




যঈফ ও জাল হাদিসের ফেতনা


  • আছরের পর ঘুমাইলে জ্ঞান কমে যায়
  • ৭০ জন নবী কদু ও ডালকে পছন্দ করতেন
  • হারাম পন্থায় সম্পদ অর্জনকারীকে নরকে নেওয়া হবে
  • নবীগন নেতা ফকিহগণ সর্দার
  • আসমান ও জমিনের মাঝে রমজান মাস ঝুলন্ত
  • রুঢ় আচরণকারী প্রতিপালক
  • বায়তুল্লাহ যিয়ারত করল অথচ আমাকে যিয়ারত করল না

- এরকম কথাকে অনেকেই সহীহ হাদিস বলে চালিয়ে দেন। আসলে এগুলোর কোনটিই সহীহ হাদিস নয়। কোনটি একেবারেই বানোয়াট, কোনটি মিথ্যা আবার কোনটি সহীহ হাদিসের অনুকরণে ভুল হাদিস- এসব হাদিসই যঈফ বা জাল হাদিস। যে কথা রাসুলুল্লাহ (সা:) বলেননি, সেকথাকে রাসুলের (সা:) কথা বলে চালিয়ে দেওয়া চরম জালিয়াতি এবং অতি জঘন্য গুনাহের কাজ। আসুন যঈফ বা জাল হাদিসগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই এবং এসব হাদিসের ব্যবহার থেকে নিজেরা বিরত থাকি এবং অন্যদেরকে বিরত রাখি। আমাদের এই আর্টিকেলগুলো আপনাদের নিজেদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করলে অনেকেই উপকৃত হবেন। আশা করি দ্বীনের স্বার্থে এগুলো শেয়ার করবেন।


 যঈফ ও জাল হাদিস নং     ৩৯ 

আছরের পর ঘুমাইলে জ্ঞান কমে যায়


যে ব্যাক্তি আসরের পর ঘুমবে, তার জ্ঞান ছিনিয়ে নেয়া হবে। ফলে সে শুধুমাত্র নিজেকেই দোষারোপ করবে।
হাদীসটি দুর্বল

হাদীসটি ইবনু হিব্বান “আয-যুয়াফা ওয়াল মাতরূকীন" গ্রন্থে (১/২৮৩) খালিদ ইবনুল কাসেম সূত্রে বর্ণনা করেছেন। ইবনুল জাওযী “মাওযু"আত” গ্রন্থে (৩/৬৯) হাদীসটি উল্লেখ করে বলেছেনঃ হাদীসটি সহীহ নয়। কারণ খালেদ মিথ্যুক। হাদীসটি মূলত ইবনু লাহীয়ার, খালিদ তা ছিনিয়ে নিয়েছেন। অতঃপর তাকে লাইস-এর সূত্রে গেথে দিয়েছেন।

তৃতীয় সূত্রে মারওয়ান হতে বর্ণনা করা হয়েছে। সেটি ইবনু আদী “আল কামিল গ্রন্থে (কাফ ২১১/১৯ ও সাহমী “তারীখু জুরজান' গ্রন্থে (৫৩) উল্লেখ করেছেন। মারওয়ান বলেনঃ আমি লাইস ইবনু সা'দকে এমতাবস্থায় বললাম যে, তিনি রামাযান মাসে আসরের পরে ঘুমাচ্ছিলেনঃ হে আবুল হারিস কী হয়েছে আপনার যে আপনি আসরের পরে ঘুমাচ্ছেন? অথচ আমাদেরকে ইবনু লাহীয়া হাদীস শুনিয়েছেন ... । উত্তরে আবুল লাইস বললেনঃ আকীল হতে ইবনু লাহীয়ার হাদীসের কারণে আমি এমন কিছু ছাড়ব না যা আমার উপকার করে!
(ইবনু লাহীয়া মুখস্থ বিদ্যায় দুর্বল)।

বর্তমান যুগের বহু মাশায়েখ আসরের পরে ঘুমাতে নিষেধ করে থাকেন যদিও তার প্রয়োজন হয়। তাকে যদি বলা হয় এ মর্মে বর্ণিত হাদীসটি দুর্বল। তাহলে দ্রুত উত্তরে বলেনঃ ফাযায়েলে আমল-এর ক্ষেত্রে দুর্বল হাদীসের উপর আমল করা যায়। ভেবে দেখুন পূর্ববতীদের চিন্তা-চেতনা আর পরবর্তীদের জ্ঞানের মধ্যে কত বড় পার্থক্য? লাইস ছিলেন মুসলিমদের ইমাম এবং প্রসিদ্ধ এক ফাকীহ। তার কথা প্রমান বহন করছে তার চিন্তাচেতনা ও জ্ঞানের গভীরতার, অথচ পরবর্তীগণ কী বলেন?

হাদীসটি আবু ইয়ালা ও আবু নয়াইম “আত-তিব্ববুন্নাবাবী" গ্রন্থে (২/১২) আমর ইবনু হুসাইন সূত্রে বর্ণনা করেছেন। এ আমরকে খাতীব বাগদাদীসহ অন্যান্য মুহাদ্দিসগণ মিথ্যুক বলেছেন। এ আমরই নিম্নের ডালের হাদীস বর্ণনাকারীঃ (দেখুন পরেরটি)

من نام بعد العصر فاختلس عقله فلا يلومن إلا نفسه
ضعيف

أخرجه ابن حبان في " الضعفاء والمجروحين " (1 / 283) من طريق خالد بن القاسم عن الليث بن سعد عن عقيل عن الزهري عن عروة عن عائشة مرفوعا. أورده ابن الجوزي في " الموضوعات " (3 / 69) وقال: لا يصح، خالد كذاب، والحديث لابن لهيعة فأخذه خالد ونسبه إلى الليث

قال السيوطي في " اللآليء " (2 / 150) : قال الحاكم وغيره: كان خالد يدخل على الليث من حديث ابن لهيعة، ثم ذكره السيوطي من طريق ابن لهيعة فمرة قال
عن عمرو بن شعيب عن أبيه عن جده مرفوعا، ومرة قال: عن ابن شهاب عن أنس مرفوعا
وابن لهيعة ضعيف من قبل حفظه، وقد رواه على وجه ثالث، أخرجه ابن عدي في " الكامل " (ق 211 / 1) والسهمي في " تاريخ جرجان " (53) عنه عن عقيل عن مكحول مرفوعا مرسلا، أخرجاه من طريق مروان، قال: قلت لليث بن سعد - ورأيته نام بعد العصر في شهر رمضان - يا أبا الحارث مالك تنام بعد العصر وقد
حدثنا ابن لهيعة..؟ فذكره، قال الليث: لا أدع ما ينفعني بحديث ابن لهيعة عن عقيل! ثم رواه ابن عدي من طريق منصور بن عمار حدثنا ابن لهيعة عن عمرو بن شعيب عن أبيه عن جده
قلت: ولقد أعجبني جواب الليث هذا، فإنه يدل على فقه وعلم، ولا عجب، فهو من أئمة المسلمين، والفقهاء المعروفين، وإني لأعلم أن كثيرا من المشايخ اليوم يمتنعون من النوم بعد العصر، ولوكانوا بحاجة إليه، فإذا قيل له
الحديث فيه ضعيف، أجابك على الفور: يعمل بالحديث الضعيف في فضائل الأعمال
فتأمل الفرق بين فقه السلف، وعلم الخلف
والحديث رواه أبو يعلى وأبو نعيم في " الطب النبوى " (12 / 2 نسخة السفرجلاني) عن عمرو بن حصين عن ابن علاثة عن الأوزاعي عن الزهري عن عروة عن عائشة مرفوعا وعمرو بن الحصين هذا كذاب كما قال الخطيب وغيره


 যঈফ ও জাল হাদিস নং     ৪০ 

৭০ জন নবী কদু ও ডালকে পছন্দ করতেন

 
তোমরা কদু (লাউ) অপরিহার্য করে নাও। কারন তা অনুভূতি (জ্ঞান) বৃদ্ধি করে। তোমরা ডালকে অপরিহার্য করে নাও, কারন তার পবিত্রতা বর্ণিত হয়েছে সত্তর জন নবীর ভাষায়।
হাদীসটি জাল

হাদীসটি তাবারানী “মুজামুল কাবীর” গ্রন্থে (২২/৬২ নং১৫২) আমর ইবনুল হুসাইন সূত্রে ইবনু আলাসা হতে বর্ণনা করেছেন।
সুয়ূতী “আল-লাআলী” গ্রন্থে (২/১৫১) বলেছেনঃ আমর ও তার শাইখ তারা দু’জনই মাতরূক।

আমি (আলবানী) বলছিঃ তা সত্ত্বেও সুয়ূতী হাদীসটি "জামেউস সাগীর" গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন।

যারাকশী "আল-লাআলিল মানসূরা ফিল আহাদীসল মশহুরাহ" (১৪৩ নং) গ্রন্থে বলেনঃ ইবনুস সালাহ-র হাতের লিখায় পেয়েছি যে, এটি একটি বাতিল হাদীস। হাদীসটি ইবনুল জাওযী “মাওযুআত” গ্রন্থে (২/২৯৪,২৯৫) কয়েকটি সূত্রে উল্লেখ করেছেন এবং বানোয়াট হিসাবে হুকুম লাগিয়েছেন।

সাগানী “আহাদীসুল মাওয়ূ"আহ” গ্রন্থে (পৃঃ ৯) ও ইবনুল কাইয়্যিম আলজাওযিয়া “আল-মানার” গ্রন্থে (পৃঃ ২০) উল্লেখ করে বলেছেনঃ এটি সাদৃশ্যপূর্ণ সেই সব জালকারীদের সাথে যারা মান্না ওয়াস সালওয়ার উপর এটিকে পছন্দ করেছেন।

আলী আল-কারী তার “মাওযুআত” গ্রন্থে (পৃঃ ১০৭) এটিকে বানোয়াট হিসাবেই স্বীকার করেছেন। ইবনু তাইমিয়্যা “মাজমূউ ফাতাওয়া” গ্রন্থে বলেছেনঃ জ্ঞানীজনদের ঐক্যমতে মিথ্যা ও বানোয়াট।
এ মিথ্যুক আমরের আরো একটি হাদীস। (দেখুন পরেরটি)

عليكم بالقرع فإنه يزيد في الدماغ، وعليكم بالعدس فإنه قدس على لسان سبعين نبيا
موضوع

رواه الطبراني في " الكبير " (22 / 62 - رقم 152) من طريق عمرو المذكور آنفا عن ابن علاثة عن ثور عن مكحول عن واثلة
وقال السيوطي في " اللآليء " (2 / 151) بعد أن ساقه من هذا الوجه: وعمرو وشيخه متروكان
قلت: ومع هذا فقد أورده في " الجامع الصغير "! قال الزركشى في " اللآليء المنثورة في الأحاديث المشهورة " (رقم 143 - نسختي) : ووجدت بخط ابن الصلاح أنه حديث باطل ... سئل عنه ابن المبارك؟ فقال: ولا على لسان نبي واحد! إنه لمؤذ ينفخ
وذكره ابن الجوزي في " الموضوعات " (2 / 294 - 295) من عدة طرق وحكم عليه بالوضع، قال المناوي: ودندن عليه المؤلف ولم يأت بطائل، وكذلك أورد حديث العدس هذا الصغاني في " الأحاديث الموضوعة " (ص 9) وكذا ابن القيم، فقال في " المنار " (ص 20) : ويشبه أن يكون هذا الحديث من وضع الذين اختاروه على المن والسلوى وأشباههم
وأقره علي القاري في " موضوعاته " (ص 107)
وقال ابن تيمية في " مجموع الفتاوي " (27 / 23) : حديث مكذوب مختلق باتفاق أهل العلم، ولكن العدس هو مما اشتهاه اليهود، وقال الله لهم (أتستبدلون الذي هو أدنى بالذي هو خير)


 যঈফ ও জাল হাদিস নং     ৪১ 

হারাম পন্থায় সম্পদ অর্জনকারীকে নরকে নেওয়া হবে


যে ব্যাক্তি হারাম পন্থায় (অন্যকে বিপদ্গ্রস্থ করে) সম্পদ অর্জন করল, আল্লাহ তাঁকে নরকে নিয়ে যাবেন।
হাদীসটি সহীহ নয়

হাদীসটি কাযাঈ “মুসনাদুশ শিহাব” গ্রন্থে (কাফ ২/৩৭) ও রামহুরমুযী “আল-আমসাল" গ্রন্থে (পৃঃ ১৬০) আমর ইবনুল হুসাঈন সূত্রে ... বর্ণনা করেছেন।

আমি (আলবানী) বলছিঃ এ সনদটি সাকেত [নিক্ষেপযোগ্য]। এ আমর ইবনুল হুসাঈন মিথ্যুক। পূর্বে তার সম্পর্কে বহুবার আলোচনা করা হয়েছে। সাখাবী “আল-মাকাসিদ” গ্রন্থে (নং ১০৬১) বলেছেনঃ আমর মাতরূক। আর আবূ সালমা হচ্ছেন সুলায়মান ইবনু সালাম। তিনি ইয়াহইয়া ইবনু জাবের-এর কাতিব [লেখক], তিনি সাহাবী নন।

এছাড়া আবু সালমা আল-হিমসী সম্পর্কে মানবী বলেনঃ তিনি একজন মাজহুল [অপরিচিত] তাবেঈ।

من أصاب مالا من نهاوش أذهبه الله في نهابر
لا يصح

رواه القضاعي في " مسند الشهاب " (ق 37 / 2) والرامهرمزي في " الأمثال " (ص 160) عن عمرو بن الحصين قال: أنبأنا محمد بن عبد الله بن علاثة قال: أنبأنا أبو سلمة الحمصي مرفوعا

قلت: وهذا إسناد ساقط، عمرو هذا كذاب كما سبق مرارا، وقال السخاوي في " المقاصد " (رقم 1061) : عمرو متروك، وأبو سلمة واسمه سليمان بن سلم وهو كاتب يحيى بن جابر قاضي حمص، لا صحبة له، فهو مع ضعفه مرسل، وقد عزاه الديلمي ليحيى بن جابر هذا وهو أيضا ليس بصحابي، وقال التقي السبكي في " الفتاوى " (2 / 369) : إنه لا يصح، وله كلام طويل في نقضه وقد ذكر العسكري في " التصحيفات " (1 / 229) عن أبي عبيد أنه غير محفوظ

والحديث عزاه السيوطي في " الجامع " لابن النجار عن أبي سلمة الحمصي وتعقبه المناوي بأن أبا سلمة هذا تابعى مجهول، قاله في " التقريب " كأصله، وبأن عمرا متروك

نهاوش: بالنون من نهش الجثة جمع نهو اش أو هو اش من الهو ش الجمع وهو كل مال أصيب من غير حله و" الهو اش " ما جمع من مال حرام

نهابر: بنون أوله أي مهالك وأمور مبددة جمع نهبر وأصل النهابر مواضع الرمل إذا وقعت بها رجل بعير لا تكاد تخلص والمراد أن من أخذ شيئا من غير حله كنهب أذهبه الله في غير حله كذا في " فيض القدير

من أصاب مالا من نهاوش أذهبه الله في نهابر لا يصح - رواه القضاعي في " مسند الشهاب " (ق 37 / 2) والرامهرمزي في " الأمثال " (ص 160) عن عمرو بن الحصين قال: أنبأنا محمد بن عبد الله بن علاثة قال: أنبأنا أبو سلمة الحمصي مرفوعا قلت: وهذا إسناد ساقط، عمرو هذا كذاب كما سبق مرارا، وقال السخاوي في " المقاصد " (رقم 1061) : عمرو متروك، وأبو سلمة واسمه سليمان بن سلم وهو كاتب يحيى بن جابر قاضي حمص، لا صحبة له، فهو مع ضعفه مرسل، وقد عزاه الديلمي ليحيى بن جابر هذا وهو أيضا ليس بصحابي، وقال التقي السبكي في " الفتاوى " (2 / 369) : إنه لا يصح، وله كلام طويل في نقضه وقد ذكر العسكري في " التصحيفات " (1 / 229) عن أبي عبيد أنه غير محفوظ والحديث عزاه السيوطي في " الجامع " لابن النجار عن أبي سلمة الحمصي وتعقبه المناوي بأن أبا سلمة هذا تابعى مجهول، قاله في " التقريب " كأصله، وبأن عمرا متروك نهاوش: بالنون من نهش الجثة جمع نهو اش أو هو اش من الهو ش الجمع وهو كل مال أصيب من غير حله و" الهو اش " ما جمع من مال حرام نهابر: بنون أوله أي مهالك وأمور مبددة جمع نهبر وأصل النهابر مواضع الرمل إذا وقعت بها رجل بعير لا تكاد تخلص والمراد أن من أخذ شيئا من غير حله كنهب أذهبه الله في غير حله كذا في " فيض القدير


 যঈফ ও জাল হাদিস নং     ৪২ 

নবীগন নেতা ফকিহগণ সর্দার


নবীগণ হচ্ছেন নেতা, ফাকীহগন হচ্ছেন সর্দার আর তাদের মজলিসগুলো হচ্ছে অতিরিক্ত।
হাদীসটি বানোয়াট

হাদীসটি দারাকুতনী তার “সুনান” গ্রন্থে (পৃঃ ৩২২) এবং কাযাঈ “মুসনাদুশ শিহাব” গ্রন্থে (১/২৩) ... হারিস ইবনু আবদিল্লাহ হামদানী আল-আওয়ার সূত্রে ... বর্ণনা করেছেন। এ সনদটি নিতান্তই দুর্বল। হারিসকে জমহুর ওলামা দুর্বল আখ্যা দিয়েছেন। ইবনুল মাদীনী বলেনঃ “كذاب” তিনি মিথ্যুক। শু'বা বলেনঃ আবু ইসহাক তার থেকে মাত্র চারটি হাদীস শ্রবণ করেছেন।

“আল-কাশফ” গ্রন্থে এসেছে (১/২০৫), ‘আলী আল-কারী বলেনঃ এটি বানোয়াট হাদীস। অনুরূপ কথা “খুলাসা" গ্রন্থেও এসেছে।

الأنبياء قادة، والفقهاء سادة، ومجالسهم زيادة
موضوع

أخرجه الدارقطني في " سننه " (ص 322) والقضاعي في " مسند الشهاب " (23 / 1) من طريق أبي إسحاق عن الحارث عن علي بن أبي طالب مرفوعا

وهذا سند ضعيف جدا، الحارث هو ابن عبد الله الهمداني الأعور وقد ضعفه الجمهور وقال ابن المديني: كذاب، وقال شعبة: لم يسمع أبو إسحاق منه إلا أربعة أحاديث، وفي الكشف (1 / 205) : قال القاري: هو موضوع كما في " الخلاصة "، وأورده السيوطي في " الجامع " من رواية القضاعي، وبيض له المناوي! ولوائح الوضع عليه ظاهرة

الأنبياء قادة، والفقهاء سادة، ومجالسهم زيادة موضوع - أخرجه الدارقطني في " سننه " (ص 322) والقضاعي في " مسند الشهاب " (23 / 1) من طريق أبي إسحاق عن الحارث عن علي بن أبي طالب مرفوعا وهذا سند ضعيف جدا، الحارث هو ابن عبد الله الهمداني الأعور وقد ضعفه الجمهور وقال ابن المديني: كذاب، وقال شعبة: لم يسمع أبو إسحاق منه إلا أربعة أحاديث، وفي الكشف (1 / 205) : قال القاري: هو موضوع كما في " الخلاصة "، وأورده السيوطي في " الجامع " من رواية القضاعي، وبيض له المناوي! ولوائح الوضع عليه ظاهرة


 যঈফ ও জাল হাদিস নং     ৪৩ 

আসমান ও জমিনের মাঝে রমজান মাস ঝুলন্ত


আসমান ও যমীনের মাঝে রমাযান মাস ঝুলন্ত থাকে। তাঁকে যাকাতুল ফিতর প্রদান না করা পর্যন্ত আল্লাহর নিকটে উঠিয়ে নেয়া হয় না।
হাদীসটি দুর্বল

হাদীসটি “জামেউস সাগীর” গ্রন্থে এসেছে। তাতে বলা হয়েছে ইবনু শাহীন তার “আত-তারগীব” গ্রন্থে এবং যিয়া জারীর হতে বর্ণনা করেছেন। অতঃপর তাকে দুর্বল হিসাবে চিহ্নিত করেছেন। মানবী তার কারণ ব্যাখ্যা করে বলেছেনঃ হাদীসটি ইবনুল জাওযী “আল-ওয়াহিয়াত” গ্রন্থে উল্লেখ করে বলেছেনঃ সহীহ নয়। সনদে মুহাম্মাদ ইবনু ওবায়েদ আল-বাসরী নামক বর্ণনাকারী আছেন, তিনি মাজহুল।

আমি (আলবানী) বলছিঃ “ইলালুল মুতানাহিয়া” গ্রন্থে (৮২৪) ইবনুল জাওযীর পূর্ণাঙ্গ কথা হচ্ছেঃ لا يتابع عليه তার অনুসরণ করা যায় না। হাফিয ইবনু হাজার তার কথাকে সমর্থন করেছেন।

আনাস (রাঃ)-এর হাদীস হতে আল-খাতীব (৯/১২১) বর্ণনা করেছেন, তার থেকে ইবনুল জাওযী “আল-ইলাল” গ্রন্থে (৮২৩) এবং ইবনু আসাকির (১২/২৩৯/২) বাকিয়া ইবনুল ওয়ালিদ সূত্রে আব্দুর রহমান ইবনু উসমান ইবনে উমার হতে বর্ণনা করেছেন।

আমি (আলবানী) বলছিঃ এ আব্দুর রহমানকে আমি চিনি না। বাহ্যিক ব্যাপার এই যে, তিনি বাকিয়ার মাজহুল শাইখদের একজন। ইবনুল জাওযী ধারণা করেছেন যে, তিনি হচ্ছেন বাকরাবী। যার সম্পর্কে ইমাম আহমাদ বলেনঃ লোকেরা তার হাদীসকে গ্রহণ করেনি।

شهر رمضان معلق بين السماء والأرض، ولا يرفع إلى الله إلا بزكاة الفطر
ضعيف

عزاه في " الجامع الصغير " لابن شاهين في " ترغيبه " والضياء عن جرير ورمز له بالضعف وبين سببه المناوي في شرحه فقال: أورده ابن الجوزي في " الواهيات " وقال: لا يصح فيه محمد بن عبيد البصري مجهول
قلت: وتمام كلام ابن الجوزي " العلل المتناهية " (824) : لا يتابع عليه
وأقره الحافظ عليه في اللسان
وأما قول المنذري في " الترغيب " (2 / 100) : رواه أبو حفص بن شاهين في " فضائل رمضان " وقال: حديث غريب جيد الإسناد
ففيه نظر من وجهين
الأول: ثبوت هذا النص في كتاب ابن شاهين المذكور، فإنى قد راجعت " فضائل رمضان " له في نسخة خطية جيدة في المكتبة الظاهرية بدمشق، فلم أجد الحديث فيه مطلقا، ثم إننى لم أره تكلم على حديث واحد مما أورده فيه بتصحيح أو تضعيف
ثم رأيت الحديث رواه أحمد بن عيسى المقدسي في " فضائل جرير " (2 / 24/ 2) من هذا الوجه وقال: رواه أبو حفص بن شاهين وقال: حديث غريب جيد الإسناد قال
ومعناه لا يرفع إلى الله عز وجل بغفران مما جنى فيه إلا بزكاة الفطر
فلعل ابن شاهين ذكر ذلك في غير " فضائل رمضان " أو في نسخة أخرى منه، فيها زيادات على التي وقفت عليها
الآخر: على افتراض ثبوت النص المذكور عن ابن شاهين فهو تساهل منه، وإلا فأنى للحديث الجودة مع جهالة راويه وقد تفرد به كما قال ابن الجوزي، وتبعه الحافظ ابن حجر العسقلاني كما سبق
وروي من حديث أنس أخرجه الخطيب (9 / 121) وعنه ابن الجوزي في " العلل " (823) ، وابن عساكر (12 / 239 / 2) عن بقية بن الوليد حدثني عبد الرحمن بن عثمان بن عمر عنه مرفوعا
قلت: وعبد الرحمن هذا لم أعرفه والظاهر أنه من شيوخ بقية المجهولين، وزعم ابن الجوزي أنه البكراوي الذي قال أحمد فيه: طرح الناس حديثه مردود، فإن هذا متأخر الوفاة مات سنة (195 هـ) فهو من طبقة بقية
ثم إن الحديث لوصح لكان ظاهر الدلالة على أن قبول صوم رمضان متوقف على إخراج صدقة الفطر، فمن لم يخرجها لم يقبل صومه، ولا أعلم أحدا من أهل العلم يقول به، والتأويل الذي نقلته آنفا عن المقدسي بعيد جدا عن ظاهر الحديث، على أن التأويل فرع التصحيح، والحديث ليس بصحيح
أقول هذا، وأنا أعلم أن بعض المفتين ينشر هذا الحديث على الناس كلما أتى شهر رمضان، وذلك من التساهل الذي كنا نطمع في أن يحذروا الناس منه، فضلا عن أن يقعوا فيه هم أنفسهم

شهر رمضان معلق بين السماء والأرض، ولا يرفع إلى الله إلا بزكاة الفطر ضعيف - عزاه في " الجامع الصغير " لابن شاهين في " ترغيبه " والضياء عن جرير ورمز له بالضعف وبين سببه المناوي في شرحه فقال: أورده ابن الجوزي في " الواهيات " وقال: لا يصح فيه محمد بن عبيد البصري مجهول قلت: وتمام كلام ابن الجوزي " العلل المتناهية " (824) : لا يتابع عليه وأقره الحافظ عليه في اللسان وأما قول المنذري في " الترغيب " (2 / 100) : رواه أبو حفص بن شاهين في " فضائل رمضان " وقال: حديث غريب جيد الإسناد ففيه نظر من وجهين الأول: ثبوت هذا النص في كتاب ابن شاهين المذكور، فإنى قد راجعت " فضائل رمضان " له في نسخة خطية جيدة في المكتبة الظاهرية بدمشق، فلم أجد الحديث فيه مطلقا، ثم إننى لم أره تكلم على حديث واحد مما أورده فيه بتصحيح أو تضعيف ثم رأيت الحديث رواه أحمد بن عيسى المقدسي في " فضائل جرير " (2 / 24/ 2) من هذا الوجه وقال: رواه أبو حفص بن شاهين وقال: حديث غريب جيد الإسناد قال ومعناه لا يرفع إلى الله عز وجل بغفران مما جنى فيه إلا بزكاة الفطر فلعل ابن شاهين ذكر ذلك في غير " فضائل رمضان " أو في نسخة أخرى منه، فيها زيادات على التي وقفت عليها الآخر: على افتراض ثبوت النص المذكور عن ابن شاهين فهو تساهل منه، وإلا فأنى للحديث الجودة مع جهالة راويه وقد تفرد به كما قال ابن الجوزي، وتبعه الحافظ ابن حجر العسقلاني كما سبق وروي من حديث أنس أخرجه الخطيب (9 / 121) وعنه ابن الجوزي في " العلل " (823) ، وابن عساكر (12 / 239 / 2) عن بقية بن الوليد حدثني عبد الرحمن بن عثمان بن عمر عنه مرفوعا قلت: وعبد الرحمن هذا لم أعرفه والظاهر أنه من شيوخ بقية المجهولين، وزعم ابن الجوزي أنه البكراوي الذي قال أحمد فيه: طرح الناس حديثه مردود، فإن هذا متأخر الوفاة مات سنة (195 هـ) فهو من طبقة بقية ثم إن الحديث لوصح لكان ظاهر الدلالة على أن قبول صوم رمضان متوقف على إخراج صدقة الفطر، فمن لم يخرجها لم يقبل صومه، ولا أعلم أحدا من أهل العلم يقول به، والتأويل الذي نقلته آنفا عن المقدسي بعيد جدا عن ظاهر الحديث، على أن التأويل فرع التصحيح، والحديث ليس بصحيح أقول هذا، وأنا أعلم أن بعض المفتين ينشر هذا الحديث على الناس كلما أتى شهر رمضان، وذلك من التساهل الذي كنا نطمع في أن يحذروا الناس منه، فضلا عن أن يقعوا فيه هم أنفسهم


 যঈফ ও জাল হাদিস নং     ৪৪ 

রুঢ় আচরণকারী প্রতিপালক

 
যে ব্যাক্তি মল-মুত্র ত্যাগ করল, অতঃপর উযূ (ওজু/অজু/অযু) করল না সে আমার সাথে কর্কশ আচরণ করল। যে ব্যাক্তি উযূ (ওজু/অজু/অযু) করল, অতঃপর সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করল না সে আমার সাথে কর্কশ আচরণ করল। যে ব্যাক্তি সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করল, অতঃপর আমাকে ডাকলো না, সে আমার সাথে কর্কশ আচরণ করল। যে ব্যাক্তি আমাকে ডাকলো আর আমি তার ডাকে সারা দিলাম না তার সাথে আমি রুঢ় আচরণ করলাম। অথচ আমি রুঢ় আচরণকারী প্রতিপালক নই।
হাদীসটি জাল

সাগানী (পৃঃ ৬) ও অন্যরা এ কথাই বলেছেন।

হাদীসটি বানোয়াট হওয়ার প্রমাণ এই যে, মল-মূত্র ত্যাগ করার পর ওযু করা এবং ওযূর পরে সালাত আদায় করা মুস্তাহাব কাজের অন্তর্ভুক্ত অথচ হাদিসটি ইঙ্গিত দিচ্ছে যে, এ দু’টাে ওয়াজিবের অন্তর্ভুক্তفقد جفاني 'আমার সাথে কর্কশ আচরণ করল' এ কথার কারণে। অথচ এটি কোন অজানা কথা নয় যে, এসব কর্ম মুসতাহাবের অন্তর্ভুক্ত।
নিম্নের হাদীসটি উপরের হাদীসের ন্যায়। (দেখুন পরেরটি)

من أحدث ولم يتوضأ فقد جفاني، ومن توضأ ولم يصل فقد جفاني، ومن صلى ولم يَدْعُني فقد جفاني، ومن دعاني فلم أجبه فقد جفيته، ولست برب جاف
موضوع
قاله الصغاني (6) وغيره
ومما يدل على وضعه أن الوضوء بعد الحدث، والصلاة بعد الوضوء إنما ذلك من المستحبات، والحديث يفيد أنهما من الواجبات لقوله: " فقد جفاني " وهذا لا يقال في الأمور المستحبة كما لا يخفى ومثله

من أحدث ولم يتوضأ فقد جفاني، ومن توضأ ولم يصل فقد جفاني، ومن صلى ولم يدعني فقد جفاني، ومن دعاني فلم أجبه فقد جفيته، ولست برب جاف موضوع - قاله الصغاني (6) وغيره ومما يدل على وضعه أن الوضوء بعد الحدث، والصلاة بعد الوضوء إنما ذلك من المستحبات، والحديث يفيد أنهما من الواجبات لقوله: " فقد جفاني " وهذا لا يقال في الأمور المستحبة كما لا يخفى ومثله


 যঈফ ও জাল হাদিস নং     ৪৫ 

বায়তুল্লাহ যিয়ারত করল অথচ আমাকে যিয়ারত করল না


যে ব্যাক্তি বায়তুল্লাহ যিয়ারত করল, অথচ আমাকে যিয়ারত করল না, সে আমার ব্যাপারে রুঢ় আচরণ করল।
হাদীসটি জাল

হাফিয যাহাবী “আল-মীযান” (৩/২৩৭) গ্রন্থে এ কথাই বলেছেন। সাগানী “আল-আহাদীসুল মাওযুআত” গ্রন্থে (পৃঃ ৬), অনুরূপ ভাবে যারাকশী ও শওকানী “আল-ফাওয়ায়েদুল মাজমূয়াহ ফিল আহাদীসিল মাওযুআত” গ্রন্থে (পৃঃ ৪২) হাদীসটি উল্লেখ করেছেন। এর সমস্যা হচ্ছে মুহাম্মাদ ইবনু মুহাম্মাদ ইবনে নুমান।

ইবনু আদী (৭/২৪৮০) ও ইবনু হিব্বান “আয-যুয়াফা" গ্রন্থে (৩/৭৩) হাদীসটি বর্ণনা করেছেন। তার সূত্রে ইবনুল জাওযী “মাওযু"আত” গ্রন্থে (২/২১৭) উল্লেখ করেছেন। তারা উভয়ে (ইবনু আদী ও ইবনু হিব্বান) বলেছেনঃ মুহাম্মাদ নির্ভরযোগ্যদের উদ্ধৃতিতে বড় সমস্যা (মিথ্যা) বহন করে আনতেন এবং দৃঢ়চেতাদের উদ্ধৃতিতে উল্টা পাল্টা হাদীস বর্ণনা করতেন।

দারাকুতনী বলেনঃ এ হাদীসটির সনদের মধ্যে দোষনীয় ব্যক্তি হচ্ছেন মুহাম্মাদ ইবনু মুহাম্মাদ ইবনে নুমান।

এছাড়া হাদীসটি বানোয়াট হওয়ার প্রমাণ এটিও যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর ব্যাপারে রুঢ় আচরণ করা যদি কুফরী নাও হয়, তবুও তা বড় গুনাহের অন্তর্ভুক্ত। এর ফলে যে তাঁকে যিয়ারত করা ছেড়ে দিবে, সে বড় গুনাহে লিপ্ত হল। এমনটি হলে হাদীসটি যিয়ারত করাকে হজ্জের ন্যায় অপরিহার্য করে। অথচ যিয়ারত করা ওয়াজিব এমন কথা কোন মুসলিম ব্যক্তি বলেননি। যিয়ারত করা যদি নৈকট্য লাভের একটি মাধ্যমও হয় তবুও তা আলেমদের নিকট মুসতাহাবের গণ্ডি হতে আর বেশী কিছু হবে না। অতএব কীভাবে তাঁর যিয়ারত পরিত্যাগকারী তাঁর সাথে রুঢ় আরচণকারী হয় এবং কীভাবে তাঁর থেকে বিমুখ হয়?

من حج البيت ولم يزرني فقد جفاني
موضوع

قاله الحافظ الذهبي في " الميزان " (3 / 237) ، وأورده الصغاني في " الأحاديث الموضوعة " (ص 6) وكذا الزركشي والشوكاني في " الفوائد المجموعة في الأحاديث الموضوعة " (ص 42)
قلت: وآفته محمد بن محمد بن النعمان بن شبل أو جده قال: حدثنا مالك عن نافع عن ابن عمر مرفوعا
أخرجه ابن عدي (7 / 2480) ، وابن حبان في " الضعفاء " (2 / 73) ، وعنه ابن الجوزي في " الموضوعات " (2 / 217) وقالا: يأتي عن الثقات بالطامات وعن الأثبات بالمقلوبات، قال ابن الجوزي عقبه: قال الدارقطني: الطعن فيه من محمد بن محمد بن النعمان
ومما يدل على وضعه أن جفاء النبي صلى الله عليه وسلم من الكبائر إن لم يكن كفرا، وعليه فمن ترك زيارته صلى الله عليه وسلم يكون مرتكبا لذنب كبير وذلك يستلزم أن الزيارة واجبة كالحج وهذا مما لا يقوله مسلم، ذلك لأن زيارته صلى الله عليه وسلم وإن كانت من القربات فإنها لا تتجاوز عند العلماء حدود المستحبات، فكيف يكون تاركها مجافيا للنبي صلى الله عليه وسلم ومعرضا عنه؟

من حج البيت ولم يزرني فقد جفاني موضوع - قاله الحافظ الذهبي في " الميزان " (3 / 237) ، وأورده الصغاني في " الأحاديث الموضوعة " (ص 6) وكذا الزركشي والشوكاني في " الفوائد المجموعة في الأحاديث الموضوعة " (ص 42) قلت: وآفته محمد بن محمد بن النعمان بن شبل أو جده قال: حدثنا مالك عن نافع عن ابن عمر مرفوعا أخرجه ابن عدي (7 / 2480) ، وابن حبان في " الضعفاء " (2 / 73) ، وعنه ابن الجوزي في " الموضوعات " (2 / 217) وقالا: يأتي عن الثقات بالطامات وعن الأثبات بالمقلوبات، قال ابن الجوزي عقبه: قال الدارقطني: الطعن فيه من محمد بن محمد بن النعمان ومما يدل على وضعه أن جفاء النبي صلى الله عليه وسلم من الكبائر إن لم يكن كفرا، وعليه فمن ترك زيارته صلى الله عليه وسلم يكون مرتكبا لذنب كبير وذلك يستلزم أن الزيارة واجبة كالحج وهذا مما لا يقوله مسلم، ذلك لأن زيارته صلى الله عليه وسلم وإن كانت من القربات فإنها لا تتجاوز عند العلماء حدود المستحبات، فكيف يكون تاركها مجافيا للنبي صلى الله عليه وسلم ومعرضا عنه؟




যঈফ ও জাল হাদিসের সবগুলো পৃষ্ঠা পড়ুন-
                                    ১০    ১১    ১২    ১৩    ১৪    ১৫    ১৬    ১৭    ১৮    ১৯    ২০    ২১    ২২    ২৩    ২৪    ২৫    ২৬    ২৭    ২৮    ২৯    ৩০    ৩১    ৩২    ৩৩    ৩৪    ৩৫    ৩৬    ৩৭    ৩৮

**************************
সাইটটি ভিজিট করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আর্টিকেলটি ভাল লাগলে সত্য ও ন্যয়ের পথে অন্য ভাইনদেরকে দাওয়াতের নিয়তে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন। মোহাম্মদীয়া ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম, লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে জানতে এবং দীন ও মানবতার সেবায় অংশ নিতে OUR ACTION PLAN বাটনে ক্লিক করুন।



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মোহাম্মদীয়া ফাউন্ডেশনের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url