রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর বিতর নামাজ || বিতর সালাতের ফযীলত || বিতরের নামাজ সম্পর্কে ৪৫টি সহী হাদিস (১ম পর্ব) ||





রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর বিতর নামাজ সম্পর্কে জানুন

(প্রথম পর্ব)

এই পর্বের আলোচ্য বিষয়সমূহঃ

বিতর সালাতের ফযীলত

সুনান আত তিরমিজী (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
৪৫২. কুতায়বা (রহঃ) ..... খারিজা ইবনু হুযাফা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত যে, তিনি বলেনঃ একবার রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের কাছে বের হয়ে এসে ইরশাদ করলেনঃ আল্লাহ্ তা’আলা তোমাদের জন্য একটি সালাত (নামায/নামাজ) বাড়িয়ে দিয়েছেন। রক্ত বর্ণের বহু উট থেকেও তা তোমাদের জন্য কল্যাণকর। এই সালাতটি হল বিতর। এশার সালাত ও সুবহে সা’দিক উভয়ের মধ্যবর্তী সময়টিকে আল্লাহ্ তা’আলা এর জন্য তোমাদের ওয়াক্ত নির্ধারণ করে দিয়েছেন। - "এটা তোমাদের জন্য রক্ত বর্ণের বহু উট থেকেও তা তোমাদের জন্য কল্যাণকর" এই অংশ বাদে সহিহ, ইবনু মাজাহ ১১৬৮, তিরমিজী হাদিস নম্বরঃ [আল মাদানী প্রকাশনী]

এই বিষয়ে আবূ হুরায়রা, আবদুল্লাহ ইবনু আমর, বুরায়দা, আবূ বাসরা গিফারী রাদিয়াল্লাহু আনহুম থেকেও হাদীস বর্ণিত আছে। ইমাম আবূ ঈসা তিরমিযী (রহঃ) বলেনঃ খারিজা ইবনু হুযাফা বর্ণিত হাদীসটি গারীব। ইয়াযীদ ইবনু আবী হাবীবের সূত্র ছাড়া এটা সম্পর্কে আমাদের জানা নেই। এই হদীসটির বেলায় কোন কোন হাদীসবেত্তা বিভ্রান্তির সম্মুখীন হয়েছেন। রাবী আবদুল্লাহ ইবনু রাশিদ যাওফীকে আয্-যুরাকীরূপে উল্লেখ করেছেন। অথচ তা ঠিক নয়। আবূ বাসরা আল-গিফারী হলেন জুমায়ল ইবনু বাসরা; কেউ কেউ তাঁকে জামীল ইবনু বাসরা বলেন, যা সঠিক নয়। আর আবূ বাসরা আল-গিফারী হলেন আবূ যর গিফারী রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে সর্বশেষ বর্ণনাকারী, ইনি আবূ যর গিফারী রাদিয়াল্লাহু আনহু এর ভ্রাতুষ্পুত্র।

باب مَا جَاءَ فِي فَضْلِ الْوِتْرِ
حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ، حَدَّثَنَا اللَّيْثُ بْنُ سَعْدٍ، عَنْ يَزِيدَ بْنِ أَبِي حَبِيبٍ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ رَاشِدٍ الزَّوْفِيِّ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ أَبِي مُرَّةَ الزَّوْفِيِّ، عَنْ خَارِجَةَ بْنِ حُذَافَةَ، أَنَّهُ قَالَ خَرَجَ عَلَيْنَا رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَقَالَ ‏ "‏ إِنَّ اللَّهَ أَمَدَّكُمْ بِصَلاَةٍ هِيَ خَيْرٌ لَكُمْ مِنْ حُمْرِ النَّعَمِ الْوِتْرُ جَعَلَهُ اللَّهُ لَكُمْ فِيمَا بَيْنَ صَلاَةِ الْعِشَاءِ إِلَى أَنْ يَطْلُعَ الْفَجْرُ ‏"‏ ‏.‏ قَالَ وَفِي الْبَابِ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ وَعَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَمْرٍو وَبُرَيْدَةَ وَأَبِي بَصْرَةَ الْغِفَارِيِّ صَاحِبِ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏.‏ قَالَ أَبُو عِيسَى حَدِيثُ خَارِجَةَ بْنِ حُذَافَةَ حَدِيثٌ غَرِيبٌ لاَ نَعْرِفُهُ إِلاَّ مِنْ حَدِيثِ يَزِيدَ بْنِ أَبِي حَبِيبٍ ‏.‏ وَقَدْ وَهِمَ بَعْضُ الْمُحَدِّثِينَ فِي هَذَا الْحَدِيثِ فَقَالَ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ رَاشِدٍ الزُّرَقِيِّ وَهُوَ وَهَمٌ فِي هَذَا ‏.‏ وَأَبُو بَصْرَةَ الْغِفَارِيُّ اسْمُهُ حُمَيْلُ بْنُ بَصْرَةَ وَقَالَ بَعْضُهُمْ جَمِيلُ بْنُ بَصْرَةَ وَلاَ يَصِحُّ ‏.‏ وَأَبُو بَصْرَةَ الْغِفَارِيُّ رَجُلٌ آخَرُ يَرْوِي عَنْ أَبِي ذَرٍّ وَهُوَ ابْنُ أَخِي أَبِي ذَرٍّ ‏.‏


বিতরের নামাজ আদায় না করার শাস্তি

সুনান আবূ দাউদ (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
১৪১৯. ইবনুল মুছান্না (রহঃ) ...... আবদুল্লাহ ইবন বুরায়দা (রহঃ) তাঁর পিতা হতে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছিঃ বিতরের নামাজ হক (সত্য)। যে ব্যক্তি এটা আদায় করবে না, সে আমাদের দলভুক্ত নয়। এই উক্তিটি তিনি তিনবার করেন।

باب فِيمَنْ لَمْ يُوتِرْ
حَدَّثَنَا ابْنُ الْمُثَنَّى، حَدَّثَنَا أَبُو إِسْحَاقَ الطَّالْقَانِيُّ، حَدَّثَنَا الْفَضْلُ بْنُ مُوسَى، عَنْ عُبَيْدِ اللَّهِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ الْعَتَكِيِّ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ بُرَيْدَةَ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ ‏ "‏ الْوِتْرُ حَقٌّ فَمَنْ لَمْ يُوتِرْ فَلَيْسَ مِنَّا الْوِتْرُ حَقٌّ فَمَنْ لَمْ يُوتِرْ فَلَيْسَ مِنَّا الْوِتْرُ حَقٌّ فَمَنْ لَمْ يُوتِرْ فَلَيْسَ مِنَّا


বিতর নামাজের ওয়াক্ত

ইসলামিক ফাউন্ডেশন নাম্বারঃ ৯৩৭, আন্তর্জাতিক নাম্বারঃ ৯৯০ - ৯৯১
৯৩৭। আবদুল্লাহ ইবনু ইউসুফ (রহঃ) ... ইবনু উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত, এক ব্যাক্তি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট রাতের সালাত (নামায/নামাজ) সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করল। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, রাতের সালাত দু’দু’(রাকা’আত) করে। আর তোমাদের মধ্যে কেউ যদি ফজর হওয়ার আশংকা করে, সে যেন এক রাকা’আত মিলিয়ে সালাত আদায় করে নেয়। আর সে যে সালাত আদায় করল, তা তার জন্য বিতর হয়ে যাবে।

নাফি (রহঃ) থেকে বর্ণিত, আবদুল্লাহ ইবনু উমর (রাঃ) বিতর সালাতের এক ও দু’ রাকা’আতের মাঝে সালাম ফিরাতেন। এরপর কাউকে কোন প্রয়োজনীয় কাজের নির্দেশ দিতেন।

باب مَا جَاءَ فِي الْوِتْرِ
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ يُوسُفَ، قَالَ أَخْبَرَنَا مَالِكٌ، عَنْ نَافِعٍ، وَعَبْدِ اللَّهِ بْنِ دِينَارٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، أَنَّ رَجُلاً، سَأَلَ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم عَنْ صَلاَةِ اللَّيْلِ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ صَلاَةُ اللَّيْلِ مَثْنَى مَثْنَى، فَإِذَا خَشِيَ أَحَدُكُمُ الصُّبْحَ صَلَّى رَكْعَةً وَاحِدَةً، تُوتِرُ لَهُ مَا قَدْ صَلَّى ‏"‏‏.‏
وَعَنْ نَافِعٍ، أَنَّ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ عُمَرَ، كَانَ يُسَلِّمُ بَيْنَ الرَّكْعَةِ وَالرَّكْعَتَيْنِ فِي الْوِتْرِ، حَتَّى يَأْمُرَ بِبَعْضِ حَاجَتِهِ‏


রাতের নামাজ শেষে বিতর নামাজ

ইসলামিক ফাউন্ডেশন নাম্বারঃ ৯৩৮, আন্তর্জাতিক নাম্বারঃ ৯৯২
৯৩৮। আবদুল্লাহ ইবনু মাসলামা (রহঃ) ... ইবনু আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্নিত, তিনি বলেন, তার খালা উম্মুল মু’মিনীন মাইমুনা (রাঃ) এর ঘরে রাত কাটান। (তিনি বলেন) আমি বালিশের প্রস্থের দিক দিয়ে শয়ন করলাম এবং রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও তার পরিবার সেটির দৈঘ্যের দিক দিয়ে শয়ন করলেন। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রাতের অর্ধেক বা তার কাছাকাছি সময় পর্যন্ত ঘুমালেন। এরপর তিনি জাগ্রত হলেন এবং চেহারা থেকে ঘুমের আবেশ দূর করেন। পরে তিনি সূরা আলে ইমরানের (শেষ) দশ আয়াত তিলাওয়াত করলেন। তারপর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একটি ঝুলন্ত মশকের নিকট গেলন এবং উযূ (ওজু/অজু/অযু) করলেন। এরপর তিনি সালাতে দাঁড়ালেন।

আমিও তার মতই করলাম এবং তার পাশেই দাঁড়ালাম। তিনি তার ডান হাত আমার মাথার উপর রাখলেন এবং আমার কান ধরলেন। এরপর তিনি দু’রাকাত সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করলেন। এরপর দু’ রাকা’আত, এরপর দু’ রাকা’আত, এরপর দু’ রাকা’আত, এরপর দু’ রাকা’আত, এরপর তিনি বিতর আদায় করলেন। তারপর তিনি শুয়ে পড়লেন। অবশেষে মুয়ায্‌যিন তার কাছে এলো। তখন তিনি দাঁড়িয়ে দু’ রাকা’আত সালাত আদায় করলেন। তারপর বের হয়ে ফজরের সালাত আদায় করলেন।

باب مَا جَاءَ فِي الْوِتْرِ
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مَسْلَمَةَ، عَنْ مَالِكٍ، عَنْ مَخْرَمَةَ بْنِ سُلَيْمَانَ، عَنْ كُرَيْبٍ، أَنَّ ابْنَ عَبَّاسٍ، أَخْبَرَهُ أَنَّهُ، بَاتَ عِنْدَ مَيْمُونَةَ، وَهْىَ خَالَتُهُ، فَاضْطَجَعْتُ فِي عَرْضِ وِسَادَةٍ، وَاضْطَجَعَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم وَأَهْلُهُ فِي طُولِهَا، فَنَامَ حَتَّى انْتَصَفَ اللَّيْلُ أَوْ قَرِيبًا مِنْهُ، فَاسْتَيْقَظَ يَمْسَحُ النَّوْمَ عَنْ وَجْهِهِ، ثُمَّ قَرَأَ عَشْرَ آيَاتٍ مِنْ آلِ عِمْرَانَ، ثُمَّ قَامَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم إِلَى شَنٍّ مُعَلَّقَةٍ، فَتَوَضَّأَ فَأَحْسَنَ الْوُضُوءَ، ثُمَّ قَامَ يُصَلِّي فَصَنَعْتُ مِثْلَهُ فَقُمْتُ إِلَى جَنْبِهِ، فَوَضَعَ يَدَهُ الْيُمْنَى عَلَى رَأْسِي، وَأَخَذَ بِأُذُنِي يَفْتِلُهَا، ثُمَّ صَلَّى رَكْعَتَيْنِ، ثُمَّ رَكْعَتَيْنِ، ثُمَّ رَكْعَتَيْنِ، ثُمَّ رَكْعَتَيْنِ، ثُمَّ رَكْعَتَيْنِ، ثُمَّ رَكْعَتَيْنِ، ثُمَّ أَوْتَرَ، ثُمَّ اضْطَجَعَ حَتَّى جَاءَهُ الْمُؤَذِّنُ فَقَامَ فَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ ثُمَّ، خَرَجَ فَصَلَّى الصُّبْحَ‏.‏


বিতর নামাজের রাকা’আত

ইসলামিক ফাউন্ডেশন নাম্বারঃ ৯৩৯, আন্তর্জাতিক নাম্বারঃ ৯৯৩
৯৩৯। ইয়াহইয়া ইবনু সুলাইমান (রহঃ) ... আবদুল্লাহ ইবনু উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, রাতের সালাত (নামায/নামাজ) দু’ দু’ রাকাআত করে। তারপর যখন তুমি সালাত শেষ করতে চাইবে, তখন এক রাকা’আত আদায় করে নিবে। তা তোমার পূর্ববতী সালাতকে বিতর করে দিবে। কসিম (রহঃ) বলেন, আমরা সাবালক হয়ে লোকদের তিন রাকা’আত বিতর আদায় করতে দেখেছি। উভয় নিয়মেই অবকাশ রয়েছে। আমি আশা করি এর কোনটই দোষনীয় নয়।

باب مَا جَاءَ فِي الْوِتْرِ
حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ سُلَيْمَانَ، قَالَ حَدَّثَنِي ابْنُ وَهْبٍ، قَالَ أَخْبَرَنِي عَمْرٌو، أَنَّ عَبْدَ الرَّحْمَنِ بْنَ الْقَاسِمِ، حَدَّثَهُ عَنْ أَبِيهِ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ، قَالَ قَالَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ صَلاَةُ اللَّيْلِ مَثْنَى مَثْنَى، فَإِذَا أَرَدْتَ أَنْ تَنْصَرِفَ فَارْكَعْ رَكْعَةً تُوتِرُ لَكَ مَا صَلَّيْتَ ‏"‏‏.‏ قَالَ الْقَاسِمُ وَرَأَيْنَا أُنَاسًا مُنْذُ أَدْرَكْنَا يُوتِرُونَ بِثَلاَثٍ، وَإِنَّ كُلاًّ لَوَاسِعٌ أَرْجُو أَنْ لاَ يَكُونَ بِشَىْءٍ مِنْهُ بَأْسٌ‏.‏


ঘুমানোর আগে বিতর নামাজ

ইসলামিক ফাউন্ডেশন নাম্বারঃ ৯৪১, আন্তর্জাতিক নাম্বারঃ ৯৯৫

قَالَ أَبُو هُرَيْرَةَ أَوْصَانِي النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِالْوِتْرِ قَبْلَ النَّوْمِ

আবু হুরায়রা (রাঃ) বলেন, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে ঘুমানোর আগে বিতর আদায়ের নির্দেশ দিয়েছেন।

৯৪১। আবূ নুমান (রহঃ) ‍... আনাস ইবনু সীরীন (রহঃ) খেকে বর্নিত, তিনি বলেন, আমি ইবনু উমার (রাঃ) কে বললাম, ফজরের পূর্বের দু’রাকাআতে আমি কিরাআত দীর্ঘ করব কি না, এ সম্পর্কে আপনার অভিমত কি? তিনি বললেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দু’ দু’ রাকাআত করে সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করতেন এবং এক রাকাআত মিলিয়ে বিতর পড়তেন। এরপর ফজরের সালাতের পূর্বে তিনি দু’রাকাআত এমন সময় আদায় করতেন যেন একামতের শব্দ তার কানে আসছে। রাবী হাম্মদ (রহঃ) বলেন, অর্থ্যাৎ দ্রুততার সাথে। (সংক্ষিপ্ত কিরাআতে)

باب سَاعَاتِ الْوِتْرِ
حَدَّثَنَا أَبُو النُّعْمَانِ، قَالَ حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ زَيْدٍ، قَالَ حَدَّثَنَا أَنَسُ بْنُ سِيرِينَ، قَالَ قُلْتُ لاِبْنِ عُمَرَ أَرَأَيْتَ الرَّكْعَتَيْنِ قَبْلَ صَلاَةِ الْغَدَاةِ أُطِيلُ فِيهِمَا الْقِرَاءَةَ فَقَالَ كَانَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم يُصَلِّي مِنَ اللَّيْلِ مَثْنَى مَثْنَى، وَيُوتِرُ بِرَكْعَةٍ وَيُصَلِّي الرَّكْعَتَيْنِ قَبْلَ صَلاَةِ الْغَدَاةِ وَكَأَنَّ الأَذَانَ بِأُذُنَيْهِ‏.‏ قَالَ حَمَّادٌ أَىْ سُرْعَةً‏.‏


বিতর নামাজের সময়

ইসলামিক ফাউন্ডেশন নাম্বারঃ ৯৪২, আন্তর্জাতিক নাম্বারঃ ৯৯৬
৯৪২। উমর ইবনু হাফস (রহঃ) ... আয়িশা (রাঃ) খেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রাতের সকল অংশে (অর্থাৎ ভিন্ন ভিন্ন রাতে ভিন্ন ভিন্ন সময়ে) বিতর আদায় করতেন আর (জীবনের) শেষ দিকে সাহরীরর সময় তিনি বিতর আদায় করতেন।

باب سَاعَاتِ الْوِتْرِ
حَدَّثَنَا عُمَرُ بْنُ حَفْصٍ، قَالَ حَدَّثَنَا أَبِي قَالَ، حَدَّثَنَا الأَعْمَشُ، قَالَ حَدَّثَنِي مُسْلِمٌ، عَنْ مَسْرُوقٍ، عَنْ عَائِشَةَ، قَالَتْ كُلَّ اللَّيْلِ أَوْتَرَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم وَانْتَهَى وِتْرُهُ إِلَى السَّحَرِ‏.‏


বিতরের জন্য পরিবারবর্গকে জাগানো

ইসলামিক ফাউন্ডেশন নাম্বারঃ ৯৪৩, আন্তর্জাতিক নাম্বারঃ ৯৯৭
৯৪৩। মুসাদ্দাদ (রহঃ) ... আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম (রাতে) সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করতেন, তখন আমি তার বিছানায় আড়াআড়িভাবে ঘুমিয়ে থাকতাম। এরপর তিনি যখন বিতর পড়ার ইচ্ছা করতেন, তখন আমাকে জাগিয়ে দিতেন এবং আমিও বিতর আদায় করে নিতাম।

باب إِيقَاظِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم أَهْلَهُ بِالْوِتْرِ
حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، قَالَ حَدَّثَنَا يَحْيَى، قَالَ حَدَّثَنَا هِشَامٌ، قَالَ حَدَّثَنِي أَبِي، عَنْ عَائِشَةَ، قَالَتْ كَانَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم يُصَلِّي، وَأَنَا رَاقِدَةٌ مُعْتَرِضَةً عَلَى فِرَاشِهِ، فَإِذَا أَرَادَ أَنْ يُوتِرَ أَيْقَظَنِي فَأَوْتَرْتُ‏.‏


রাতের সর্বশেষ সালাত বিতর নামাজ

ইসলামিক ফাউন্ডেশন নাম্বারঃ ৯৪৪, আন্তর্জাতিক নাম্বারঃ ৯৯৮
৯৪৪। মুসাদ্দাদ (রহঃ) ... আবদুল্লাহ ইবনু উমর (রাঃ) খেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ বিতরকে তোমাদের রাতের শেষ সালাত (নামায/নামাজ) করবে।

باب لِيَجْعَلْ آخِرَ صَلاَتِهِ وِتْرًا
حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، قَالَ حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ سَعِيدٍ، عَنْ عُبَيْدِ اللَّهِ، حَدَّثَنِي نَافِعٌ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏ "‏ اجْعَلُوا آخِرَ صَلاَتِكُمْ بِاللَّيْلِ وِتْرًا ‏"‏‏.‏


সাওয়ারী জন্তুর উপর বিতরের সালাত

ইসলামিক ফাউন্ডেশন নাম্বারঃ ৯৪৫, আন্তর্জাতিক নাম্বারঃ ৯৯৯
৯৪৫। ইসমায়ীল (রহঃ) ... সায়ীদ ইবনু ইয়াসার (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি আবদুল্লাহ ইবনু উমর (রাঃ) এর সঙ্গে মক্কার পথে সফর করছিলাম। সায়ীদ (রহঃ) বলেন, আমি যখন ফজর হওয়ার আশংকা করলাম, তখন সাওয়ারী থেকে নেমে পড়লাম এবং বিতরের সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করলাম। এরপর তার সঙ্গে মিলিত হলাম। তখন আবদুল্লাহ ইবনু ‍উমর (রাঃ) জিজ্ঞাসা করলেন, তুমি কোথায় ছিলে? আমি বললাম, ভোর হওয়ার আশংকা করে নেমে বিতর আদায় করেছি। তখন আবদুল্লাহ ইবনু উমর (রাঃ) বললেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর মধ্যে কি তোমার জন্য ‍উত্তম আর্দশ নেই? আমি বললাম, হ্যাঁ, আল্লাহর কসম! তিনি বললেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উঠের পিঠে (আরোহী অবস্থায়) বিতরের সালাত আদায় করতেন।

باب الْوِتْرِ عَلَى الدَّابَّةِ
حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ، قَالَ حَدَّثَنِي مَالِكٌ، عَنْ أَبِي بَكْرِ بْنِ عُمَرَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ بْنِ الْخَطَّابِ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ يَسَارٍ، أَنَّهُ قَالَ كُنْتُ أَسِيرُ مَعَ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ بِطَرِيقِ مَكَّةَ فَقَالَ سَعِيدٌ فَلَمَّا خَشِيتُ الصُّبْحَ نَزَلْتُ فَأَوْتَرْتُ، ثُمَّ لَحِقْتُهُ فَقَالَ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ عُمَرَ أَيْنَ كُنْتَ فَقُلْتُ خَشِيتُ الصُّبْحَ، فَنَزَلْتُ فَأَوْتَرْتُ‏.‏ فَقَالَ عَبْدُ اللَّهِ أَلَيْسَ لَكَ فِي رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أُسْوَةٌ حَسَنَةٌ فَقُلْتُ بَلَى وَاللَّهِ‏.‏ قَالَ فَإِنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم كَانَ يُوتِرُ عَلَى الْبَعِيرِ‏.‏


সফর অবস্থায় বিতরের নামাজ

ইসলামিক ফাউন্ডেশন নাম্বারঃ ৯৪৬, আন্তর্জাতিক নাম্বারঃ ১০০০
৯৪৬। মূসা ইবনু ইসমায়ীল (রহঃ) ... ইবনু উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সফরে ফরজ সালাত (নামায/নামাজ) ব্যতীত তার সাওয়ারীতে থেকেই ইশারায় রাতের সালাত আদায় করতেন। সাওয়ারী যে দিকেই ফিরুক না কেন, আর তিনি বাহনের উপরেই বিতর আদায় করতেন।

باب الْوِتْرِ فِي السَّفَرِ
حَدَّثَنَا مُوسَى بْنُ إِسْمَاعِيلَ، قَالَ حَدَّثَنَا جُوَيْرِيَةُ بْنُ أَسْمَاءَ، عَنْ نَافِعٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، قَالَ كَانَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم يُصَلِّي فِي السَّفَرِ عَلَى رَاحِلَتِهِ، حَيْثُ تَوَجَّهَتْ بِهِ، يُومِئُ إِيمَاءً، صَلاَةَ اللَّيْلِ إِلاَّ الْفَرَائِضَ، وَيُوتِرُ عَلَى رَاحِلَتِهِ‏.‏


বিতরের নামাজে রুকুর আগে ও পরে কুনূত পাঠ করা

ইসলামিক ফাউন্ডেশন নাম্বারঃ ৯৪৭, আন্তর্জাতিক নাম্বারঃ ১০০১
৯৪৭। মুসাদ্দাদ (রহঃ) ... মুহাম্মদ ইবনু সীরীন (রহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আনাস ইবনু মালিক (রাঃ)-কে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল যে, ফজরের সালাতে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কুনূত পড়েছেন? তিনি বললেন, হ্যাঁ। তাকে জিজ্ঞাসা করা হল তিনি কি রুকূর আগে কুনূত পড়েছেন? তিনি বললেন, কিছুদিন রুকূর পরে পড়েছেন।

باب الْقُنُوتِ قَبْلَ الرُّكُوعِ وَبَعْدَهُ
حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، قَالَ حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ زَيْدٍ، عَنْ أَيُّوبَ، عَنْ مُحَمَّدٍ، قَالَ سُئِلَ أَنَسٌ أَقَنَتَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم فِي الصُّبْحِ قَالَ نَعَمْ‏.‏ فَقِيلَ لَهُ أَوَقَنَتَ قَبْلَ الرُّكُوعِ قَالَ بَعْدَ الرُّكُوعِ يَسِيرًا‏.‏


রুকুর আগে ও পরে কুনূত পাঠ করা

ইসলামিক ফাউন্ডেশন নাম্বারঃ ৯৪৮, আন্তর্জাতিক নাম্বারঃ ১০০২
৯৪৮। ‍মুসাদ্দাদ (রহঃ) ... আসিম (রহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) কে কুনূত সম্পর্কে জিজ্ঞারা করলাম। তিনি বললেন, কুনূত অবশ্যই পড়া হত। আমি জিজ্ঞাসা করলাম। রুকূ’র আগে না পরে? তিনি বললেন, রূকূর আগে। আসিম (রহঃ) বললেন, অমুক ব্যাক্তি আমাকে আপনার বরাত দিয়ে বলেছেন যে, আপনি বলেছেন, রূকুর পরে। তখন আনাস (রাঃ) বলেন, সে ভুল বলেছে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রুকূর পরে এক মাস ব্যাপি কুনূত পাঠ করেছেন। আমার জানামতে, তিনি সত্তর জন সাহাবীর একটি দল, যাদের ‍কুররা (অভিজ্ঞ কারীগণ) বলা হতো মুশরিকদের কোন এক কওমের উদ্দেশ্যে পাঠান। এরা সেই কওম নয়, যাদের বিরুদ্ধে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বদ দুআ করেছিলেন। বরং তিনি এক মাস ব্যাপি কুনূতে সে সব কাফিরদের জন্য বদ দুআ করেছিলেন যাদের সাথে তার চুক্তি ছিল এবং তারা চুক্তি ভঙ্গ করে কারীগণকে হত্যা করেছিল।

باب الْقُنُوتِ قَبْلَ الرُّكُوعِ وَبَعْدَهُ

حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، قَالَ حَدَّثَنَا عَبْدُ الْوَاحِدِ، قَالَ حَدَّثَنَا عَاصِمٌ، قَالَ سَأَلْتُ أَنَسَ بْنَ مَالِكٍ عَنِ الْقُنُوتِ،‏.‏ فَقَالَ قَدْ كَانَ الْقُنُوتُ‏.‏ قُلْتُ قَبْلَ الرُّكُوعِ أَوْ بَعْدَهُ قَالَ قَبْلَهُ‏.‏ قَالَ فَإِنَّ فُلاَنًا أَخْبَرَنِي عَنْكَ أَنَّكَ قُلْتَ بَعْدَ الرُّكُوعِ‏.‏ فَقَالَ كَذَبَ، إِنَّمَا قَنَتَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم بَعْدَ الرُّكُوعِ شَهْرًا ـ أُرَاهُ ـ كَانَ بَعَثَ قَوْمًا يُقَالُ لَهُمُ الْقُرَّاءُ زُهَاءَ سَبْعِينَ رَجُلاً إِلَى قَوْمٍ مِنَ الْمُشْرِكِينَ دُونَ أُولَئِكَ، وَكَانَ بَيْنَهُمْ وَبَيْنَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم عَهْدٌ فَقَنَتَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم شَهْرًا يَدْعُو عَلَيْهِمْ‏.‏


বিতরের নামাজ কয় রাকআত

সুনান আবূ দাউদ (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
১৪২১. মুহাম্মাদ ইবন কাছীর (রহঃ) .... ইবন উমার (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা এক বেদুইন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লামকে রাতের নামাজ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে। তিনি তাঁর আংগুল দ্বারা ইশারা করে বলেন দুই, দুই এবং শেষ রাতে এক রাকাত বিতর (অর্থাৎ দুই ও এক রাকাত, মোট তিন রাকাত বিতির)। (মুসলিম, নাসাঈ)।

باب كَمِ الْوِتْرُ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ كَثِيرٍ، أَخْبَرَنَا هَمَّامٌ، عَنْ قَتَادَةَ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ شَقِيقٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، أَنَّ رَجُلاً، مِنْ أَهْلِ الْبَادِيَةِ سَأَلَ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم عَنْ صَلاَةِ اللَّيْلِ فَقَالَ بِأُصْبُعَيْهِ هَكَذَا مَثْنَى مَثْنَى وَالْوِتْرُ رَكْعَةٌ مِنْ آخِرِ اللَّيْلِ ‏.‏

এক রাতে দুই বার বিতরের নামাজ পড়বে না

সুনান আবূ দাউদ (ইসলামিক ফাউন্ডেশন)
১৪৩৯. মুসাদ্দাদ (রহঃ) ..... কায়েস ইবন তাল্‌ক (রহ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, তাল্‌ক ইবন আলী (রাঃ) আমদের সাথে কোন এক রোযার দিনে সাক্ষাত করেন এবং সেদিন আমাদের সাথে ইফতার করেন। অতঃপর আমাদের নিয়ে জামাআতে তারাবীহ্ ও বিতরের নামাজ আদায় করে তিনি তাঁর নিজের মসজিদে গমন করেন এবং সেখানেও তাঁর সংগীদের সাথে তারবীহ নামাজ আদায় করেন এবং বিতরের নামাজ আদায়ের জন্য অন্য এক ব্যক্তিকে ইমামতির জন্য সম্মুখে পাঠিয়ে দেন এবং বলেন, তুমি এদের সাথে বিতিরের নামায আদায় কর। কেননা আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে বলতে শুনেছিঃ একই রাতে দুইবার বিতরের নামাজ আদায় করা যায় না। (নাসাঈ, তিরমিযী)।

باب فِي نَقْضِ الْوِتْرِ
حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، حَدَّثَنَا مُلاَزِمُ بْنُ عَمْرٍو، حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ بَدْرٍ، عَنْ قَيْسِ بْنِ طَلْقٍ، قَالَ زَارَنَا طَلْقُ بْنُ عَلِيٍّ فِي يَوْمٍ مِنْ رَمَضَانَ وَأَمْسَى عِنْدَنَا وَأَفْطَرَ ثُمَّ قَامَ بِنَا تِلْكَ اللَّيْلَةَ وَأَوْتَرَ بِنَا ثُمَّ انْحَدَرَ إِلَى مَسْجِدِهِ فَصَلَّى بِأَصْحَابِهِ حَتَّى إِذَا بَقِيَ الْوِتْرُ قَدَّمَ رَجُلاً فَقَالَ أَوْتِرْ بِأَصْحَابِكَ فَإِنِّي سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ ‏ "‏ لاَ وِتْرَانِ فِي لَيْلَةٍ ‏"‏ ‏.‏





***************************************
সাইটটি ভিজিট করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আর্টিকেলটি ভাল লাগলে সত্য ও ন্যয়ের পথে অন্য ভাইনদেরকে দাওয়াতের নিয়তে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন। মোহাম্মদীয়া ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম, লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে জানতে এবং দীন ও মানবতার সেবায় অংশ নিতে OUR ACTION PLAN বাটনে ক্লিক করুন।



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মোহাম্মদীয়া ফাউন্ডেশনের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url