যে কাজগুলো আপনার জন্য নিষিদ্ধ (১৮) || ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করা || কারো সম্মুখে প্রশংসা করা || বিনা প্রয়োজনে কোন প্রাণীকে হত্যা ||
ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি কিংবা কোন মুসলমানের ব্যাপারে অমূলক ধারণা করা ইত্যাদি কোন মুসলমানের কাজ নয়
এই পর্বের আলোচ্য বিষয়সমূহঃ
কারোর সম্মুখে তার প্রশংসা করা
কারোর সম্মুখে তার ভূয়সী প্রশংসা করা
মু’আবিয়া (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: আমি রাসূল (সা.) কে বলতে শুনেছি যে, তিনি বলেন:
إِيَّاكُمْ وَالتَّمَادُحَ فَإِنَّهُ الذَّبْحُ
‘‘তোমরা একে অপরের প্রশংসা করা থেকে দূরে থাকো। কারণ, সম্মুখ প্রশংসা হচ্ছে কাউকে জবাই করার শামিল’’।[1]
আবু বাক্রাহ্ (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: জনৈক ব্যক্তি নবী (সা.) এর সম্মুখে অন্য জনের প্রশংসা করছিলো। তখন নবী (সা.) প্রশংসাকারীকে উদ্দেশ্য করে বলেন:
وَيْحَكَ! قَطَعْتَ عُنُقَ صَاحِبِكَ ، قَطَعْتَ عُنُقَ صَاحِبِكَ مِرَاراً ، إِذَا كَانَ أَحَدُكُمْ مَادِحاً صَاحِبَهُ لاَ مَحَالَةَ ، فَلْيَقُلْ: أَحْسِبُ فُلاَناً ، وَاللهُ حَسِيْبُهُ ، وَلاَ أُزَكِّيْ عَلَى اللهِ أَحَداً ، أَحْسِبُهُ ، إِنْ كَانَ يَعْلَمُ ذَلِكَ كَذَا وَكَذَا
‘‘তুমি ধ্বংস হও! তুমি ওর ঘাড় ভেঙ্গে দিয়েছো। তুমি ওর ঘাড় ভেঙ্গে দিয়েছো। এ কথা রাসূল (সা.) কয়েক বার বলেছেন। তবে যদি তোমাদের কেউ অবশ্যই কারোর প্রশংসা করতে চায় তাহলে সে যেন বলেঃ আমি ধারণা করছি, তবে আল্লাহ্ তা’আলাই ভালো জানেন। আমি তাঁর উপর কারোর পবিত্রতা বর্ণনা করতে চাই না। আমি ধারণা করছি, সে এমন এমন। সে ও ব্যক্তির ব্যাপারে ততটুকুই বলবে যা সে তার ব্যাপারে ভালোভাবেই জানে’’।[2]
এমনকি রাসূল (সা.) কাউকে কারোর সম্মুখে প্রশংসা করতে দেখলে তার চেহারায় মাটি ছুঁড়ে মারতে নির্দেশ দিয়েছেন।
হাম্মাম (রাহিমাহুল্লাহ্) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: একদা জনৈক ব্যক্তি ’উসমান (রা.) এর সম্মুখে তাঁর প্রশংসা করলে মিক্বদাদ (রা.) তার চেহারায় মাটি ছুঁড়ে মারেন এবং বলেন: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন:
إِذَا رَأَيْتُمُ الْـمَدَّاحِيْنَ فَاحْثُوْا فِيْ وُجُوْهِهِمُ التُّرَابَ
‘‘যখন তোমরা প্রশংসাকারীদেরকে দেখবে তখন তোমরা তাদের মুখে মাটি ছুঁড়ে মারবে’’।[3]রাসূল (সা.) কারোর সম্মুখে তার ভূয়সী প্রশংসা করতে এ জন্যই নিষেধ করেছেন যেন তার প্রশংসায় কোন রকম অমূলক বাড়াবাড়ি করা না হয় এবং সেও ব্যক্তিগতভাবে নিজ আত্ম-অহমিকা থেকে বেঁচে থাকতে পারে।
[1] (ইবনু মাজাহ্, হাদীস ৩৮১১)
[2] (বুখারী, হাদীস ২৬৬২, ৬০৬১ মুসলিম, হাদীস ৩০০০ আবু দাউদ, হাদীস ৪৮০৫ ইবনু মাজাহ্, হাদীস ৩৮১২)
[3] (মুসলিম, হাদীস ৩০০২ আবু দাউদ, হাদীস ৪৮০৪ ইবনু মাজাহ্, হাদীস ৩৮১০)
যাচাই-বাচাই ছাড়াই অধীনস্থদের কামাই গ্রহণ
কোন রকম যাচাই-বাচাই ছাড়াই নিজ অধীনস্থদের কামাই গ্রহণ করা
রা’ফি’ বিন্ খাদীজ (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন:
نَهَى رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَنْ كَسْبِ الْأَمَةِ ، حَتَّى يُعْلَمَ مِنْ أَيْنَ هُوَ ؟!
‘‘রাসূল (সা.) যে কোন মনিবকে তার বান্দির কামাইয়ের সঠিক উৎস না জেনে তা গ্রহণ করতে নিষেধ করেছেন’’।[1]
[1] (আবু দাউদ, হাদীস ৩৪২৭)
শিঙা লাগিয়ে পয়সা কামানো
কাউকে শিঙা লাগিয়ে পয়সা কামানো
রা’ফি’ বিন্ খাদীজ (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন:
ثَمَنُ الْكَلْبِ خَبِيْثٌ ، وَمَهْرُ الْبَغِيِّ خَبِيْثٌ ، وَكَسْبُ الْحَجَّامِ خَبِيْثٌ
‘‘কুকুরের বিক্রিলব্ধ পয়সা নিকৃষ্ট, ব্যভিচারিণীর ব্যভিচারলব্ধ পয়সা এবং কারোর শরীর থেকে দূষিত রক্ত বের করে উপার্জিত পয়সা নিকৃষ্ট’’।[1]
মু’হায়্যেসা (রা.) একদা রাসূল (সা.) এর নিকট শরীর থেকে দূষিত রক্ত বেরকারীর উপার্জিত পয়সা নেয়ার অনুমতি চাইলে তিনি তাকে তা নিতে নিষেধ করেছেন। তিনি রাসূল (সা.) কে এ ব্যাপারে বারবার জিজ্ঞাসা করলে রাসূল (সা.) তাঁকে বলেন:
أَعْلِفْهُ نَاضِحَكَ وَرَقِيْقَكَ
‘‘তুমি তা তোমার উট ও গোলামকে খেতে দাও’’।[2]
[1] (মুসলিম, হাদীস ১৫৬৮ আবু দাউদ, হাদীস ৩৪২১)
[2] (আবু দাউদ, হাদীস ৩৪২২)
বিনা প্রয়োজনে কোন প্রাণীকে হত্যা
বিনা প্রয়োজনে কোন প্রাণীকে হত্যা করা
আব্দুল্লাহ্ বিন্ ’আব্বাস্ (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন:
نَهَى رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَنْ قَتْلِ كُلِّ ذِيْ رُوْحٍ
‘‘রাসূল (সা.) (বিনা প্রয়োজনে) কোন প্রাণীকে হত্যা করতে নিষেধ করেছেন’’।[1]
[1] (ত্বাবারানী/কাবীর, হাদীস ১২৬৩৯)
কবিতার গুরুত্ব বেশি দেয়া
কোর’আন ও হাদীসের চাইতে কবিতার গুরুত্ব বেশি দেয়া
আবু হুরাইরাহ্ (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন:
لَأَنْ يَمْتَلِئَ جَوْفُ رَجُلٍ قَيْحًا حَتَّى يَرِيَهُ خَيْرٌ مِنْ أَنْ يَمْتَلِئَ شِعْرًا
‘‘কারোর পেট কবিতা দিয়ে ভরার চাইতে তা সম্পূর্ণরূপে পুঁজ দিয়ে ভরা অনেক ভালো’’।[1]
[1] (বুখারী, হাদীস ৬১৫৫ মুসলিম, হাদীস ২২৫৭)
বিনা প্রয়োজনে প্রশাসকদের নিকটে যাওয়া
বিনা প্রয়োজনে প্রশাসকদের নিকটবর্তী হওয়া
আবু হুরাইরাহ্ (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন:
مَنْ بَدَا جَفَا ، وَمَنِ اتَّبَعَ الصَّيْدَ غَفَلَ ، وَمَنْ أَتَى أَبْوَابَ السُّلْطَانِ افْتَتَنَ ، وَمَا ازْدَادَ أَحَدٌ مِنَ السُّلْطَانِ قُرْبًا إِلاَّ ازْدَادَ مِنَ اللهِ بُعْدًا
‘‘যে ব্যক্তি মরুভূমিতে অবস্থান করে তার অন্তর ধীরে ধীরে কঠিন হয়ে যায়। আর যে ব্যক্তি কোন শিকারের পিছু নেয় সে অন্য ব্যাপারে গাফিল হয়ে যায়। তেমনিভাবে যে ব্যক্তি প্রশাসকের দ্বারস্থ হয় সে ফিতনায় পড়ে। মূলতঃ যে ব্যক্তি যতো বেশি প্রশাসকের নিকটবর্তী হবে সে ততো বেশি আল্লাহ্ তা’আলা থেকে দূরে সরে যাবে’’।[1]
’আমর বিন্ সুফ্ইয়ান (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন:
إِيَّاكُمْ وَأَبْوَابَ السُّلْطَانِ ؛ فَإِنَّهُ قَدْ أَصْبَحَ صَعْبًا هُبُوْطَا
‘‘তোমরা প্রশাসকদের দরজা থেকে দূরে থাকো। কারণ, তা কঠিন ও লাঞ্ছনাকর’’।[2]
[1] (আহমাদ্, হাদীস ৮৮২৩, ৯৬৮১ বায়হাক্বী, হাদীস ২০০৪২)
[2] (আস্-সিলসিলাতুস্-স্বা’হী’হাহ্, হাদীস ১২৫৩)
বিনা প্রয়োজনে চলার পথে অবস্থান করা
বিনা প্রয়োজনে মানুষের কোন চলার পথে অবস্থান করা
আবু সা’ঈদ্ খুদরী (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন:
إِيَّاكُمْ وَالْـجُلُوْسَ عَلَى الطُّرُقَاتِ، فَقَالُوْا: مَا لَنَا بُدٌّ، إِنَّمَا هِيَ مَجَالِسُنَا نَتَحَدَّثُ فِيْهَا، قَالَ: فَإِذَا أَتَيْتُمْ إِلَى الْـمَجَالِسِ فَأَعْطُوْا الطَّرِيْقَ حَقَّهَا، قَالُوْا : وَمَا حَقُّ الطَّرِيْقِ ؟ قَالَ : غَضُّ الْبَصَرِ ، وَكَفُّ الْأَذَى ، وَرَدُّ السَّلاَمِ ، وَأَمْرٌ بِالـْمَعْرُوْفِ وَنَهْيٌ عَنِ الـْمُنْكَرِ
‘‘তোমরা মানুষের চলার পথে বসা থেকে দূরে থাকো। সাহাবাগণ বললেন: মানুষের চলার পথ ছাড়া তো আমাদের আর কোন উপায় নেই। এটিই তো আমাদের একমাত্র বসার জায়গা। এখানে বসেই তো আমরা পরস্পর আলোচনা করি। তখন রাসূল (সা.) বললেন: যখন তোমরা মানুষের চলার পথেই বসবে তখন তোমরা এর অধিকারগুলো অবশ্যই রক্ষা করবে। সাহাবাগণ বললেন: পথের অধিকারগুলো কি ? রাসূল (সা.) বললেনঃ কোন হারাম কিছু দেখলে তা থেকে নিজের চোখকে নিম্নগামী করা, কাউকে কষ্ট দেয়া থেকে বিরত থাকা, কেউ সালাম দিলে তার সালামের উত্তর দেয়া, কাউকে সৎ কাজের আদেশ দেয়া এবং অসৎ কাজ থেকে নিষেধ করা’’।[1]
[1] (বুখারী, হাদীস ২৪৬৫ মুসলিম, হাদীস ২১২১)
প্রয়োজনীয় জায়গায় খরচ করতে কার্পণ্য করা
খরচের প্রয়োজনীয় জায়গা সমূহে খরচ করতে কার্পণ্য করা
আল্লাহ্ তা’আলা বলেন:
وَلَا تَجْعَلْ يَدَكَ مَغْلُولَةً إِلَىٰ عُنُقِكَ وَلَا تَبْسُطْهَا كُلَّ الْبَسْطِ فَتَقْعُدَ مَلُومًا مَّحْسُورًا
‘‘তুমি তোমার হাতখানা একেবারেই কাঁধে গুটিয়ে রাখবে না। না তা একেবারেই সম্প্রসারিত করে রাখবে। তা হলে তুমি একদা নিন্দিত ও নিঃস্ব হয়ে বসে থাকবে’’। (ইসরা’/ বানী ইসরাঈল : ২৯)
’আব্দুল্লাহ্ বিন্ ’আমর বিন্ ’আস্ব্ (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন:
إِيَّاكُـمْ وَالشُّحَّ ؛ فَإِنَّمَا هَلَكَ مَنْ كَانَ قَبْلَكُمْ بِالشُّحِّ ، أَمَرَهُمْ بِالْبُخْلِ فَبَخِلُوْا ، وَأَمَرَهُمْ بِالْقَطِيْعَةِ فَقَطَعُوْا ، وَأَمَرَهُمْ بِالْفُجُوْرِ فَفَجَرُوْا
‘‘তোমরা যা তোমাদের নিকট নেই এমন জিনিস পাওয়ার জন্য একেবারেই অস্থির হয়ে পড়ো না। কারণ, এমন অস্থিরতায় পড়েই তো একদা তোমাদের পূর্বেকার উম্মতরা ধ্বংস হয়ে গিয়েছে। মূলতঃ এমন অস্থিরতাই তাদেরকে কার্পণ্য শিখিয়েছে ফলে তারা কৃপণ হয়ে গিয়েছে। এমন অস্থিরতাই তাদেরকে নিজ আত্মীয়তার বন্ধন ছিন্ন করা শিখিয়েছে ফলে তারা নিজ আত্মীয়তার বন্ধন ছিন্ন করেছে। এমন অস্থিরতাই তাদেরকে হারাম কাজ করা শিখিয়েছে ফলে তারা হারামে লিপ্ত হয়েছে’’।[1]
[1] (আহমাদ্, হাদীস ৬৪৮৭ আবু দাউদ, হাদীস ১৬৯৮)
মুসলমানের ব্যাপারে অমূলক ধারণা করা
কোন মুসলমানের ব্যাপারে যে কোন অমূলক ধারণা করা
আবু হুরাইরাহ্ (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন:
إِيَّاكُمْ وَالظَّنَّ ، فَإِنَّ الظَّـنَّ أَكْذَبُ الْحَدِيْثِ ، وَلاَ تَجَسَّسُوْا ، وَلاَ تَحَسَّسُوْا ، وَلاَ تَنَاجَشُوْا ، وَلاَ تَحَاسَدُوْا ، وَلاَ تَدَابَرُوْا ، وَلاَ تَبَاغَضُوْا ، وَكُوْنُوْا عِبَادَ اللهِ إِخْوَانًا
‘‘তোমরা কারোর ব্যাপারে অমূলক ধারণা থেকে বিরত থাকো। কারণ, কারোর ব্যাপারে অমূলক ধারণা মহা মিথ্যারই অন্তর্গত। তোমরা কারোর ব্যাপারে গোয়েন্দাগিরি করো না। কারোর কোন খবরগিরি করো না। কারোর ক্রয়-বিক্রয়ে দালালি করো না। কাউকে হিংসা করো না। কারোর পিছনে পড়ো না। বরং তোমরা সবাই এক আল্লাহ্ তা’আলার বান্দা তথা পরস্পর ভাই ভাই হয়ে যাও’’।[1]
[1] (বুখারী, হাদীস ৫১৪৩, ৬০৬৪, ৬০৬৬ মুসলিম, হাদীস ২৫৬৩)
ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করা
’আব্দুল্লাহ্ বিন্ ’আববাস্ (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন:
يَا أَيُّهَا النَّاسُ! إِيَّاكُمْ وَالْغُلُوَّ فِيْ الدِّيْنِ ، فَإِنَّهُ أَهْلَكَ مَنْ كَانَ قَبْلَكُمْ الْغُلُوُّ فِيْ الدِّيْنِ
‘‘হে মানুষ সকল! তোমরা ধর্মীয় ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করো না। কারণ, তোমাদের পূর্বেকার সকল উম্মাত শুধু এ কারণেই ধ্বংস হয়ে গিয়েছে’’।[1]
’আব্দুল্লাহ্ বিন্ মাস্’ঊদ (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন:
هَلَكَ الـْمُتَنَطِّعُوْنَ ، هَلَكَ الْـمُتَنَطِّعُوْنَ ، هَلَكَ الْـمُتَنَطِّعُوْنَ
‘‘সীমা লঙ্ঘনকারীরা ধ্বংস হোক! রাসূল (সা.) এ বাক্যটি তিন বার উচ্চারণ করেন’’।[2]
[1] (ইবনু মাজাহ্, হাদীস ৩০৮৫ ইবনু হিববান্, হাদীস ১০১১)
[2] (মুসলিম, হাদীস ২৬৭০ আবু দাউদ, হাদীস ৪৬০৮)
একজন মুসলিম হিসেবে যে কাজগুলো আপনার জন্য নিষেধ- এর সকল পর্ব এখান থেকে পড়ুনঃ
১ম পর্ব ২য় পর্ব ৩য় পর্ব ৪র্থ পর্ব ৫ম পর্ব ৬ষ্ট পর্ব ৭ম পর্ব ৮ম পর্ব ৯ম পর্ব ১০ম পর্ব ১১তম পর্ব ১২তম পর্ব ১৩তম পর্ব ১৪তম পর্ব ১৫তম পর্ব ১৬তম পর্ব ১৭তম পর্ব ১৮তম পর্ব ১৯তম পর্ব ২০ম পর্ব ২১তম পর্ব ২২তম পর্ব ২৩তম পর্ব ২৪তম পর্ব ২৫তম পর্ব ২৬তম পর্ব ২৭তম পর্ব ২৮তম পর্ব ২৯তম পর্ব ৩০ম পর্ব ৩১তম পর্ব ৩২তম পর্ব ৩৩তম পর্ব ৩৪ম পর্ব
********************************************
সাইটটি ভিজিট করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আর্টিকেলটি ভাল লাগলে সত্য ও ন্যয়ের পথে অন্য ভাইনদেরকে দাওয়াতের নিয়তে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন। মোহাম্মদীয়া ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম, লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে জানতে এবং দীন ও মানবতার সেবায় অংশ নিতে OUR ACTION PLAN বাটনে ক্লিক করুন।
মোহাম্মদীয়া ফাউন্ডেশনের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url