যে কাজগুলো আপনার জন্য নিষিদ্ধ (২৫) || বিনা কারণে কুকুর পালা || অন্যের ধন-সম্পদ অবৈধভাবে ভোগ করা ||






২৫-তম পর্বের আলোচ্য বিষয়সমূহঃ

দুইভাবে বেচা-বিক্রি কিংবা দুই ভাবে পোশাক পরা

দু’ জাতীয় বেচা-বিক্রি কিংবা দু’ভাবে পোশাক পরা
আবু হুরাইরাহ্ (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন:

نَهَى رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَنْ بَيْعَتَيْنِ، وَعَنْ لِبْسَتَيْنِ، وَعَنْ صَلاَتَيْنِ: نَهَى عَنِ الصَّلاَةِ بَعْدَ الْفَجْرِ حَتَّى تَطْلُعَ الشَّمْسُ، وَبَعْدَ الْعَصْرِ حَتَّى تَغْرُبَ الشَّمْسُ، وَعَنْ اشْتِمَالِ الصَّمَّاءِ، وَعَنِ الاحْتِبَاءِ فِيْ ثَوْبٍ وَاحِدٍ يُفْضِيْ بِفَـرْجِهِ إِلَى السَّمَاءِ، وَعَنِ الْـمُنَابَذَةِ ، وَعَنِ الْـمُلاَمَسَةِ.

‘‘রাসূল (সা.) নিষেধ করেন দু’ জাতীয় বেচা-বিক্রি, দু’ভাবে পোশাক পরা ও দু’ সময়ে নামায পড়া থেকে। তিনি নিষেধ করেন ফজরের পর নামায পড়তে যতক্ষণ না সূর্যোদয় হয় এবং আসরের পর নামায পড়তে যতক্ষণ না সূর্যাস্ত হয়। তিনি আরো নিষেধ করেন কাপড়ের একাংশ এক ঘাড়ে সেঁটে রেখে অন্য ঘাড় খালি রাখতে এবং এমনভাবে একটি কাপড় পুরো শরীরে পেঁচিয়ে রাখতে যাতে করে লজ্জাস্থানটি খোলাবস্থায় আকাশের রোদ্র পোয়াতে থাকে। তিনি আরো নিষেধ করেন কোন বস্ত্ত শুধুমাত্র নিক্ষেপ এবং শুধুমাত্র হাতে ধরার ভিত্তিতেই বিক্রি করতে যাতে করে বস্ত্তটি ভালোভাবে দেখার কোন সুযোগই থাকে না’’।[1]
[1] (বুখারী, হাদীস ৫৮৪ মুসলিম, হাদীস ৮২৫)

অন্যের ধন-সম্পদ অবৈধভাবে ভোগ করা

কোন ভুল সাক্ষ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে বিচারকের যে কোন ফায়সালার আলোকে অন্যের কোন ধন-সম্পদ অবৈধভাবে ভোগ করা
উম্মু সালামাহ্ (রাযিয়াল্লাহু আনহা) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: নবী (সা.) ইরশাদ করেন:

إِنَّمَا أَنَا بَشَرٌ ، وَإِنَّكُمْ تَخْتَصِمُوْنَ إِلَيَّ ، وَلَعَلَّ بَعْضَكُمْ أَنْ يَكُوْنَ أَلْـحَنَ بِحُجَّتِهِ مِنْ بَعْضٍ، وَأَقْضِيْ لَهُ عَلَى نَحْوِ مَا أَسْمَعُ ، فَمَنْ قَضَيْتُ لَهُ مِنْ حَقِّ أَخِيْهِ شَيْئًا فَلاَ يَأْخُذْ فَإِنَّمَا أَقْطَعُ لَهُ قِطْعَةً مِنَ النَّارِ

‘‘আমি তো মানুষ মাত্র। আর তোমরা আমার কাছে মাঝে মাঝে বিচার নিয়ে আসো। হয়তো বা তোমাদের কেউ কেউ নিজ প্রমাণ উপস্থাপনে অন্যের চাইতে অধিক পারঙ্গম। অতএব আমি শুনার ভিত্তিতেই তার পক্ষে ফায়সালা করে দেই। সুতরাং আমি যার পক্ষে তার কোন মুসলমান ভাইয়ের কিছু অধিকার ফায়সালা করে দেই সে যেন তা গ্রহণ না করে। কারণ, আমি উক্ত বিচারের ভিত্তিতে তার হাতে একটি জাহান্নামের আগুনের টুকরাই উঠিয়ে দেই’’।[1]
[1] (বুখারী, হাদীস ২৪৫৮, ২৬৮০, ৬৯৬৭, ৭১৬৯, ৭১৮১, ৭১৮৫ মুসলিম, হাদীস ১৭১৩)

গাছে থাকা অবস্থায় ফল বিক্রি বা বিনিময়

কোন ফল শক্ত কিংবা নষ্ট হওয়ার আশঙ্কামুক্তির পূর্বেই অথবা কোন গাছের ফল গাছপাড়া ফলের বিনিময়ে বিক্রি করা
আব্দুল্লাহ্ বিন্ ’আববাস্ (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন:

نَهَى النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَنِ الْـمُحَاقَلَةِ وَالْـمُزَابَنَةِ

‘‘নবী (সা.) কোন ফল শক্ত বা নষ্ট হওয়ার আশঙ্কামুক্তির পূর্বেই এবং কোন গাছের ফল গাছপাড়া ফলের বিপরীতে বিক্রি করতে নিষেধ করেছেন’’।[1]
[1] (বুখারী, হাদীস ২১৮৭)

বিনা কারণে কুকুর পালা

শিকার কিংবা কোন ফসলি জমিন অথবা ছাগল-ভেড়া পাহারা দেয়ার উদ্দেশ্য ছাড়াই এমনিতেই কোন কুকুর পালা
আবু হুরাইরাহ্ (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন:

مَنْ أَمْسَكَ كَلْباً فَإِنَّهُ يَنْقُصُ كُلَّ يَوْمٍ مِنْ عَمَلِهِ قِيْـرَاطٌ إِلاَّ كَلْبَ حَـرْثٍ أَوْ مَاشِيَةٍ ، وَفِيْ رِوَايَةٍ : إِلاَّ كَلْبَ غَنَمٍ أَوْ حَرْثٍ أَوْ صَيْدٍ

‘‘যে ব্যক্তি কুকুর পালে প্রতিদিন তার আমলনামা থেকে এক ক্বিরাত তথা একটি বড় পাহাড় সমপরিমাণ সাওয়াব কমে যাবে। তবে যদি কুকুরটি ফসল অথবা ছাগলপাল পাহারা দেয়া কিংবা শিকারের কাজে ব্যবহৃত হয় তা হলে তাতে কোন অসুবিধে নেই’’।[1]
[1] (বুখারী, হাদীস ২৩২২ মুসলিম, হাদীস ১৫৭৫)

দাঁত বা নখ দিয়ে পশু পাখি জবাই করা

দাঁত কিংবা নখ দিয়ে কোন পশু বা পাখি জবাই করা
রাফি’ বিন্ খাদীজ্ (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: আমি যুল-’হুলাইফাহ্ নামক এলাকায় অবস্থানরত অবস্থায় নবী (সা.) কে জিজ্ঞাসা করছিলাম, আমরা তো আগামীতে শত্রুর ভয় পাচ্ছি ; অথচ আমাদের নিকট কোন ছুরি নেই। আমরা কি বাঁশের কঞ্চি জাতীয় কোন কিছু দিয়ে জবাই করতে পারবো ? তখন নবী (সা.) বলেন:

مَا أَنْهَرَ الدَّمَ وَذُكِرَ اسْمُ اللهِ عَلَيْهِ فَكُلُوْهُ ، لَيْسَ السِّنَّ وَالظُّفُرَ ، وَسَأُحَدِّثُكُمْ عَنْ ذَلِكَ : أَمَّا السِّنُّ فَعَظْمٌ ، وَأَمَّا الظُّفُرُ فَمُدَى الْـحَبَشَةِ

‘‘যা রক্ত প্রবাহিত করে এবং তা দিয়ে জবাইয়ের সময় যে পশুর উপর ’’বিস্মিল্লাহ্’’ বলা হয় তা তোমরা খেতে পারবে। তবে দাঁত ও নখ দিয়ে নয়। আমি তোমাদেরকে এর কারণ বলছি। দাঁত তো হচ্ছে হাড় জাতীয়। আর নখ হচ্ছে ইথোপিওদের ছুরি মাত্র’’।[1]
[1] (বুখারী, হাদীস ২৪৮৮ মুসলিম, হাদীস ১৯৬৮)

সম্মান কিংবা প্রশংসায় বাড়াবাড়ি করা

কারোর সম্মান কিংবা প্রশংসায় যে কোন ধরনের বাড়াবাড়ি করা
’উমর (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: আমি নবী (সা.) কে বলতে শুনেছি যে, তিনি বলেন:

لاَ تُطْرُوْنِيْ كَمَا أَطْرَتِ النَّصَارَى ابْنَ مَرْيَمَ ، فَإِنَّمَا أَنَا عَبْدُهُ ، فَقُوْلُوْا: عَبْدُ اللهِ وَرَسُوْلُهُ

‘‘তোমরা আমার প্রশংসা করতে গিয়ে কখনো বাড়াবাড়ি করোনা যেমনিভাবে বাড়াবাড়ি করেছে খ্রিষ্টানরা ’ঈসা বিন্ মারয়াম্ (আঃ) এর ব্যাপারে। আমি কেবল আল্লাহ্ তা’আলার বান্দাহ্। সুতরাং তোমরা আমার ব্যাপারে বলবে: তিনি আল্লাহ্ তা’আলার বান্দাহ্ এবং তদীয় রাসূল’’।[1]

আব্দুল্লাহ্ বিন্ শিখখীর (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: আমি বনু ’আ’মির গোত্রের এক প্রতিনিধি দলের সাথে রাসূল (সা.) এর নিকট গেলাম। অতঃপর আমরা রাসূল (সা.) কে সম্বোধন করে বললাম: আপনি আমাদের সাইয়েদ! রাসূল (সা.) বললেন: সাইয়েদ হচ্ছেন আল্লাহ্ তা’আলা। আমি নই। তখন আমরা বললাম: আপনি আমাদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ ও প্রতিপত্তিশীল! তখন তিনি বললেন:

قُوْلُوْا بِقَوْلِكُمْ أَوْ بَعْضِ قَوْلِكُمْ ، وَلاَ يَسْتَجْرِيَنَّكُمُ الشَّيْطَانُ

‘‘তোমরা এমন কিছু বলতে পারো। তবে এ কথা সর্বদা মনে রাখবে যে, শয়তান যেন কখনো তোমাদেরকে নিজ কাজের জন্য প্রতিনিধি বানিয়ে না নেয়’’।[2]

আনাস্ (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন:

يَا أَيُّهَا النَّاسُ! عَلَيْكُمْ بِتَقْـوَاكُمْ ، وَلاَ يَسْتَهْوِيَنَّكُمُ الشَّيْطَانُ أَنَا مُحَمَّدٌ بْنُ عَبْدِ اللهِ، أَنَا عَبْدُ اللهِ وَرَسُوْلُهُ، وَاللهِ مَا أُحِبُّ أَنْ تَرْفَعُوْنِيْ فَوْقَ مَنْزِلَتِيَ الَّتِيْ أَنْزَلَنِيَهَا اللهُ .

‘‘হে মানুষ সকল! তোমরা আল্লাহ্ তা’আলাকে ভয় করো। এ কথা সর্বদা মনে রাখবে যে, শয়তান যেন কখনো তোমাদেরকে নিজ ইচ্ছা মতো চালাতে না পারে। আমি হচ্ছি আব্দুল্লাহ্’র ছেলে মুহাম্মাদ্। আমি হচ্ছি আল্লাহ্ তা’আলার বান্দাহ্ এবং তদীয় রাসূল। আল্লাহ্’র কসম! আমি এ কথা পছন্দ করি না যে, তোমরা আমাকে আমার সেই অবস্থান থেকে আরো উপরে উঠিয়ে দিবে যে অবস্থানে মূলতঃ আল্লাহ্ তা’আলা আমাকে রেখেছেন’’।[3]
[1] (বুখারী, হাদীস ৩৪৪৫, ৬৮৩০)
[2] (আবু দাউদ, হাদীস ৪৮০৬)
[3] (আহ্মাদ্ ৩/১৫৩, ২৪১)

মহিলাদের সাথে হিজড়ার পর্দার বিধান পালন

কোন হিজড়ার সাধারণ মহিলাদের সাথে পর্দার বিধান পালন না করা
উম্মু সালামাহ্ (রাযিয়াল্লাহু আনহা) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: নবী (সা.) একদা আমার নিকটেই অবস্থান করছিলেন। তখন ঘরে ছিলো এক হিজড়া। সে আমার ভাই আব্দুল্লাহ্ বিন্ আবু উমাইয়াহ্কে বলছিলো: আল্লাহ্ তা’আলা যদি আগামীতে তোমাদের জন্য ’’ত্বায়িফ’’ এলাকা জয় করে দেন তা হলে আমি তোমাকে গাইলানের মেয়ের ব্যাপারে পরামর্শ দিচ্ছি। তুমি তাকে তোমার অধীন করে নিবে। কারণ, সে অতি সুন্দরী। তার পেটে সামনের দিক থেকে চারটা ভাঁজ রয়েছে যা সাইড বা পেছন থেকে আটটিই মনে হয়। তখন নবী (সা.) বললেনঃ

لاَ يَدْخُلَنَّ هَذَا عَلَيْكُمْ

‘‘এ যেন তোমাদের ঘরে আর না ঢুকে’’।[1]

আব্দুল্লাহ্ বিন্ ’আব্বাস্ (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন:

لَعَنَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الْـمُخَنَّثِيْنَ مِنَ الرِّجَالِ ، وَالـْمُتَرَجِّلاَتِ مِنَ النِّسَاءِ ، وَقَالَ: أَخْرِجُوْهُمْ مِنْ بُيُوْتِكُمْ ، قَالَ: فَأَخْرَجَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فُلاَناً وَأَخْرَجَ عُمَرُ فُلاَنَةً

‘‘নবী (সা.) লা’নত করেন হিজড়াদেরকে তথা যে পুরুষরা মহিলার বেশ ধারণ করে এমন লোকদেরকে এবং মহিলাদের মধ্য থেকে যারা পুরুষের বেশ ধারণ করে এমন মহিলাদেরকে। নবী (সা.) বলেন: তোমরা তাদেরকে নিজেদের ঘর থেকে বের করে দাও। বর্ণনাকারী বলেন: নবী (সা.) এ জাতীয় এক পুরুষকে এবং হযরত ’উমর এ জাতীয় এক মহিলাকে ঘর থেকে বের করে দেন’’।[2]
[1] (বুখারী, হাদীস ৫২৩৫ মুসলিম, হাদীস ২১৮০)
[2] (বুখারী, হাদীস ৫৮৮৬)

মহিলাকে জাতীয় বিষয়ে নেতৃত্ব দেয়া

কোন মহিলাকে জাতীয় যে কোন বিষয়ে নেতৃত্ব দেয়ার সুযোগ দেয়া
আবু বাকরাহ্ (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল (সা.) এর মুখ নিঃসৃত একটি বাণী উষ্ট্রীযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে আমাকে অনেকটা ফায়দা দিয়েছিলো। আমি তখন উষ্ট্রী বাহিনীর পক্ষে যুদ্ধ করতে এক রকম প্রস্ত্ততিই নিচ্ছিলাম। যখন রাসূল (সা.) শুনছিলেন পারস্যবাসীরা কিস্রার মেয়েকে রাষ্ট্রপতি বানিয়ে নিয়েছিলো তখন তিনি বললেন:

لَنْ يُفْلِحَ قَوْمٌ وَلَّوْا أَمْرَهُمْ امْرَأَةً

‘‘এমন কোন জাতি কখনো সফলকাম হতে পারে না যারা কোন মহিলাকে তাদের জাতীয় নেতৃত্ব হাতে উঠিয়ে দেয়’’।[1]
[1] (বুখারী, হাদীস ৪৪২৫, ৭০৯৯)

কিছু না পেয়েও পেয়েছি বলে দাবি করা

কারোর পক্ষ থেকে কিছু না পেয়েও পেয়েছি বলে দাবি করা
আসমা’ (রাযিয়াল্লাহু আনহা) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: জনৈকা মহিলা রাসূল (সা.) কে জিজ্ঞাসা করছিলো: হে আল্লাহ্’র রাসূল! আমার এক সতীন আছে। আমার কি কোন গুনাহ্ হবে ? আমি যদি তাকে বলি: আমার স্বামী আমাকে অমুক জিনিস দিয়েছে ; অথচ সে তা দেয়নি। তখন রাসূল (সা.) বলেন:

الْـُتَشَبِّعْ بِمَا لَمْ يُعْطَ كَلاَبِسِ ثَوْبَيْ زُوْرٍ

‘‘যা দেয়া হয়নি এমন জিনিস পেয়েছে বলে দাবিকারী মিথ্যার দু’টি কাপড় পরিধানকারীর ন্যায়’’।[1]
[1] (বুখারী, হাদীস ৫২১৯)

মূর্তির উদ্দেশ্যে কোন পশু জবাই করা

কোন গৃহপালিত পশুর প্রথম বাচ্চা কিংবা রজব মাস উপলক্ষে কোন পশু মূর্তির উদ্দেশ্যে জবাই করা
আবু হুরাইরাহ্ (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: নবী (সা.) ইরশাদ করেন:

لاَ فَرَعَ ولاَ عَتِيْرَةَ

‘‘শরীয়তে মূর্তির উদ্দেশ্যে কোন গৃহপালিত পশুর প্রথম বাচ্চা কিংবা রজব মাস উপলক্ষে কোন পশু জবাই করার বিধান নেই’’।[1]
[1] (বুখারী, হাদীস ৫৪৭৩ মুসলিম, হাদীস ১৯৭৬)


একজন মুসলিম হিসেবে যে কাজগুলো আপনার জন্য নিষেধ- এর সকল পর্ব এখান থেকে পড়ুনঃ
১ম পর্ব    ২য় পর্ব    ৩য় পর্ব    ৪র্থ পর্ব    ৫ম পর্ব    ৬ষ্ট পর্ব    ৭ম পর্ব    ৮ম পর্ব    ৯ম পর্ব    ১০ম পর্ব    ১১তম পর্ব    ১২তম পর্ব    ১৩তম পর্ব    ১৪তম পর্ব    ১৫তম পর্ব  ১৬তম পর্ব    ১৭তম পর্ব    ১৮তম পর্ব    ১৯তম পর্ব    ২০ম পর্ব    ২১তম পর্ব    ২২তম পর্ব    ২৩তম পর্ব    ২৪তম পর্ব    ২৫তম পর্ব    ২৬তম পর্ব    ২৭তম পর্ব     ২৮তম পর্ব    ২৯তম পর্ব    ৩০ম পর্ব    ৩১তম পর্ব    ৩২তম পর্ব    ৩৩তম পর্ব    ৩৪ম পর্ব


****************************************
সাইটটি ভিজিট করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আর্টিকেলটি ভাল লাগলে সত্য ও ন্যয়ের পথে অন্য ভাইনদেরকে দাওয়াতের নিয়তে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন। মোহাম্মদীয়া ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম, লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে জানতে এবং দীন ও মানবতার সেবায় অংশ নিতে OUR ACTION PLAN বাটনে ক্লিক করুন।



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মোহাম্মদীয়া ফাউন্ডেশনের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url