তাফসীর ফী যিলালিল কোরআন-২ || আল কোরআনের সাথে আমার সম্পর্ক: সাইয়েদ কুতুব শহীদ





আল কোরআনের সাথে আমার সম্পর্ক:
সাইয়েদ কুতুব শহীদ


একান্ত শৈশব থেকেই আমি আমার মায়ের কাছে কোরআন পড়তে শুরু করি। কোরআনের বিষয়সমূহ এবং গুরুত্বপূর্ণ তত্ত্ব ও তথ্যের কিছুই তখন আমি বুঝতাম না। আমার জ্ঞানের পরিধিই  বা তখন কতটুকু ছিলো যে, কোরআনের মহান ও জটিল বিষয়গুলো আমার বুঝে আসবে। কিন্তু মর্মোদ্ধার করতে না পারলেও কেন যেন শৈশবেই আমি এর একটা প্রভাব নিজের মনে অনুভব করতাম। কোরআন শরীফ তেলাওয়াত করার সময় এর বিভিন্ন বিষয়ের ওপর কিছু কিছু কাল্পনিক দৃশ্য আমার সহজ ও সরল মনে অংকিত হয়ে যেতো, যা বাহ্যিক দৃষ্টিতে নিতান্ত মামুলী ব্যাপার বলে মনে হলেও এগুলো আমার অন্তরে কোরআনের প্রতি তীব্র আগ্রহ ও আকর্ষণ সৃষ্টি করতো। আমি অনেকক্ষণ ধরে এসব কাল্পনিক চিত্রে আনন্দ ও উৎসাহের সাথে ডুবে থাকতাম।


এ ধরনের একটি সহজ ও সরল দৃশ্য যা আমার অন্তরে সেদিন অংকিত হয়েছিলো তা ছিলো নিচের আয়াতটি সম্পর্কিত আয়াতটি পড়ার সময় প্রায়ই আমার মনে একটি কল্পনার দৃশ্য ভেসে উঠতো। 'মানুষের ভেতর এমন কিছু লোক আছে যারা আল্লাহ তায়ালার এবাদাত করে একান্ত প্রান্তসীমায় বসে। যখন সে কোনো কল্যাণ ও ভালো কিছু দেখতে পায় তখন সে এবাদাতে সন্তুষ্ট থাকে, আবার যখন সে কোনো পরীক্ষার সম্মুখীন হয় তখন সে এবাদাত থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। এমন ধরনের মানুষ দুনিয়া ও আখেরাতে উভয় স্থানেই ক্ষতিগ্রস্ত হয়।' (সুরা আল হজ্ব ১১০)
এ আয়াত পড়ার পর আমার মনে এর যে কাল্পনিক চিত্র অংকিত হয়েছে তা আজ যদি আমি কারো কাছে বলি তাহলে সম্ভবত তা তার মনে হাসির উদ্রেক করবে।

সে দৃশ্যটি ছিলো এমন যে, আমি এক গ্রামে বাস করি। এই গ্রামের পাশেই একটি মাঠ, সে মাঠের একপাশে একটি উঁচু টিলা। আমি কল্পনার রাজ্যে দেখতাম আর এই টিলাটিকে মনে করতাম এই বুঝি একজন মানুষ, যিনি ঝুলে থাকা একটি ঘরের একেবারে কিনারায় অবস্থান করছেন অথবা স্থানের সীমাবদ্ধতার কারণে টিলার ওপর দাঁড়িয়ে নামায পড়ছেন, কিন্তু তিনি নিজের অবস্থানের ওপর দাঁড়িয়ে থাকতে পারছেন না। একেবারে প্রান্ত সীমায় থাকার কারণে প্রতিটি নড়াচড়ার সময় তিনি কাঁপছেন, মনে হয় এই বুঝি পড়ে যাবেন। আমি যেনো তার পাশে দাঁড়িয়ে তাকে দেখছি। তার প্রতিটি নড়াচড়াকে একান্ত আগ্রহ ভরে অবলোকন করছি। তার দিকে তাকিয়ে তার অবস্থার একটি কাল্পনিক চিত্র এমনি করে নিজের মনে এঁকে যাই। যখনই কোরআনের এ আয়াতটি পড়তাম তখন আমার মনে এই কল্পনার চিত্রটি অংকিত হয়ে যেতো।

'হে নবী, তাদের সবাইকে তুমি সেই হতভাগ্য ব্যক্তির কাহিনী পড়ে শোনাও, যে ব্যক্তিকে আমি আমার কোরআনের আয়াত ও এর নিদর্শনসমূহ দান করেছি, সে এগুলো থেকে পালিয়ে বেড়িয়েছে। তারপর এক সময় তাকে শয়তান পেয়ে বসলো এবং সে শয়তানের আনুগত্য করে গোমরাহিতে নিমজ্জিত হয়ে পড়লো। অথচ আমি যদি চাইতাম তাহলে আমার আয়াতসমূহ দিয়ে তাকে উঁচু মর্যাদাও দান করতে পারতাম। কিন্তু তার অবস্থা ছিলো ভিন্নতর। সে মাটি আঁকড়েই থাকলো এবং নিজের প্রবৃত্তির আনুগত্য করলো। তার উদাহরণ হচ্ছে একটি কুকুরের মতো, তার ওপর তুমি কোনো বোঝা উঠিয়ে দিলে সে নিজের জিহ্বা বের করে দেয়, আবার তাকে ছেড়ে দিলেও সে একইভাবে জিভ বের করে রাখে।' (সূরা আল আরাফ ১৭৬)
       
আমি এ আয়াতের বিষয়াবলী ও উদ্দেশ্যের কিছুই তখন বুঝতাম না। কিন্তু এ আয়াত পড়ার সময় আমার মনে একটি চিত্র অংকিত হতো এবং তা ছিলো এমন এক ব্যক্তির যার মুখ খোলা, জিহ্বা ঝুলছে, আমি যেন তার দিকে তাকিয়ে আছি। আমি বুঝতে পারছিলাম না যে, কেন সে এমন করে। আমি তার কাছে যাবার সাহস করতাম না। এছাড়াও অন্যান্য আয়াত পড়ার সময় আমার ক্ষুদ্র মনে এ ধরনের কিছু কাল্পনিক দৃশ্যের অবতারণা হতো। আর এই কাল্পনিক চিত্রগুলোর ওপর চিন্তা-ভাবনা করতে আমার খুব ভালো লাগতো। এ কারণেই আমার মন কোরআন তেলাওয়াতের জন্যে বাস্ত থাকতো। কোরআনের বিভিন্ন আয়াত পড়ার সময় কোরআনেরই আভ্যন্তরীণ ময়দানে আমি আমার কল্পনার দৃশ্যসমূহ খুঁজে বেড়াতাম। বয়সের সাথে সাথে আস্তে আস্তে এ কাল্পনিক ও স্বপ্নময় সুন্দর চিন্তা-ভাবনা অংকনের দিনগুলো সব অতিবাহিত হয়ে গেলো।

এরপর এলো এমন এক সময় যখন আমি জ্ঞানার্জনের জন্যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হলাম এবং তাফসীর গ্রন্থসমূহ থেকে কোরআন বুঝার চেষ্টা করলাম। শিক্ষকদের মুখে কোরআনের তাফসীর শুনলাম। কিন্তু কেন যেন এই পড়ায় এবং শোনায় আমি আমার ছেলেবেলার সে আনন্দটুকু আর খুঁজে পেলাম না। আফসোস, কোরআনে সৌন্দর্যের সেসব চিহ্নসমূহ যেনো সব একে একে মিটে গেলো। আনন্দ ও উৎসাহ থেকে কোরআন যেনো খালি হয়ে গেলো; কিন্তু কেন! আমার কি হলো! একি তাহলে দুই ধরনের কোরআন! একি আমার সেই শৈশবের সহজ সাবলীল মিষ্টিমধুর আনন্দ যোগানোর কোরআন কিংবা এই যৌবনের কোরআন যা জটিল, প্যাচানো এবং বাহ্যিক দৃষ্টিতে অনেকটা খাপছাড়া!

ভাবলাম, সম্ভবত তাফসীরের ধরন ও স্টাইলের অনুকরণের ফলেই আমার মনে এ ধরনের প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। এবার আমি তাফসীরের সাহায্য বদলে স্বয়ং কোরআনকে কোরআন দিয়েই বুঝার চেষ্টা করলাম। কিছুদিন পরই আমি আমার সেই প্রিয় ও প্রাণস্পর্শী কোরআনের সন্ধান আবার পেয়ে গেলাম। কোরআনের সাথে উৎসাহ ও ভালোবাসা সৃষ্টি করার সেই আনন্দদায়ক দৃশ্যসমূহের আমি সন্ধান পেয়ে গেলাম। তবে আগের এসব দৃশ্যকে এখন আর সরল সহজ মনে হয় না। কারণ এখন আমার বোধশক্তিতে পরিবর্তন এসেছে, এখন আমি এসব আয়াতের মর্মোদ্ধার করতে পারছি এবং আমি এও বুঝতে পারছি, এগুলো হচ্ছে মূলত মানুষের জীবনের কিছু বাস্তব ঘটনার উদাহরণ, যাকে এভাবে পেশ করা হয়েছে, এর সব কয়টির প্রভাব ও আকর্ষণই এখানে স্থায়ী ও অনড়। আল হামদুলিল্লাহ! আমি আবার কোরআনকে পেয়ে গেলাম।
       
এবার আমি ভাবলাম এখানে এই নতুন পাওয়া জ্ঞানের নমুনা হিসেবে কয়েকটা আলোচনা লোকদের সামনে পেশ করি। অতপর ১৯৩৯ সালে 'আল মোকতাতাফ' ম্যাগাজিনে আমি 'আত তাসওয়ীরুল ফান্নি ফিল কোরআন' শিরোনামে একটি প্রবন্ধ লিখলাম। এতে আমি কোরআন থেকে কয়েকটি সঠিক ঘটনা সম্বলিত চিত্র আঁকতে চেষ্টা করলাম, তার শিল্পগত সৌন্দর্যের ব্যাখ্যা পেশ করলাম। পরাক্রমশালী আল্লাহ তায়ালার অসীম কুদরাতের এমন বর্ণনাও পেশ করলাম যা শব্দের আবরণে দারুন বিচিত্র দৃশ্য অংকন করে রেখেছে। প্রকৃত পক্ষে কোনো আলোকচিত্র শিল্পীর পক্ষেও এর সঠিক অংকন সম্ভব নয়। আমি চিন্তা করে দেখলাম যে, এই প্রবন্ধগুলো তো একটি গোটা পুস্তকের আলোচ্যসূচী হিসেবে পরিগণিত হতে পারে।

আরো কয়েক বছর অতিবাহিত হয়ে গেলো। কোরআনের সে সব দৃশ্য আমার মনে আস্তে আস্তে তৈরী হতে থাকলো। আমি এর সর্বত্র শিল্পের অলৌকিকত্বের সন্ধান পেতে থাকলাম। আর এসব কিছু যখন আমি গভীরভাবে দেখতাম তখন আমার মনে এই ধারণা পাকাপোক্ত হয়ে যেতো যে, আমি নিজেই এ কাজটার দায়িত্ব গ্রহণ করি এবং এ কাজটাকে সুসম্পন্ন করি, যতদূর সম্ভব এর পরিধিকে বিস্তৃত করে দেই। প্রায়ই আমি তখন কোরআন অধ্যয়নে নিমজ্জিত থাকতাম এবং ক্রমেই এর থেকে অমূল্য দৃশ্যসমূহ বের করতে চাইতাম। যতোই দিন এগুতে থাকে ততোই আমার অন্তরে এই বিষয়ের ওপর কিছু একটা করার এরাদা পরিপক্ক হতে থাকে। কিন্তু এ ব্যাপারে সময় সময় এমন কিছু বাধা বিপত্তি এসে সামনে দাঁড়াতো যে এই পরিকল্পনা আমার কাছে অন্তরের একটা আক্ষেপ ও মানসিক উৎসাহ হয়েই থেকে যেতো। অতপর পুরো পাঁচটি বছর কেটে গেলো। পুনরায় 'আল মোকতাতাফ' ম্যাগাজিনে এ সিরিজের প্রথম প্রবন্ধটি প্রকাশ করার আমার সুযোগ হলো। আমি যখন এ আলোচনা শুরু করলাম তখন আমার প্রথম কাজ ছিলো কোরআন থেকে এর শৈল্পিক চিত্রসমূহকে একত্র করা এবং তা পাঠকদের কাছে পেশ করা। তাছাড়া এ মহাগ্রন্থের সাহিত্যিক সৌন্দর্য ও রচনাশৈলীর বৈশিষ্টসমূহের বর্ণনা পেশ করা বিশেষ করে এর সর্বত্র যে নিপুণ শিল্পকলার সৌন্দর্য ছড়িয়ে আছে তাকে তুলে ধরা। আলোচ্য নিবন্ধে কোরআনের অন্যান্য আলোচনা ও উদ্দেশ্যসমূহের বিস্তারিত বিবরণ পেশ করা আমার উদ্দেশ্য ছিলো না বরং আমি যা চেয়েছি তা ছিলো এর খাঁটি শিল্পগত দিকগুলো তুলে ধরা।
       
কিন্তু এবার আমি কি দেখলাম! আমি যেনো এক নতুন সত্যের সন্ধান পেলাম যা আমার সামনে অত্যন্ত স্পষ্টভাবে উদ্ভাসিত হয়ে উঠলো। আমি দেখলাম কোরআনে উপস্থাপিত উদাহরণসমূহ তার অন্যান্য বর্ণনা ও অংশ থেকে আলাদা কিছু নয়। এর আলাদা কোনো অবস্থানও নেই বরং কোরআনের বর্ণনা ভংগিটাই হচ্ছে এর সাহিত্যিক দৃশ্য ও চিত্রের নিপুণ অংকন। এ হচ্ছে এমন এক রচনাশৈলী যাকে শরীয়াতের হুকুম আহকাম বর্ণনা করার বিষয় ছাড়া অন্যান্য বিষয়সমূহ ব্যাখ্যার জন্যেও ব্যবহার করা হয়েছে। আমার সামনে কোরআনের কতিপয় সাহিত্যিক সৌন্দর্য ও তার নিদর্শনসমূহ একত্রিত ও সংকলিত করার বিষয়টাই প্রধান বিষয় হয়ে দাঁড়ালো না, বরং কোরআন ব্যাখ্যার মূলনীতির নতুন পথ উদ্ভাবন করাও আলোচ্য বিষয়ে পরিণত হলো।

আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের এ ছিলো এক অসীম নেয়ামত যা তিনি আমাকে দান করলেন। অতএব এক নতুন পদ্ধতিতে এই বইয়ের বিষয়সমূহের বিন্যাস শুরু হলো। এই বইতে যা কিছু আছে তা উপরোল্লিখিত দৃষ্টিভংগিরই বহিঃপ্রকাশ এবং কোরআন ব্যাখ্যার পদ্ধতির বৈশিষ্ট খোলাখুলি আলোচনা করাই হচ্ছে এর মুখ্য উদ্দেশ্য। 

এই তুলনামূলক পর্যালোচনা আমি যখন শেষ করলাম তখন আমি অনুভব করলাম, কোরআন এক নতুন রূপে আমার মনে অবতীর্ণ হলো। আমি এমনভাবে কোরআনকে পেলাম যেমন করে ইতিপূর্বে আর কখনো পাইনি। কোরআন আমার অন্তরে এক নতুন সৌন্দর্যের আকার ধারণ করে নিলো-অবশ্য আগেও তা আমার অন্তরে এমনি সৌন্দর্যমণ্ডিতই ছিলো, তবে তা ছিলো বিক্ষিপ্ত ও বিচ্ছিন্ন অবস্থায়। আজ তা আমার সামনে একটি সাজানো ও গোছানো পুস্তক আকারে উপস্থিত, যা একটি বিশেষ মযবুত বুনিয়াদের ওপর প্রতিষ্ঠিত, এমন একটি বুনিয়াদ যাতে এক আশ্চর্যজনক ও অভূতপূর্ব মিল রয়েছে, যা ইতিপূর্বে আমি কখনো অনুধাবন করতে পারিনি, যার স্বপ্নও আমি ইতিপূর্বে কখনো দেখিনি। সম্ভবত অন্য কোনো কল্পনা দিয়ে তা চিন্তা করাও সম্ভব নয়। কোরআনের এসব দৃশ্য ও চিত্রসমূহের উপস্থাপন করতে গিয়ে আমার মানসিক ধ্যান-ধারণা ও চিন্তা-অনুভূতির যথাযথ দাবী আদায় করার ব্যাপারে যদি আল্লাহ তায়ালা আমাকে তওফিক দান করেন তাহলে এটাই হবে এই পুস্তকের পূর্ণাংগ সাফল্যের মাপকাঠি। 
       
আমার প্রিয় মা, আমার আজো মনে আছে গ্রামে তখন রমযানের মাস। আমাদের ঘরে কারী সাহেবরা সুন্দর সুললিত কন্ঠে কোরআনের তেলাওয়াত করতেন। তখন গভীর ভালোবাসার সাথে তুমি পর্দার পেছন থেকে কোরআনের তেলাওয়াত শুনতে। আমি তোমার পাশে বসে যখন দুষ্টুমি করে চীৎকার দিতাম যেমনটি করে এ বয়সের অন্যান্য ছেলে মেয়েরা তখন তুমি ইশারা ইংগিতে আমাকে চুপ থাকতে বলতে। এ সত্ত্বেও তোমার সাথে কোরআন শোনার মাহফিলে আমি শরিক হতাম। আমি যদিও কোরআনের মর্ম অনুধাবনে তখন ছিলাম নিতান্ত অজ্ঞ, কিন্তু আমার অন্তর ছিলো কোরআনের ভাষা ও এর অলৌকিক বৈশিষ্টে পরিপূর্ণ। এরপর যখন তোমার হাতে আমি বড় হতে থাকলাম তখন তুমি আমাকে গ্রামের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পাঠিয়ে দিলে। তোমার বাসনা ছিলো আমার বক্ষকে যেন আল্লাহ তায়ালা কোরআনের জন্যে খুলে দেন এবং আমি যেন কোরআন শরীফ মুখস্থ করতে পারি। আমি যেন সুন্দর সুললিত কণ্ঠে তোমার সামনে বসে সারাক্ষণ কোরআন তেলাওয়াত করতে পারি। অতপর একদিন আমি কোরআন শরীফ মুখস্থ করে নিলাম। এভাবে তোমার আকাঙ্খার একটা অংশ পূর্ণ হয়ে গেলো।

প্রিয় মা আমার, আজ তোমার সেই কচি ও নিষ্পাপ শিশু, তোমারই কলিজার টুকরা শিশু তোমারই শিক্ষা ও অনুশীলনের এই ফলশ্রুতিটুকু তোমারই খেদমতে পেশ করছে। বর্ণনার সৌন্দর্য | বিন্যাসে যদিও তাতে ত্রুটি আছে কিন্তু ব্যাখ্যাগত সৌন্দর্যের নেয়ামত থেকে তা কোনো অবস্থায়ই বঞ্চিত নয়।
(সাইয়েদ কুতুব শহীদের 'আজ ভাগওরীরুপ ফারি ফিল কোরআন' গ্রন্থের ভূমিকা থেকে। তরজমা খাদীজা আখতার রেজায়ী)





*****************************************
Thank you for visiting the site. If you like the article, share it on social media to invite other Vines to the path of truth and justice. Click on OUR ACTION PLAN button to know about activities, goals and objectives of Mohammadia Foundation and to participate in the service of religion and humanity. 
Almost all articles on this website are written in Bengali. But you can also read it in your language if you want. Click the “ভাষা বেছে নিন” button at the bottom of the website to read in your own language.



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মোহাম্মদীয়া ফাউন্ডেশনের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url