মোহাম্মদীয়া ফাউন্ডেশনের উদ্দেশ্য

 

“মোহাম্মদীয়া ফাউন্ডেশন” একটি ইসলামিক সেবামূলক প্রতিষ্ঠান। বিশেষ কিছু মহৎ উদ্দেশ্য নিয়ে এই প্রতিষ্ঠানটি গড়ে উঠছে। আল্লাহর মনোনিত দীন ইসলামের সেবার নিমিত্ত্বে মসজিদ মাদ্রাসা নির্মাণ, ইসলামিক শিক্ষার প্রসার, এতিমদের লালন পালন ও শিক্ষার ব্যবস্থা করা এবং অসহায়দের কর্ম সংস্থান করার লক্ষ্য নিয়ে এই প্রতিষ্ঠানটি আমরা গড়ে তোলার চেষ্টা করছি।


এতিমদের লালন পালন ও শিক্ষার ব্যবস্থা

আমরা আগামী রমজান মাস থেকে প্রাথমিকভাবে এক শত এতিম শিশুর লালন পালন ও শিক্ষার ব্যবস্থা করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি। সমাজের বিত্তবানদের সহযোগিতায় আমরা এই কাজ এগিয়ে নেওয়ার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করবো। প্রতি বছর এই সংখ্যা ধীরে ধীরে বাড়বে। যেহেতু দেশের মাদ্রাসাগুলোতে রমজান মাসে শিক্ষা বর্ষ শুরু হয় এবং রমজান মাসেই নতুন ছাত্র ভর্তি করা হয়, তাই রমজান মাসকেই আমরা এই কার্যক্রমের জন্য বেছে নিয়েছি।

যে কেউ একজন বা তার বেশি সংখ্যক এতিমের দায়িত্ব নিতে পারেন। একজন শিশুকে পবিত্র কোরানের হাফেজ বানাতে ৪ বছরের জন্য দায়িত্ব নিতে পারেন। এজন্য প্রতি শিশুর জন্য মাসে ৩০০০/৩৫০০ টাকা করে খরচ হবে। এই টাকা সরাসরি আমাদের হাতে দেওয়ার প্রয়োজন হবে না। কেউ যখন কোন এতিম শিশুর দায়িত্ব নেওয়ার আগ্রহ দেখাবেন, আমরা শুধুমাত্র সেই শিশুটির সন্ধান দিব এবং কোন এতিমখানায়/মাদ্রাসায় ভর্তির ব্যবস্থা করব তা জানিয়ে দিব। দাতা নিজেই উক্ত প্রতিষ্ঠানে তার হয়ে প্রতিষ্ঠানের বেতন পরিশোধ করবেন। অথবা আমাদের মাধ্যমেও দিতে পারবেন। দাতা যেকোন সময় তার দেখা শোনার জন্য সশরীরে সাক্ষাত করতে পরবেন। শুধুমাত্র আল কোরানের হাফেজ নয়, জেনারেল শিক্ষায় আগ্রহী বা উচ্চতর শিক্ষায় আগ্রহীদেরকেও সহযোগিতা করা হবে। আমরা মনে প্রাণে বিশ্বাস করি, সমাজে অনেক বিত্তবান মানুষ আছেন যারা আমাদের কাজে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিবেন, ইন শা আল্লাহ। এই কাজের জন্য একজন দাতাকে একজন ছাত্রের জন্য প্রথমেই তিন মাসের জন্য প্রতিষ্ঠানে ফি, খাওয়া খরচ ও পোশাক খরচ বাবত মোট ১২০০০ টাকা দিবেন। পরবর্তি মাস থেকে নিয়মিত ৩০০০ টাকা করে প্রতিমাসে দিবেন। শেষের তিন মাস কোন টাকা দিতে হবে না। প্রথমবার নেওয়া ১২০০০ টাকা দিয়ে সেই খরচ মেটানো হবে। শিক্ষা জীবন শেষ হওয়া পর্যন্ত এই টাকা আমাদের কাছে জমা থাকবে। কোন দাতা কোন কারণ বশত কোন মাসে টাকা পরিশোধ না করলে সেখান থেকে সেই মাসে খরচ করা হবে। এতিম ছাত্রটির আর্থিক নিরাপত্তার জন্যই এই ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। একজন এতিমকে কুরআনে হাফেজ বানানো বা আলেম বানানোর উছিলায় অবশ্যই আল্লাহ আপনাকে ও আপনার পরিবারকে জান্নাত দান করবেন ইন শা আল্লাহ।

ইচ্ছুক ব্যাক্তিগণ  mohammadiafoundationbd@gmail.com এই ইমেইল ঠিকানায় তাদের আগ্রহ জানাতে পারেন, পরবর্তীতে আমরাই যোগাযোগ করবো ইন শা আল্লাহ। আপনার পরিচিত বা আশে পাশে পিতৃ-মাতৃহীন কোন ছেলে মেয়ে থাকলে এবং বয়স ৭ বছরের নিচে হলে এবং আমাদের এই কর্মসূচির আওতায় দিতে আগ্রহী হলে ই-মেইলে বিস্তারিত জানাতে পারেন।


অসহায়দের কর্ম সংস্থান

যারা সর্ব সাধারণের ন্যয় কাজকর্ম করতে সক্ষম নন, এমন বৃদ্ধ ও পঙ্গুদের যাতে করে ভিক্ষাবৃত্তি করতে না হয়, সেজন্য তাদের উপযোগি কাজের ব্যবস্থা করার মাধ্যমে আমরা সমাজের দরিদ্র শ্রেনির মানুষের সেবা ও সহযোগিতা করতে চাই। সেজন্য রিকসা ভ্যান, সেলাই মেশিন, মুদি দোকান বা এরূপ অন্য কোন ছোট ব্যবসার মাধ্যমে তাদের স্থায়ী উপার্জনের ব্যবস্থা করতে চাই। আগ্রহী বিত্তবানগণ এ ব্যাপারেও সহযোগিতা করতে পারেন। এরূপ উদ্দেশ্যে যে কেউ যেকোন পরিমাণ অর্থ দান করতে পারেন। অথবা একটি সেলাই মেশিন কিংবা একটি রিকশা/ভ্যান কিংবা মুদি দোকান কিংবা পান দোকান কিংবা সবজি দোকানের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ দিতে পারেন।

ইচ্ছুক ব্যাক্তিগণ  mohammadiafoundationbd@gmail.com এই ইমেইল ঠিকানায় তাদের আগ্রহ জানাতে পারেন, পরবর্তীতে আমরাই যোগাযোগ করবো ইন শা আল্লাহ।

 

দীনি প্রতিষ্ঠান নির্মাণ

আমরা মোহাম্মদ্দীয়া ফাউন্ডেশনের ব্যানারে আধুনিক চিন্তাভাবনার আলোকে একটি মসজিদ ও মাদ্রাসা কমপ্লেক্স নির্মাণ করতে চাই। যে মাদ্রাসাটি হবে আধুনিক ধ্যান ধারণার আলোকে একটি আদর্শ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। যেখানে প্রত্যেকের জন্য সর্বোচ্চ ধর্মীয় শিক্ষার পাশাপাশি ইংরেজি ও আধুনিক সাধারণ শিক্ষার ব্যবস্থা থাকবে। প্রতিটি ছাত্রছাত্রীর জন্য কুটির শিল্প, খামার বিদ্যা ও ভোকেশনাল ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা থাকবে। এখানে যারা লেখাপড়া করবে তাদেরকে কোন প্রকার বেতন দিতে হবে না। বরং এতিম ও অসহায়দের জন্য প্রতি মাসে নগদ বৃত্তির ব্যবস্থা থাকবে। আমরা আল্লাহর কাছে কায়মনো বাক্যে প্রার্থনা করছি, এটি হবে দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও কার্যকরী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ইন শা আল্লাহ। এখানে যারা কোন ভবন বা ভবনের কোন ফ্লোর নির্মাণের খরচ দিবেন তাদের মনোনিত (নিজের বা পিতা মাতার নামে) নামেই উক্ত ভবন বা ফ্লোরের নাম করণ করা হবে। প্রতিষ্ঠানটির জন্য প্রাথমিকভাবে প্রায় ৩০০ শতাংশ জমির প্রয়োজন হবে। যার জন্য খরচ হবে আনুমানিক সাড়ে সাত কোটি টাকা। যারা যারা এই প্রতিষ্ঠানের জন্য জমি প্রদান করবেন বা জমি কেনার টাকা প্রদান করবেন তাদের প্রত্যেকের নাম প্রতিষ্ঠানের সদর গেইটে স্থাপিত কোরানিক ভাস্কর্যে্যর মাঝে শ্বেত পাথরে খোদাই করে সংরক্ষণ করা হবে।

·     এই কমপ্লেক্সে বছরের ৩৬৫ দিন ২৪ ঘন্টা কোরান খতমের ব্যবস্থা থাকবে।

 প্রতি সপ্তাহে একদিন বিশেষ মোজাতের মাধ্যমে দাতাদের জন্য মাগফেরাতের প্রার্থনা করা হবে। এসব ব্যবস্থা আজীবন চালু রাখার ব্যাপারে লিখিতভাবে গঠনতন্ত্র থাকবে।

এই প্রতিষ্ঠানটি ইন শা আল্লাহ ধীরে ধীরে দেশের শ্রেষ্ট ও সর্ববৃহৎ দীনি প্রতিষ্ঠান হিসাবে গড়ে উঠবে।

প্রাথমিক ভাবে পাঁচ হাজার ছাত্র-ছাত্রীর টার্গেট নিয়ে আবাসিক ও একাডেমিক ভবন নির্বানের পরিকল্পনা করা আছে।

এই প্রতিষ্ঠানে ক্রমান্বয়ে স্নাতক/স্নাতকোত্তর/দাউরা শ্রেনি পর্যন্ত শিক্ষার ব্যবস্থা থাকবে।

এই প্রতিষ্ঠানটি ইন শা আল্লাহ ভারতের দেউবন্দ এর সিলেবাস/পাঠক্রম অনুসারে পরিচালিত করা হবে।

এই প্রতিষ্ঠানের কোন পর্যায়েই কোন ছাত্রের কাছ থেকে কোন প্রকার বেতন নেওয়া হবে না। কোন ছাত্রকেই লেখাপড়া শেষ করে মসজিদ মাদ্রাসা বা অন্যকোন প্রতিষ্ঠানে চাকরির জন্য ছুটতে হবে না। অর্থাৎ প্রত্যেককেই স্বনির্ভর করে গড়ে তোলা হবে।

 প্রতিষ্ঠানটি গড়ে উঠবে ময়মনসিংহ জেলার কোন সবুজ শ্যামল গ্রামে। যেখানে শহুরে ঝামেলা বা কোন প্রকার রাজনীতি থাকবে না।

 

দাতাগণ যে কেউ এক শতাংশ থেকে যেকোন পরিমানের জমির দাম বাবত প্রতি শতাংশের দাম হিসাবে ২.৫ (আড়াই) লক্ষ টাকা করে দান করতে পারেন। দাতা যে পরিমাণ জমি দান করবেন সেই পরিমাণ জমি দাতার নামেই বিক্রেতার কাছ থেকে সাফ কবলা রেজিষ্ট্রি নিয়ে তারপরে সকলের কাছ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে দানপত্র রেজিঃ নেওয়া হবে। উল্লেখিত পরিমাণের টাকা বেশি হলে তা প্রতিষ্ঠানের অন্য যেকোন কাজে লাগানো হবে। যারা জমি দান করবেন, তাদের প্রত্যেকের নাম প্রতিষ্ঠানের মূল ফটকে কুরআনিক ভাস্কর্যে্য শ্বেত পাথরে খোদাই করে রাখা হবে।

যেকোন দাতা একটি ভবনের বা একটি ফ্লোরের নির্মাণ খরচ বহন করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে উক্ত ভবনের নাম বা ফ্লোরের নাম দাতার নিজ নামে বা তার মনোনিত নামে নামকরণ করা হবে। প্রাথমিকভাবে পাঁচটি পাঁচতলা ভবন নির্মাণ করা হবে।

এছাড়াও মাদ্রাসা ও মসজিদ কমপ্লেক্সে ঈদগাহ মাঠ ও কবরখানা থাকবে। কবরখানা সর্বসাধারণের জন্য উম্মুক্ত থাকবে।

জমি, ভবন, ভবনের ফ্লোর নির্মাণে যারা দান করবেন এবং মসজিদ নির্মাণে সর্বনিম্ন তিন লক্ষ টাকা যারা দান করবেন তাদের প্রত্যেককেই অথবা প্রথম ৩০৩ জনকে এই কমপ্লেক্সের পরিচালনা পরিষদের কমিটির সদস্য হিসাবে রাখা হবে। যাদেরকে প্রতি বছর সাধারণ সভা ও ওয়াজ মাহফিলে আনুষ্ঠানিকভাবে দাওয়াত করা হবে।

 

স্থায়ী আয়ঃ

এই প্রতিষ্ঠানের নির্দিষ্ট কোন স্থায়ী আয় নেই। তবে আমরা ইতিমধ্যে একটি ডেভলপ কোম্পানী চালু করেছি। এই ব্যবসার একটা বড় অংশ (তিন ভাগের একভাগ) এই প্রতিষ্ঠানের জন্য ব্যয় করা হবে। আমাদের প্রতিষ্ঠানের নাম S&S Dales Builders Pvt. Ltd. ব্যবসাটির অফিস ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট এলাকায়। এই ব্যবসাটি আমরা এই জন্যই বেছে নিয়েছি, কারণ এই ব্যবসাটি একটি দুষ্টচক্রের কারণে প্রতারণার ব্যবসায় পরিণত হয়েছে। আমরা সৎ পথে হালাল উপায়ে কম টাকায় ভালমানের সেবা দিতে চাই এবং এর মাধ্যমে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করতে চাই। কিন্তু পুঁজির অভাবে আমরা ব্যবসাটি ভালভাবে এগিয়ে নিতে পারছি না। কেউ ইচ্ছুক হলে দেশ-বিদেশের সাদা মনের মানুষেরা নিশ্চিন্তে এই ব্যবসায় বিনিয়োগ করতে পারেন। আমরা লিখিত দলিল ও অন্যান্য সকল উপায়ে বিনিয়োগকৃত টাকার নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দিব ইন শা আল্লাহ। এবং যারা ব্যাংকে টাকা ফেলে রেখে অনিচ্ছা সত্ত্বেও সুদ নিচ্ছেন তাদের জন্য এটুকু আমরা নির্দিধায় বলতে পারি, এখানে ব্যাংকের চেয়ে কয়েকগুণ বেশি হালাল লাভ পাবেন। সেই সাথে যেহেতু একটা অংশ দীনের কাজে ব্যয় হবে সেজন্য অশেষ নেকি লাভেরও সুযোগ রয়েছে।

যারা উপরে উল্লেখিত দান ও বিনিয়োগ করতে আগ্রহী তারা আমাদের নিচের ই-মেইলে বিস্তারিত জানাতে পারেন। ইন শা আল্লাহ আমরাই আপনার সাথে যোগাযোগ করবো।

আমরা এই প্রতিষ্ঠানের জন্য এখন কোন প্রকার সাহায্য গ্রহণ করছি না। তবে, আমাদের সাথে কে বা কারা থাকতে চান, তারা নিম্নে উল্লেখিত ই-মেইলের মাধ্যমে নিজেদের সদিচ্ছার কথা জানাতে পারেন। নির্দিষ্ট সময়ে আমরাই সবার সাথে যোগাযোগ করবো ইন শা আল্লাহ। ইচ্ছুক দাতাদের সাথে আলোচনা করে এবং সবাইকে আনুষ্ঠানিক দাওয়াতপত্র দিয়েই আমরা কার্যক্রম শুরু করবো। ইচ্ছুক ব্যাক্তিগণ  mohammadiafoundationbd@gmail.com এই ইমেইল ঠিকানায় তাদের আগ্রহ জানাতে পারেন।

S&S Dales Builders Pvt. Ltd. আমাদের একটি হালাল ও সৎ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানঃ আমরা কিছু মহৎ উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে কয়েক বছর আগে রিয়েল এস্টেট ব্যবসার এই প্রতিষ্ঠানটি চালু করেছি। বাংলাদেশে প্রচলিত ব্যবসাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে দূর্নীতিগ্রস্ত ও প্রতারণার ব্যবসা হচ্ছে রিয়েল এস্টেট বা ডেভলোপিং ব্যবসা। মানুষের সারা জীবনের স্বপ্ন নিজের একটি ফ্ল্যাট হবে। মানুষ সারা জীবনের সঞ্চয় ডেভলোপারদের হাতে তুলে দেয় স্বপ্নের সেই ফ্ল্যাটটি কেনার জন্য। অথচ ডেভেলোপারদের প্রতারণার কারণে শত শত মানুষ পথে নেমে আসে। তারা একেকটি ফ্ল্যাটে তিনগুণ চারগুণ লাভ করে, তারপরেও একই ফ্ল্যাট বহুজনের কাছে বিক্রি করে। এমন শত রকমের প্রতারণার বেড়াজালে নিমজ্জিত এই খাতটি। আমরা চাই-

# আমরা সবচেয়ে কম মূল্যে মানুষকে ফ্ল্যাট দিতে চাই।

#  যারা ডেভলোপারদের কাছ থেকে কোটি টাকায় ফ্ল্যাট কেনার কথা কল্পনাও করতে পারেন না, আমরা তাদেরকে একই মানের ফ্ল্যাট দিতে চাই মাত্র ৩০/৪০ লক্ষ টাকায়।

# যে খাতটিতে মানুষ সবচেয়ে বেশি প্রতারিত হচ্ছে, আমরা সেই খাতটিকেই বেছে নিয়েছি মানুষকে সত্যিকারের সেবা দেওয়ার জন্য।

# এই ব্যবসা থেকে যে লাভ হবে তার তিন ভাগের একভাগ খরচ হবে মোহাম্মদীয়া ফাউন্ডেশনের উপরে উল্লেখিত কাজে।  

# আমরা কোন ব্যাংকলোন বা সুদি লোনে যাবো না, তাই যে কেউ হালাল উপার্জনের সাথে সাথে দীন ও মানবতার সেবা করতে চান তারা আমাদের কোম্পানিতে ইনভেস্টর পার্টনার হিসাবে থাকতে পারেন। তবে সকলের অবগতির জন্য জানাতে চাই, আপনি পৃথিবীর যেকোন স্থান থেকেই ইনভেস্ট করুন না কেন, ইন শা আল্লাহ আপনার এক টাকাও মার যাবে না। এটাকে আমানত হিসাবেই আমরা সংরক্ষণ করবো ইন শা আল্লাহ। সেই সাথে এটাও বলতে চাই যে, আপনি ইচ্ছাকৃত বা অনিচ্ছাকৃতভাবে ব্যাংকে টাকা রেখে যে টাকা লাভ হিসাবে পাচ্ছেন, আমাদের সাথে হালাল ব্যবসায় ইন শা আল্লাহ তার চেয়ে বেশি পাবেন।

আমরা সকল ধর্মপ্রাণ ভাই বোনদের কাছে আন্তরিক দোয়া ও সহযোগিতা প্রার্থনা করছি। যে কোন প্রয়োজনে আমাদের কাছে মেইল করুন mohammadiafoundationbd@gmail.com ।

আসসালামু আ’লাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহে......

এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মোহাম্মদীয়া ফাউন্ডেশনের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url