রাহে আমল-৪ || ঈমানের পূর্ণতা লাভের উপায় || আল্লাহ ভীতির প্রকৃত পরিচয় || প্রকৃত ঈমানের দাবী ||






بسم الله الرحمن الرحيم

ঈমানের পূর্ণতা লাভের উপায়

قال رسول الله صلى الله عليه وسلم من أحب الله وَأَبْغَضَ لِلَّهِ وَأَعْطَى لِلَّهِ وَمَنَعَ لِلَّهِ فَقَدِ اسْتَكْمَل 
الإيمان. (بخاري، أبو أمامة رض)

রাসূলুল্লাহ (সা) বলেছেন যে ব্যক্তি আল্লাহর জন্যই বন্ধুত্ব করে, আল্লাহর জন্যই শত্রুতা পোষণ করে, আল্লাহর জন্যই দান করে এবং আল্লাহর জন্যই দান থেকে বিরত থাকে, সে নিজের ঈমানকে পূর্ণতা দান করে। (বোখারী, আবু উমামা থেকে বর্ণিত )

এ হাদীসের মর্মার্থ এই যে, ঈমানদার বান্দা নিজের আত্মশুদ্ধি ও আত্মগঠনের জন্য অবিরাম চেষ্টা সাধনা চালাতে চালাতে অবশেষে এ পর্যায়ে উপনীত হয় যে, সে যখন কারো সাথে প্রীতি ও ভালোবাসার সম্পর্ক স্থাপন করে, তখন তা আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের জন্যই করে এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জিত হয় এমনভাবেই করে। আবার কারো সাথে যদি সম্পর্কচ্ছেদ করে ও শত্রুতার মনোভাব পোষণ করে, তবে তাও আল্লাহকে খুশী করার জন্যই করে এবং আল্লাহ খুশী হন এমনভাবেই করে। অনুরূপভাবে, কাউকে দান করলেও তা আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই দান করে এবং আল্লাহ যাকে ও যেভাবে দান করলে খুশী হন সেইভাবে দান করে। আর কাউকে দান করা থেকে বিরত থাকলে তাও আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যই করে এবং আল্লাহর বিধান অনুসারে যেখানে ও যাকে দান করা সংগত নয় সেখানে দান করে না। মোটকথা, সে একমাত্র আল্লাহর দ্বীনের খাতিরে ও দ্বীনের মাপকাঠি দিয়ে মেপেই কাউকে ভালোবাসে বা ঘৃণা করে। তার ভালোবাসা ও শত্রুতা, অনুরাগ ও বিরাগ, নিজের কোন ব্যক্তিগত ও পার্থিব স্বার্থ উদ্ধারের জন্য হয় না, বরং কেবলমাত্র আল্লাহ ও তার দ্বীনের জন্য হয়ে থাকে। এরকম অবস্থায় কেউ যখন পৌঁছে যায়, তখন বুঝবে তার ঈমান পূর্ণতা লাভ করেছে।

ঈমানের প্রকৃত স্বাদ কখন পাওয়া যায়?

قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ذَاقَ طَعَمَ الْإِيْمَانِ مَنْ رَّضِيَ بِاللهِ رَبَّا وَبِالْإِسْلَامِ دِينًا وَ بِمُحَمَّدٍ رسولاً. (بخاري ومسلم عباس (رض)

রাসূলুল্লাহ (সা) বলেছেন সেই ব্যক্তি ঈমানের স্বাদ লাভ করে, যে আল্লাহকে নিজের একমাত্র প্রভু হিসাবে; ইসলামকে নিজের একমাত্র জীবন বিধান হিসাবে ও মুহাম্মাদ (সা)কে নিজের রাসূল হিসাবে মেনে নিয়ে খুশী ও পরিতৃপ্ত হয় । (বোখারী ও মুসলিম, আব্বাস (রা) থেকে বর্ণিত)

অর্থাৎ নিজেকে আল্লাহর দাসত্বে সমর্পণ করে, ইসলামী শরীয়তের অনুকরণ ও অনুসরণ করে এবং আল্লাহর রাসুলের পরিপূর্ণ আনুগত্য করে পূর্ণ আত্মতৃপ্তি ও আনন্দ অনুভব করে। আর এই মর্মে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়ে সন্তুষ্ট হয় যে, জীবনে আল্লাহ ছাড়া আর কারো দাসত্ব ও গোলামী কবুল করবো না। সর্বাবস্থায় ইসলামের ওপর চলবো এবং রাসূলুল্লাহ (সা) ছাড়া আর কারো নেতৃত্ব মানবো না। যে ব্যক্তি এই পর্যায়ে পৌঁছে যায়, বুঝতে হবে সে ঈমানের প্রকৃত স্বাদ পেয়েছে !

রাসুলের প্রতি ঈমান আনার তাৎপর্য 

সর্বোত্তম কথা ও সর্বোত্তম আদর্শ

 قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى الله عليه وسلم إن خير الحديث كتاب الله وخير الهدي هدي محمد. (مسلم، جابر)

রাসূলুল্লাহ (সা) বলেছেন : আল্লাহর কিতাবই শ্রেষ্ঠ বাণী এবং মুহাম্মদ (সা)-এর আদর্শই শ্রেষ্ঠ আদর্শ (যার অনুসরণ করতে হবে।) (মুসলিম) কারো প্রতি বিদ্বেষ পোষণ না করা রাসুলের সুন্নাত

 عَنْ أَنَسِ (رض) قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى الله
عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَا بُنَيَّ إِنْ قَدرت أن تصبح وَتُمْسِي وَلَيْسَ قَلْبِكَ غِشَ لِأَحَدٍ فَافَعَلَ ثُمَّ قَالَ يَا بُنَيَّ وَذَلِكَ مِنْ
من سنتي فقد أحبـ

হযরত আনাস (রা) বলেন রাসূল (সা) আমাকে বলেছেন: প্রিয় বৎস, তুমি যদি এভাবে জীবন যাপন করতে পার যে, তোমার মনে কারো বিরুদ্ধে বিদ্বেষ ও অশুভ কামনা নেই, তাহলে তাই কর। এটাই আমার সুন্নাত বা নীতি। (অর্থাৎ আমি কারো প্রতি বিদ্বেষ, ঘৃণা বা অশুভ কামনা পোষণ করি না।) যে ব্যক্তি আমার নীতিকে ভালোবাসে, নিঃসন্দেহে সে আমাকে ভালোবাসে। আর যে ব্যক্তি আমাকে ভালোবাসে, সে আমার সাথে জান্নাতে থাকবে। (মুসলিম)

বৈরাগ্যবাদ রাসূলের নীতি নয়

جاء ثلاثة رهط إلى أزواج النبي صلى الله عليه وَسَلَّمَ يَسْأَلُونَ عَنْ عِبَادَةِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَلَمَّا أُخْبِرُوا بِهَا كَأَنَّهُمْ تَقَالُّوهَا، فَقَالُوا أَيْنَ نَحْنُ مِنَ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَقَدْ غَفَرَ اللهُ مَا تَقَدَّمَ . ذَنْبِ وَمَا تَأَخَّرَ، فَقَالَ أَحَدُهُمْ أَمَا أَنَا فَأَصَلِّي اللَّيْلَ أبدا ، وقال الأخر أنا أصوم النهار أبدا ولا أفطر و قال
من
الآخر أنا أعتزل النساء فلا أتزوج أبدا، فجاء النَّبِيُّ صَلَّى الله : الله عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِلَيْهِمْ فَقَالَ أنتم الذين قلتم كَذَا وَكَذَا ؟ أَمَا وَاللهِ إِنِّي لَأَخَشَاكُمْ لِلهِ وَأَنقَكُمْ لَه لَكِنّي أَصوم وأفَطِرُ وَ أَصَلِّي وَأَرْقدُوَ أَتَزَوَّجُ النِّسَاءِ فَـ
رَغِبَ عَنْ سُنَّتِي فَلَيْسَ مِنِّي (مسلم، أنس (رض)

একবার তিন ব্যক্তি রাসূলুল্লাহর (সা) এবাদত বন্দেগী সম্পর্কে জ্ঞানার্জনের লক্ষ্যে তাঁর স্ত্রীদের কাছে এলো। যখন তাদেরকে জানানো হলো, রাসূলুল্লাহ (সা) কেমন এবাদত-বন্দেগী করেন, তখন তাঁরা তাঁর সামনে নিজেদের এবাদত-বন্দেগীকে অত্যন্ত কম ও নগণ্য মনে করলো ! তারা মনে মনে বললো : রাসূল (সা)-এর সামনে আমরা কোথায়? তাঁরতো আগেও কোন গুনাহ ছিল না, পরেও কোন গুনাহ হবে না। (আর আমরা তো নিষ্পাপ নই। কাজেই আমাদের বেশী করে এবাদত-বন্দেগী করা উচিত।) এরপর তাদের একজন বললো : আমি সব সময় নফল এবাদত করে পুরো রাত কাটিয়ে দেব। আর একজন বললো আমি সব সময় নফল রোযা রাখবো, দিনের বেলা কখনো পানাহার করবো না। আর একজন বললো : আমি সব সময় নারীদেরকে এড়িয়ে চলবো, কখনো বিয়ে করবো না। রাসূল (সা) (যখন এ সব জানতে পারলেন তখন) তাদের কাছে গেলেন এবং বললেন, তোমরাই কি এ সব কথা বলছিলে? তারপর তিনি বললেন শোন, আমি আল্লাহকে তোমাদের চেয়ে বেশী ভয় করি এবং তাঁর অবাধ্যতা বেশী এড়িয়ে চলি। অথচ আমি কখনো (নফল) রোযা রাখি, আবার কখনো রাখি না। রাত্রে আমি কখনো নফল পড়ি, আবার কখনো ঘুমাই। আর আমি বিয়েও করেছি। (কাজেই আমার রীতিনীতি অনুসরণ করাতেই তোমাদের কল্যাণ নিহিত।) যে ব্যক্তি আমার রীতিনীতির গুরুত্ব দেয় না ও উপেক্ষা করে, তার সাথে আমার কোন সম্পর্ক নেই। (মুসলিম, আনাস (রা) থেকে বর্ণিত)

আল্লাহ ভীতির প্রকৃত পরিচয়

 صَنَعَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ شَيْئًا فَرَخَّصَ فِيْهِ فَتَنَزَّهُ عَنْهُ قَوْمٌ فَبَلَغَ ذَلِكَ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَخَطَبَ فَحَمِدَ اللهَ ثُمَّ قَالَ مَا بَالُ أَقْوَامٍ يَتَنَزَّهُوْنَ عَنِ الشَّيْ أَصْنَعْهُ فَوَاللَّهِ إِنِّي لأَعْلَمُهُمْ بِاللَّهِ وَأَشَدُّ هُمْ لَهُ خَشْيَةٌ. (بخاري و مسلم -

একবার রাসুল (সা) একটি কাজ নিষিদ্ধ করে দিলেন। পরে আবার তার অনুমতি দিলেন, কিন্তু এরপরও কিছু লোক সেই কাজ থেকে বিরত থাকতে লাগলো। রাসূলুল্লাহ (সা) তাদের এই মানসিকতার কথা জানতে পেরে একটা ভাষণ দিলেন। (সেই ভাষণে) প্রথমে আল্লাহর প্রশংসা করলেন। তারপর বললেন কিছু লোক আমি যে কাজ করি, তা থেকে বিরত থাকছে কেন? আল্লাহর কসম, আমি আল্লাহ তায়ালা সম্পর্কে তাদের চেয়ে বেশী জ্ঞান রাখি এবং আল্লাহ তায়ালাকে তাদের চেয়ে বেশী ভয় করি । (বোখারী ও মুসলিম, আয়েশা (রা) থেকে বর্ণিত)

ইহুদী ও খৃষ্টানদের অনুসরণের বিরুদ্ধে হুশিয়ারী

عَنْ جَابِرٍ عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ حِيْنَ أَتَاهُ عُمَرُ فَقَالَ إِنَّا نَسْمَعُ أَحَادِيثَ مِنْ يَهُودَ تُعْجِبْنَا أَفْتَرى أَنْ نَّكْتُبَ بَعْضَهَا فَقَالَ أَمْتَهُوكُونَ أَنْتُمْ كَمَا تَهَوَكَتِ الْيَهُودُ وَالنَّصَاري؟ لَقَدْ جِئْتُكُمْ بِهَا بَيْضَاءَ نَقِيَّةٌ، وَلَوْ كَانَ مُوسَى حَيًّا مَّا وَسِعَ إِلَّا إِتَّبَاعِي (مسلم،
جابر رض).

হযরত জাবের (রা) বলেন : একবার হযরত ওমর (রা) রাসূলুল্লাহ (সা)-এর কাছে এলেন এবং বললেন : আমরা ইহুদীদের কাছ থেকে এমন এমন বাণী শুনি, যা আমাদের কাছে ভালো লাগে। আপনি কেমন মনে করেন, যদি আমরা তাদের সেই সব বাণী থেকে কিছু কিছু লিখে রাখি? রাসূলুল্লাহ (সা) বললেন : ইহুদী ও খৃষ্টানরা যে গোমরাহীতে লিপ্ত হয়েছে, তোমারাও সেই গোমরাহীতে লিপ্ত হতে চাও নাকি? আমি তোমাদের কাছ থেকে এমন উজ্জল নিখুঁত ও সহজ বিধান নিয়ে এসেছি যে, এমনকি আজ যদি স্বয়ং মূসাও (আ) বেঁচে থাকতেন, তবে তিনিও আমার এই বিধান অনুসরণ না করে পারতেন না। (মুসলিম)

ইহুদী-খৃষ্টানরা তাদের কাছে অবতীর্ণ ধর্মগ্রন্থ তাওরাত ও ইনজীলকে বিকৃত করে ফেলেছিল। তবে পুরোপুরি বিকৃত করতে পারেনি। তাতে কিছু কিছু ভালো কথাও অবশিষ্ট ছিল। মুসলমানরা সে সব কথা শুনতো এবং তা তাদের কাছে ভালো লাগতো। রাসূল (সা) যদি সেই সব বাণী লিখে রাখার অনুমতি দিতেন, তা হলে ইসলামের নিদারুণ ক্ষতি হয়ে যেত। পৃথিবীতে যত ধর্ম আছে, তার কিছু না কিছু ভালো কথা আছে। তাই বলে যার নিজ বাড়িতে স্বচ্ছ ও পরিষ্কার পানির ঝর্ণা বিদ্যমান, অন্যের ঘোলা পানির চৌবাচ্চার কাছে ঝর্ণা দেয়া তার শোভা পায় না। হযরত ওমরকে রাসূল (সা) যে জবাব দিলেন, তা থেকে এই কথাটিই সুস্পষ্ট হয়ে বেরিয়ে এসেছে।

প্রকৃত ঈমানের দাবী

عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَمْرٍو قَالَ، قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى
الله عليه وسلم لا يؤمن أحدكم حتى يكون هو الا تبعا

হযরত আবদুল্লাহ ইবনে উমার (রা) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা) বলেছেন: কোন ব্যক্তি ততক্ষণ (কাংখিত মানে উত্তীর্ণ) মুমিন হতে পারবে না, যতক্ষণ তার ইচ্ছা ও মনের ঝোঁক আমার আনীত বিধানের (তথা কোরআনের) অনুসারী না হয়। (মেশকাত)

অর্থাৎ রাসূল (সা)-এর ওপর ঈমান আনার দাবী হলো, নিজের কামনা-বাসনা, ইচ্ছা ও মনের ঝোঁক-প্রবণতাকে রাসূলের আনীত বিধানের অনুগত করে দিতে হবে এবং নিজের খেয়াল খুশী ও খায়েশের বাগডোর ও নিয়ন্ত্রণ ভার কোরআনের হাতে দিয়ে দিতে হবে। এটা না করতে পারলে রাসূল (সা)-এর ওপর ঈমান আনার দাবী নিরর্থক হয়ে পড়বে।

ঈমানের মাপকাঠি

 قال رسول الله صلى الله عليه وسلم لا يؤمن أَحَدُكُمْ حَتَّى أَكُونَ أَحَبُّ إِلَيْهِ مِنْ وَالِدِهِ وَوَلَدِهِ وَالنَّاسِ
أجمعين. (بخاري ومسلم- أنسى رض)

রাসূলুল্লাহ (সা) বলেছেন : যতক্ষণ আমি তোমাদের কাছে তোমাদের বাবা, সন্তান ও অন্য সকল মানুষের চেয়ে প্রিয় না হব, ততক্ষণ তোমরা মুমিন হতে পারবে না। (বোখারী ও মুসলিম, হযরত আনাস থেকে বর্ণিত)

রাসূল (সা)-এর এ উক্তির মর্মার্থ এই যে, মানুষ প্রকৃত মুমিন তখনই হয়, যখন তার মনে রাসূল ও তার আনীত দ্বীন ঈমানের ভালোবাসা অন্য সমস্ত ভালোবাসা ও স্নেহ মমতার চেয়ে প্রবল হয়। সন্তানের স্নেহ মমতা মানুষকে একদিকে যেতে বলে, বাবার প্রতি ভালোবাসা অন্য একদিকে চলতে প্ররোচনা দেয়, আর রাসুল (সা) দাবী জানান অন্য এক পথে চলার। এমতাবস্থায় যে ব্যক্তি অন্য সমস্ত স্নেহ, মমতা ও ভালোবাসার দাবী প্রত্যাখ্যান করে একমাত্র রাসূল (সা)-এর আদিষ্ট পথে চলতে প্রস্তুত ও বদ্ধপরিকর হয়, বুঝতে হবে সেই ব্যক্তিই পাক্কা মুমিন, সে-ই রাসূল (সা)কে যথাযথভাবে ভালোবাসে। এই মানের ঈমানদারই ইসলামের প্রয়োজন। এ ধরনের দুরস্ত মুমিনরাই পৃথিবীতে নতুন ইতিহাস গড়ে কাঁচা ও দুর্বল ঈমান নিয়ে কেউ পিতা, ভাই, স্ত্রী ও সন্তানের ভালোবাসাকে উপেক্ষা করে ইসলামের পথে চলতে পারে না ।




****************************************
Thank you for visiting the site. If you like the article, share it on social media to invite other Vines to the path of truth and justice. Click on OUR ACTION PLAN button to know about activities, goals and objectives of Mohammadia Foundation and to participate in the service of religion and humanity. 

Almost all articles on this website are written in Bengali. But you can also read it in your language if you want. Click the “ভাষা বেছে নিন” button at the bottom of the website to read in your own language.



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মোহাম্মদীয়া ফাউন্ডেশনের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url