রাহে আমল-৩ || ঈমানিয়াত || যে সব বিষয়ে ঈমান আনা জরুরী ||






بسم الله الرحمن الرحيم

ঈমানিয়াত

যে সব বিষয়ে ঈমান আনা জরুরী

مر بن الخَطَّابِ رَضِيَ اللهُ عَنْهُ- عَنْ عمر بن الخَطَّابِ
فأخبرني عن الإيمان ؟ قال أن تؤمن بالله وملائكته وَكُتُبِهِ وَرُسُلِهِ وَالْيَوْمِ الْآخِرِ وَتُؤْمِنَ بِالْقَدْرِ خَيْرِهِ

হযরত ওমর (রা) থেকে বর্ণিত। আগন্তুক (যিনি প্রকৃতপক্ষে জিবরাইল (আ) ছিলেন এবং মানুষের রূপ ধারণ করে রাসূল (সা)-এর কাছে এসেছিলেন।) রাসূল (সা)কে জিজ্ঞেস করলো; ঈমান কি বলুন। তিনি বললেন, "তুমি আল্লাহ তায়ালাকে তাঁর ফিরিশতাদেরকে, তাঁর প্রেরিত কিতাবগুলোকে, তাঁর রাসূলগণকে ও আখেরাতকে সত্য জানবে ও সত্য বলে বিশ্বাস করবে, আর এটাও বিশ্বাস করবে যে, পৃথিবীতে যা কিছুই ঘটে, আল্লাহর পক্ষ থেকেই ঘটে, চাই তা ভালো হোক বা মন্দ হোক, এটাই ঈমান।” (মুসলিম)

এটি একটি দীর্ঘ হাদীসের অংশ। এটি হাদীসে জিবরাইল নামে খ্যাত। একদিন হযরত জিবরাইল (আ) মানুষের আকার ধারণ করে রাসূল (সা)-এর কাছে এলেন এবং ইসলাম কি, ঈমান কি, ইহসান কাকে বলে ও কেয়ামত কবে হবে জিজ্ঞেস করেন। রাসূল (সা) প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর দেন। এগুলোর মধ্য থেকে ঈমান সংক্রান্ত প্রশ্ন ও তার উত্তর এখানে উদ্ধৃত করা হয়েছে।

ব্যাখ্যা : ঈমানের আসল অর্থ হলো কারো উপর বিশ্বাস ও আস্থা স্থাপন করা এবং সে কারণে তার কথাকে সত্য বলে মান্য করা। মানুষ তখনই কারো কথাকে সত্য বলে গ্রহণ করে। যখন তার সত্যবাদিতা সম্পর্কে অটল বিশ্বাস রাখে। বিশ্বাস ও আস্থাই হলো ঈমানের মূল কথা। আল্লাহর পক্ষ থেকে রাসূলগণের মাধ্যমে যা যা এসেছে, তার সব কটিকে সত্য বলে গ্রহণ করা মুমিন হওয়ার জন্য অপরিহার্য। এগুলোর মধ্য থেকে ঈমানের মৌলিক বিষয়গুলো এই হাদীসে বর্ণিত হয়েছে। পৃথক পৃথক ভাবে এগুলোর সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা নিম্নে দেয়া গেল :

আল্লাহর প্রতি ঈমান

আল্লাহর প্রতি ঈমান আনার অর্থ হলো, তিনি অনাদি ও অনন্ত কাল ধরে ছিলেন, আছেন ও থাকবেন। তিনি একাই সমগ্র বিশ্বজগতকে সৃষ্টি করেছেন এবং তিনি একাই সমগ্র বিশ্ব জগতের একক ও সর্বময় পরিচালক ও শাসক বলে বিশ্বাস করতে হবে। আরো বিশ্বাস করতে হবে যে, এ বিশ্বজগতের সৃষ্টিতে এবং এর শাসন ও পরিচালনায় তার কোন অংশীদার নেই । তিনি সব রকমের ত্রুটি ও অসম্পূর্ণতা থেকে মুক্ত ও পবিত্র। তিনি যাবতীয় সদগুণাবলীর অধিকারী এবং সমস্ত কল্যাণ ও মহত্ত্বের উৎস।

ফিরিশতাদের উপর ঈমান আনা

এর অর্থ ফিরিশতাদের অস্তিত্বে বিশ্বাস করা এবং স্বীকার করা যে তারা অত্যন্ত পবিত্র ও নিষ্পাপ, তারা আল্লাহর হুকুম অমান্য করেন না। সদা সর্বদা আল্লাহর এবাদত করেন। অনুগত গোলামের মত মনিবের প্রতিটি হুকুম বাস্তবায়নের জন্য তার দরবারে অনবরত হাত বেধে দাঁড়িয়ে প্রস্তুত থাকেন এবং পৃথিবীর সকল সৎকর্মশীল ও পুণ্যবানের জন্য দোয়া করতে থাকেন।

কিতাবের ওপর ঈমান আনা

এর অর্থ আল্লাহ তায়ালা স্বীয় নবী ও রাসূলগণের মাধ্যমে সময়ে সময়ে আদেশ, নিষেধ ও উপদেশ সম্বলিত যে সব গ্রন্থ পাঠিয়েছেন, সে সব গ্রন্থকে সত্য বলে বিশ্বাস করতে হবে। এগুলোর মধ্যে সর্বশেষ গ্রন্থ কোরআন শরীফ। পূর্ববর্তী নবীদের অনুসারীরা নিজেদের কিতাবগুলোকে বিকৃত করে ফেলেছে, সেহেতু আল্লাহ তায়ালা সর্বশেষ মুহাম্মাদ (সা)-এর মাধ্যমে সর্বশেষ গ্রন্থও প্রেরণ করেছেন। এই গ্রন্থ সুস্পষ্ট, অকাট্য ও দ্ব্যর্থহীন। এতে কোন ত্রুটি বিচ্যুতি বা অসম্পূর্ণতা নেই। এ গ্রন্থ সর্ব প্রকারের বিকৃতি থেকে মুক্ত। এখন এই কিতাব ছাড়া পৃথিবীতে এমন আর কোন কিতাব নেই, যার মাধ্যমে আল্লাহর কাছে পৌঁছা যায়।

রাসূলগণের ওপর ঈমান আনার তাৎপর্য

এর অর্থ যতজন নবী ও রাসূল আল্লাহর তরফ থেকে প্রেরিত হয়েছেন, তাদের সকলের সম্পর্কে বিশ্বাস করা যে, তারা সবাই সত্যবাদী। তারা আল্লাহর বার্তাকে অবিকলভাবে ও কোন রকম হেরফের এবং কমবেশী না করেই মানুষের কাছে পৌঁছে দিয়েছেন। সর্বশেষ নবী
ও রাসূল হচ্ছেন মুহাম্মাদ (সা)। এখন একমাত্র তাঁর পদাংক অনুসরণেই মানুষের মুক্তি ও পরিত্রাণ নিহিত।

আখেরাতের ওপর ঈমান 

এর অর্থ হলো এ কথা বিশ্বাস করা যে, এমন একটি দিনের আগমন অবধারিত। যেদিন সকল মানুষের জীবনের কৃতকর্মের বিচার হবে। যার কাজ ভালো ও সন্তোষজনক হবে, সে পুরষ্কৃত হবে। আর যার কাজ অসন্তোষজনক হবে, সে পাবে কঠিন শাস্তি। শান্তিও হবে সীমাহীন, পুরস্কারও হবে অনন্তকাল ব্যাপী।

তাকদীরের ওপর ঈমান আনা 

এর অর্থ এই মর্মে বিশ্বাস রাখা যে, পৃথিবীতে যা কিছু হচ্ছে বা ঘটবে, কেবলমাত্র আল্লাহর হুকুমেই ঘটবে। এখানে কেবল তারই হুকুম চলে। এমন কখনো হয় না যে, আল্লাহ চান এক রকম, আর বিশ্বজগত চলছে অন্যভাবে। ভালো মন্দ এবং সুপথগামিতা ও বিপথগামিতার ব্যাপারে আল্লাহর একটা অকাট্য বিধান রয়েছে, যা তিনি আগে থেকেই বানিয়ে রেখেছেন। আল্লাহর কৃতজ্ঞ ও শোকরগুজার বান্দাদের ওপর যখনই কোন বিপদ-মুসিবত, সমস্যা-সংকট ও পরীক্ষা আসে, তাদের প্রতিপালকের আদেশেই আসে এবং আগে থেকেই নির্ধারিত নিয়ম ও বিধান অনুসারেই আসে।

আল্লাহর প্রতি ঈমান আনার তাৎপর্য

ه - عَنْ مُعَادِ بن جَبَلٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ قَالَ كُنْتُ رِدْفَ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَيْسَ بَيْنِي وَبَيْنَهُ إِلَّا فقلت لبيك مُؤَخِّرَة الرَّحْلِ، فَقَالَ يَا مُعَاذ بنَ جَبَلٍ، يَا رَسُولَ اللهِ وَسَعَدَيْكَ ثُمَّ سَارَسَاعَةً، ثُمَّ قَالَ يَا مُعَاذَ بَنَ جَبَلٍ قُلْتُ لَبَّيْكَ يَا رَسُولَ اللهِ وَسَعَدَيْكَ ثُمَّ سَارَ سَاعَةً، ثُمَّ قَالَ يَا مُعَاذِينَ جَبَلٍ قُلْتُ لَبَّيْكَ يَا رَسُولَ اللهِ وَسَعْدِيكَ قَالَ هَلْ تَدْرِي مَا حَقَ اللهِ عَزَّوَجَلَّ عَلَى الْعِبَادِ؟ قَالَ قُلْتُ اللَّهُ وَرَسُولَهُ أَعْلَمُ قَالَ فَإِنَّ حَقَّ اللَّهِ عَلَى الْعِبَادِ أن يعبدوه ولا يشركوا بـ شَيْئًا، ثُمَّ سَارَسَاعَةً، ثُمَّ قَالَ يَا مُعَاذَبْنَ جَبَلٍ قُلْتُ لَبَّيْكَ يَارَسُولَ اللهِ وسعَدَيْكَ، قَالَ هَلْ تَدْرِي مَاحَقٌ الْعِبَادِ عَلَى اللهِ إِذَا فَعَلُوا ذَلِكَ؟ قُلْتَ اللهَ وَرَسُولُهُ
أعلم قال أن لا يعذبهم - (بخاري ومسلم)

হযরত মুয়ায বিন জাবাল (রা) বলেন : কোন এক সফরে আমি রাসূল (সা) এর পেছনে উটের ওপর বসা ছিলাম। আমার ও তাঁর মাঝে ঘোড়ার জিনের (কাঠের তৈরী আসন) পেছনের অংশটি ছাড়া আর কোন ব্যবধান ছিল না। তিনি বললেন "মুয়ায বিন জাবাল,” আমি বললাম, “ইয়া রাসূলুল্লাহ, ভৃত্য উপস্থিত।” এরপর তিনি চুপ থাকলেন। কিছুদূর যাওয়ার পর পুনরায় বললেন : “মুয়ায বিন জাবাল!” আমি (আগের মতই) বললাম, “ইয়া রাসূলুল্লাহ, ভৃত্য উপস্থিত।” এবারও তিনি কিছুই বললেন না। আবার কিছুদূর যাওয়ার পর তিনি ডাকলেন “মুয়ায বিন জাবাল।" আমি এবারও বললাম “ইয়া রাসূলুল্লাহ্, ভৃত্য উপস্থিত।” তিনি বললেন : তুমি কি জান, বান্দাদের ওপর আল্লাহর হক (প্রাপ্য) কি ? আমি বললাম আল্লাহ ও তার রাসূলই ভালো জানেন। তিনি বললেন বান্দাদের ওপর আল্লাহর হক এই যে, তারা কেবল তাঁরই হুকুম পালন করবে এবং হুকুম পালনে অন্য কাউকে শরীক করবে না। আরো কিছুদূর চলার পর তিনি বললেন, “হে মুয়ায! আমি বললাম “হে রাসূলুল্লাহ, ভৃত্য উপস্থিত, আপনার কথা মনোযোগ দিয়ে শুনবো ও আনুগত্য করবো।” তিনি বললেন: তুমি কি জান, আল্লাহর ওপর বান্দাহর হক (প্রাপ্য) কি ? আমি বললাম, আল্লাহ ও তার রাসূলই ভালে জানেন। তিনি বললেন : আল্লাহর ওপর তাঁর অনুগত বান্দাদের হক এই যে, তিনি যেন তাদেরকে আযাব না দেন। (বোখারী ও মুসলিম)

হযরত মুয়াযের বর্ণনার সারমর্ম হলো, তিনি রাসূল (সা)-এর এত কাছে বসেছিলেন যে, কথা শুনতে ও শুনাতে কোনই অসুবিধা হচ্ছিল না। রাসুল (সা)-এর কথা তিনি খুব সহজেই শুনতে পাচ্ছিলেন। কিন্তু যে কথাটা রাসূলুল্লাহ (সা) বলতে চাইছিলেন তা এত গুরুত্বপূর্ণ ছিল যে, তিনি তাকে তিনবার ডাকলেন এবং কিছুই বললেন না। এর উদ্দেশ্য ছিল এই যে, মুয়ায যেন গভীর মনোযোগ দিয়ে কথাটা শোনেন এবং কথাটা যে কত গুরুত্বপূর্ণ, তা ভালোভাবে উপলব্ধি করেন। এরপর রাসূল (সা) যা বললেন, তা থেকে সুস্পষ্ট হয়ে গেল যে, আল্লাহর একত্ব তথা তাওহীদ অত্যন্ত জরুরী এবং তা জাহান্নামের আযাব থেকে বাঁচাতে সক্ষম। যে জিনিস আল্লাহর গযব থেকে নিষ্কৃতি দেয় ও জান্নাতের হকদার বানায়, বান্দার কাছে তার চেয়ে মূল্যবান জিনিস আর কী হতে পারে ?

 قَالُو الله
وَرَسُولُهُ أَعْلَمُ، قَالَ شَهَادَةُ أَنْ لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ وَأَنَّ مُحَمَّدًا رَسُولُ اللهِ وَإِقَامُ الصَّلوةِ وَإِيْنَاهُ الزَّكُوةِ

রাসূলুল্লাহ (সা) জিজ্ঞেস করলেন : (আবুল কায়েস গোত্রের প্রতিনিধি দলকে) তোমরা জান, একমাত্র আল্লাহর ওপর ঈমান আনয়নের অর্থ কী? তারা বললো আল্লাহ ও তার রাসূলই ভালো জানেন। রাসূল (সা) বললেন: এর অর্থ হলো, এই মর্মে সাক্ষ্য দেয়া যে, আল্লাহ ছাড়া আর কোন ইলাহ নেই এবং মুহাম্মদ (সা) আল্লাহর রাসূল, আর নামায যথাযথভাবে আদায় করা, যাকাত দেয়া ও রমযানের রোযা রাখা। (মেশকাত)

اللهُ عَنْهُ قَالَ فَلَّمَا خَطَبَنَا رَسُولٌ - عَنْ أَنَسٍ رَضِي اللَّهُ عَنْهُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ إِلَّا قَالَ لَا إِيْمَانَ لِمَنْ لَّا أَمَانَةَ
لَهُ وَلَا دِينَ لِمَنْ لاعَهْدَ لَهُ. (مشكوة)

হযরত আনাস (রা) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ (সা) যখনই কোন ভাষণ দিতেন, একথাটা অবশ্যই বলতেন যে, যার ভেতরে আমানতদারী নেই, তার ভেতরে ঈমান নেই, আর যে ব্যক্তি ওয়াদা রক্ষা করাকে গুরুত্ব দেয় না, তার কাছে দ্বীনদারী নেই। (মেশকাত)

রাসূলুল্লাহ (সা)-এর এ উক্তির তাৎপর্য এই যে, যে ব্যক্তি আল্লাহর হক ও বান্দার হক আদায় করে না, সে পরিপক্ক ঈমানের অধিকারী নয়। আর যে ব্যক্তি কোন বিষয়ে ওয়াদা করে অথচ সেই ওয়াদা পূরণ করে না, সে দ্বীনদারীর ন্যায় মহামূল্যবান সম্পদ ও নেয়ামত থেকে বঞ্চিত। যার অন্তরে ঈমানের শেকড় দৃঢ়ভাবে বদ্ধমূল থাকে, সে সকল হক বা অধিকার আদায়ে বিশ্বস্ত হয়ে থাকে। এই বিশ্বস্ততাই আমানতদারী। কোন হক বা অধিকার আদায়ে সে অবহেলা করে না। অনুরূপভাবে, যে ব্যক্তির ভেতরে দ্বীনদারী থাকবে, সে মৃত্যু পর্যন্ত ওয়াদা পালন করবে। মনে রাখা দরকার যে, সবচেয়ে বড় হক বা অধিকার হচ্ছে আল্লাহর, তাঁর রাসূলের এবং তাঁর কিতাবের। আর আল্লাহর হক ও বান্দার হক কি কি, তার পুরো তালিকা আল্লাহ তায়ালা কোরআন মজীদেই দিয়ে রেখেছেন। আরো মনে রাখতে হবে যে, মানুষ আল্লাহ তায়ালার সাথে তাঁর প্রেরিত নবীর সাথে ও নবীর আনীত দ্বীনের সাথে যে ওয়াদা করে, সেটাই সবচেয়ে বড় ওয়াদা। সুতরাং ওয়াদা পালনের ক্ষেত্রে এই ওয়াদা সবচেয়ে অগ্রগণ্য ।

- عن عمرو بن عبسة (رض) قال قلت يارسول الله
مَا الْإِيمَانُ؟ قَالَ الصَّبْرُ وَالسَّمَاحَةُ (مسلم)

হযরত আমর ইবনে আবাসা (রা) বলেন : আমি রাসূলুল্লাহ (সা)কে জিজ্ঞেস করলাম, ঈমান কি? তিনি বললেন সামাহাতের আর এক নাম। (মুসলিম)

অর্থাৎ ঈমান হলো, আল্লাহর পথ অবলম্বন করা, এই পথে যত বিপদ-মুসিবত আসুক, তা সহ্য করা এবং আল্লাহর সাহায্যের আশা নিয়ে সামনে এগিয়ে যাওয়া। একেই বলা হয় সবর। আর নিজের উপার্জিত সম্পদ থেকে যত বেশী পরিমাণে সম্ভব আল্লাহর অসহায় ও পরমুখাপেক্ষী বান্দাদের ওপর আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে ব্যয় করা এবং ব্যয় করে তৃপ্তি ও আনন্দ অনুভব করা। আরবীতে একেই বলে 'সামাহাত'। অবশ্য সামাহাত বিনম্র আচরণ, মহানুভবতা ও উদারতা অর্থেও ব্যবহৃত হয়ে থাকে।





***************************************
Thank you for visiting the site. If you like the article, share it on social media to invite other Vines to the path of truth and justice. Click on OUR ACTION PLAN button to know about activities, goals and objectives of Mohammadia Foundation and to participate in the service of religion and humanity. 

Almost all articles on this website are written in Bengali. But you can also read it in your language if you want. Click the “ভাষা বেছে নিন” button at the bottom of the website to read in your own language.



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মোহাম্মদীয়া ফাউন্ডেশনের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url