আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী, যুগের এক মহামানবের মৃত্যু || আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর জীবনী
এ যুগের এক মহামানবের মৃত্যু
বিশ্ব বরেণ্য আলেমে দ্বীন আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী ইন্তিকাল করেছেন। ইন্নালিল্লাহে ওয়া ইন্না ইলাহে রাজেউন। হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সোমবার রাত ৮টা ৪০ মিনিটে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএসএমইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তিকাল করেন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্ডিওলজি বিভাগের অধ্যাপক ডা. এস এম মোস্তফা জামান এর অধীনে চিকিৎসাধীন ছিলেন। আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ছেলে মাসুদ সাঈদী ফেসবুক স্ট্যটাসে জানান, “ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিঊন, কোরআনের পাখি ৮:৪০-এ দুনিয়ার সফর শেষ করেছেন।”
গত রোববার বিকেলে বুকের ব্যথায় অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে অ্যাম্বুলেন্সে করে কাশিমপুর কারাগার থেকে গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়। পরে তাকে বিএসএসএমইউ-তে পাঠানো হয়।
কারা কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার পার্ট-১-এ বন্দি ছিলেন দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী। সেখানে থাকা অবস্থায় রোববার বিকেল পাঁচটার দিকে হঠাৎ করে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। এ সময় বুকে ব্যথা অনুভব করছিলেন জামায়াতের এ নেতা। এরপরই তাঁকে হাসপাতালে নেয়া হয়।
২০১৮ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীকে আমৃত্যু কারাদন্ডের আদেশ দেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। এর আগে, ২০১০ সালের ২৯ জুন ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়ার অভিযোগে গ্রেফতার হন দেলাওয়ার হোসেন সাঈদী। পরে একই বছরের ২ আগস্ট মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়। সম্পূর্ণ মিথ্যা অভিযোগে এবং মিথ্যা সাক্ষ্য দানের মাধ্যমে অন্যায়ভাবে কুরআনের এই পাখিকে এক যুগেরও বেশি সময় ধরে কারাগারে আটক করে রাখা হয়। অবশেষে ১৪ই আগষ্ট বাংলাদেশের স্থানীয় সময় রাত ৮:৪০ ঘটিকার সময় বিশ্ব ব্যাপী কোটি কোটি ভক্ত মু’মীনের অন্তরকে বেদনার সিক্ত জলে ভাসিয়ে তিনি আল্লাহ পাকের ডাকে সারা দিয়ে চলে গেলেন।
আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর জীবনী
আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী একজন বাংলাদেশী ইসলামী পণ্ডিত, বক্তা এবং রাজনীতিবিদ ও প্রাক্তন সংসদ সদস্য। যিনি ১২ জুন ১৯৯৬ থেকে ২৯ ডিসেম্বর ২০০৮ পর্যন্ত একজন সংসদ সদস্য হিসেবে চরম আদর্শিক সততা ও ন্যয় নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন।
আল্লামা সাঈদীর সংক্ষিপ্ত জীবনী
জন্মঃ ১৯৪০ সালের ২রা ফেব্রুয়ারি পিরোজপুর জেলার ইন্দুরকানী গ্রামে আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী জন্ম গ্রহন করেন।
পিতার নামঃ ইউসুফ সাঈদী যিনি একজন স্বনামধন্য ইসলামী পণ্ডিত বা আলেম ছিলেন।
মায়ের নামঃ আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মায়ের নাম গুলনাহার বেগম।
আল্লামা সাইদীর সন্তানঃ আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর চার ছেলে- মরহুম রফিক সাইদী, শামীম সাইদী, মাসুদ সাইদী এবং নাসিম সাইদী।
আল্লামা সাইদীর শিক্ষা জীবন
আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী পিতার প্রতিষ্ঠিত মাদ্রাসায় প্রাথমিক শিক্ষা জীবন সমাপ্ত করেন। পরে তিনি খুলনা আলিয়া মাদ্রাসায় কিছুদিন এবং পরে ১৯৬২ সালে ছারছিনা আলিয়া মাদ্রাসা থেকে কামিল পাশ করেন। কামিল পাশ করার পর বিভিন্ন ভাষা, ধর্ম, বিজ্ঞান, রাজনীতি, অর্থনীতি, পররাষ্ট্র নীতি ,মনোবিজ্ঞান ও বিভিন্ন তত্তের উপর দীর্ঘ ৫ বছর অধ্যায়ন করেন ।
দায়ী ইলাল্লাহ আল্লামা সাইদী
১৯৬৭ সাল থেকে তিনি “দায়ি ইলাল্লাহ” হিসেবে আত্মনিয়োগ করেন । মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন সাইদী পৃথিবীর অর্ধশতেরও বেশি দেশে আমন্ত্রিত হয়ে ইসলামের সু-মহান আদর্শ মানুষের কাছে তুলে ধরেছেন। দেশে তাঁর ৫০ বছরের ইসলাম প্রচারের নমুনা সংক্ষেপে দেখুনঃ
ক. মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন সাইদীর প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবদানে চট্টগ্রাম প্যারেডগ্রাউন্ড ময়দানে প্রতি বছর ৫ দিন করে দীর্ঘ ২৯ বছর মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। পবিত্র কাবা শরীফের সম্মানিত ইমাম এ মাহফিলে দু’বার প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
খ. মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন সাইদীর প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবদানে খুলনা সার্কিট হাউজ ময়দানসহ শহরের বিভিন্ন মাঠে প্রতি বছর ২ দিন করে দীর্ঘ ৩৮ বছর তাফসীর মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
গ. মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন সাইদীর প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবদানে সিলেট সরকারী আলীয়া মাদ্রাসা মাঠে প্রতি বছর ৩ দিন করে দীর্ঘ ৩৩ বছর যাবৎ তাফসীর মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
ঘ. মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন সাইদীর প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবদানে রাজশাহী সরকারী মাদ্রাসা মাঠে প্রতি বছর ৩ দিন করে দীর্ঘ ৩৫ বছর যাবৎ তাফসীর মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
ঙ. মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন সাইদীর প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবদানে বগুড়া শহরে প্রতি বছর ২দিন করে দীর্ঘ ২৫ বছর যাবৎ তাফসীর মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
চ. মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন সাইদীর প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবদানে ঢাকা কমলাপুর রেলওয়ে ময়দান ও পল্টন ময়দানে প্রতি বছর ৩ দিন করে দীর্ঘ ৩৪ বছর যাবৎ তাফসীর মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
ছ. মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন সাইদীর প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবদানে কুমিল্লা কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে তিনদিন ব্যাপী প্রায় দীর্ঘ ৩১ বছর যাবৎ তাফসীর মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
এসব মাহফিলে মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন সাইদীর সুললিত কন্ঠে পাক কুরআনের তাফসির শুনতে সারা বাংলাদেশের আনাচে কানাচে থেকে লাখ লাখ মানুষ জমায়েত হতেন। শত শত অমুসলিম এসব মাহফিলে এসে মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন সাইদীর হাতে হাত রেখে কালেমা পড়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন।
আল্লামা সাইদীর রাজনৈতিক জীবন
১৯৭৯ সালে সাধারণ সমর্থক হিসেবে আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী বাংলাদেশ জামায়াত-ই- ইসলামী সংগঠনে যোগদান করেন। ১৯৮৯ সালে বাংলাদেশ জামায়াত-ই- ইসলামীর মজলিসে শুরার সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন। সর্বশেষ বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ জামায়াত-ই- ইসলামীর নায়েবে আমীরের দ্বায়িত্ব পালন করেছেন।
আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আল্লামা সাইদী
ক. ১৯৭৬ সাল থেকে সৌদি সরকারের আমন্ত্রনে রাজকীয় মেহমান হিসেবে আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী হজ্জব্রত পালন করে আসছেন। ১৯৯০ সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত প্রতি বছর রমজান মাস মক্কা মদীনায় থাকা তাঁর রুটিন হয়ে গিয়েছিল।
খ. ১৯৮২ সালে ইমাম সৈয়দ আলী হোসেনী খমিনির আমন্ত্রনে ইরানের প্রথম বিপ্লব বার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে্য আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী তেহরান সফর করেন । ১৯৯১ সালে সৌদি বাদশার আমন্ত্রনে কুয়েত – ইরাক যুদ্ধের মিমাংসা বৈঠকে তিনি যোগদান করেন। ১৯৯১ সালে ইসলামী সার্কেল অফ নর্থ অ্যামেরিকা তাকে “আল্লামা” খেতাবে ভূষিত করে।
গ. ১৯৯৩ সালে নিউইয়র্কে জাতিসঙ্ঘের সামনে অ্যামেরিকান মুসলিম ডে প্যারেড সম্মেলনে মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন সাঈদীকে “গ্র্যান্ডমার্শাল“ পদক দেয়া হয় । দুবাই সরকারের আমন্ত্রনে ২০০০ সালের ৮ই ডিসেম্বর আরব আমিরাতে ৫০,০০০ হাজারেরও বেশি শ্রোতার সামনে তিনি কোরআনের তাফসির পেশ করেন ।
ঘ. লন্ডন মুসলিম সেন্টারের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে কাবা শরিফের সম্মানিত ইমাম “শায়েখ আব্দুর রাহমান আস সুদাইসির” সাথে মাওলানা সাঈদী ও আমন্ত্রিত হন । মাওলানা সাঈদীর হাতে হাত রেখে ছয় শতাধিক অমুসলিম ভাই-বোন ইসলামের সুমহান আদর্শে দিক্ষিত হন।
আল্লামা সাঈদীর জীবনের অন্যান্য তথ্য
১ম কারাবরণঃ মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন সাঈদী ১৯৭৫ সালে প্রথম কারাবরণ করেন।
২য় গ্রেফতারঃ ২৮ জুন ২০১০। এখন কথিত যুদ্ধাপরাধ মামলায় মৃত্যু দণ্ড এবং আপিলে যাবজ্জীবন জেল হওয়ায় তিনি জেল খানায় বর্তমান। তাকে ভালবেসে তার অবৈধ রায়কে কেন্দ্রকরে আন্দোলন ও প্রতিবাদ মিছিল করতে গিয়ে প্রায় ১৫০ এরও বেশি বাংলাদেশি বনি আদম শহিদ হন, তাদের রুহের মাগফেরাত কামনা করি, আমিন। “আসুন আমরা সবাই কুরআনের পাখির জন্য প্রাণ উজার করে দোয়া করি ।
হজ্বপালনঃ মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন সাঈদী ১৯৭৬ সাল থেকে ২০১০ পর্যন্ত প্রতি বছর পবিত্র হজ্ব পালন করেন।
আল্লামা উপাধীঃ ১৯৯১ সালে ইসলামিক সার্কেল অব নর্থ আমেরিকা কতৃক তিনি ‘’আল্লামা’’ উপাধিতে ভূষিত হন
গ্রন্থ রচনাঃ আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী ৭৫টি গ্রন্থ রচনা করেন। তাঁর লেখা উল্লেখযোগ্য কিছু বইয়ের নামঃ
আখিরাতের জীবনচিত্র[৬১]
দুর্নীতি মুক্ত সমাজ গড়ার মূলনীতি[৬২]
ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ ঘোষণার দাবী ও প্রাসঙ্গিক ভাবনা[৬৩]
আমি কেন জামায়াতে ইসলামী করি[৬৪]
সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদ দমনে ইসলাম[৬৫]
শিশুর প্রশিক্ষণ পদ্ধতি[৬৬]
রাসূলুল্লাহর (সাঃ) মোনাজাত[৬৭]
কাদিয়ানীরা কেন মুসলমান নয়[৬৮]
পবিত্র কোরআনের মু'জিজা[৬৯]
নীল দরিয়ার দেশে[৭০]
নিজ পরিবারবর্গের প্রতি আমার অসিয়্যত[৭১]
মহিলা সমাবেশে প্রশ্নের জবাবে - ১ম খন্ড[৭২]
মহিলা সমাবেশে প্রশ্নের জবাবে - ২য় খন্ড[৭৩]
মানবতার মুক্তি সনদ মহাগ্রন্থ আল-কোরআন[৭৪]
খোলা চিঠি[৭৫]
জান্নাত লাভের সহজ আমল[৭৬]
ঈমানের অগ্নিপরীক্ষা[৭৭]
হাদীসের আলোকে সমাজ জীবন[৭৮]
দ্বীনে হক-এর প্রতি দাওয়াত না দেয়ার পরিণতি[৭৯]
দ্বীন প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে ধৈর্যের অপরিহার্যতা[৮০]
দেখে এলাম অবিশ্বাসীদের করুণ পরিণতি[৮১]
চরিত্র গঠনে নামাযের অবদান[৮২]
তাফসীরে সাঈদী - সূরা আল-আসর[৮৩]
তাফসীরে সাঈদী - সূরা লূকমান[৮৪]
তাফসীরে সাঈদী - সূরা আল-ফাতিহা[৮৫]
তাফসীরে সাঈদী - আমপারা[৮৬]
বিষয়ভিত্তিক তাফসীরুল কোরআন - ১ম খন্ড[৮৭]
বিষয়ভিত্তিক তাফসীরুল কোরআন - ২য় খন্ড[৮৮]
আল্লামা সাঈদী রচনাবলী - ১ম খন্ড[৮৯]
আল্লামা সাঈদী রচনাবলী - ২য় খন্ড[৯০]
মাওলানা সাঈদী রচনাবলী - ৩য় খন্ড[৯১]
আল্লাহ মৃতদেহ নিয়ে কি করবেন?[৯২]
আল্লাহ কোথায় আছেন?[৯৩]
আল কোরআনের মানদন্ডে সফলতা ও ব্যর্থতা[৯৪]
আল-কোরআনের দৃষ্টিতে মহাকাশ ও বিজ্ঞান[৯৫]
আল-কোরআনের দৃষ্টিতে ইবাদাতের সঠিক অর্থ[৯৬]
সীরাতে সাইয়্যেদুল মুরসালীন[৯৭]
শিশু-কিশোরদের প্রশ্নের জবাবে[৯৮]
নন্দিত জাতি নিন্দিত গন্তব্যে[৯৯]
প্রিয় রাজনৈতিক দলঃ জামায়াত-ই- ইসলামী বাংলাদেশ
প্রিয় ছাত্র সংগঠনঃ ছাত্রশিবির এবং ছাত্রী সংস্থা
প্রিয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বঃ আল্লামা মওদুদী রহঃ
প্রিয় বক্তাঃ শায়খ আঃ হামিদ কিশক, আহমদ দীদাত এবং সৈয়দ কামাল উদ্দিন জাফরী
প্রিয় লেখকঃ আল্লামা মওদুদী , হাসানুল বান্না ,ডঃ মুরিস বুকাইলি, মাঃ আঃ রহিম এবং কৃষাণ চন্দর
প্রিয় কবিঃ শেখ সাদী ,ওমর খৈয়াম ডঃ ইকবাল ,কাজী নজরুল এবং ফররুখ আহমদ
প্রিয় বন্ধুঃ অধ্যক্ষ মাওলানা সৈয়দ কামাল উদ্দিন জাফরী
ভয়ঃ আল্লাহ রাব্বুল আলামীনকে
ঘৃনাঃ দাম্ভিকতা ,কৃতঘ্নতা ,সময় অসচেতনতা এবং গিবত
স্বপ্নঃ বাংলাদেশে ইসলামী শাসন বাস্তবায়ন
কামনাঃ শহীদি মৃত্যু
অবসরেঃ অধ্যয়ন ,আত্মীয় স্বজনদেরকে সঙ্গদান
স্মরণীয় মুহূর্তঃ প্রথম কাবা দর্শন
জীবনের আদর্শ পুরুষঃ হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)
সর্বশেষঃ
হে আল্লাহ, আপনি কুরআনের পাখি আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীকে জান্নাতুল ফেরদাউসে জায়গা করে দিন- আমিন।
**************************************
>>> Welcome, You are now on Mohammadia Foundation's Website. Please stay & Tune with us>>>
মোহাম্মদীয়া ফাউন্ডেশনের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url