কারী আবদুল বাসেত আবদুল সামাদের কন্ঠে সম্পূর্ণ কুরআন তেলাওয়াত

>>> Welcome to the website of Mohammadia Foundation>>>




কারী আবদুল বাসেতের কন্ঠে সম্পূর্ণ কুরআন তেলাওয়াত


কারী আবদুল বাসেতের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি:
আবদেল বাসেত আবদেল সামাদ, সচারাচর কেবল আবদেল বাসেত নামে পরিচিত। তিনি একজন বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত মিশরীয় কোরআন তেলাওয়াতকারী এবং ধর্মীয় পণ্ডিত ছিলেন। ৫ মে, ১৯২৭ তারিখে, মিশরের আরমান্ট গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি কুরআনের মন্ত্রমুগ্ধ এবং হৃদয়ে আলোড়ন সৃষ্টিকারী তেলাওয়াতের জন্য বিখ্যাত হয়ে ওঠেন। যা তাকে বিশ্বব্যাপী মুসলমানদের মধ্যে সম্মান ও প্রশংসার স্থান অর্জন করে।

আবদেল বাসেতের সুরেলা এবং গভীরভাবে চলমান কুরআনের আয়াতের আবৃত্তি শ্রোতাদের গভীর আধ্যাত্মিকতা এবং আবেগপূর্ণ অনুরণনে বিমোহিত করে। কুরআন তেলাওয়াতের শিল্পকে নিখুঁত করার জন্য তার উত্সর্গটি উচ্চারণ, স্বর এবং তাজবীদের নিয়ম (কুরআন তেলাওয়াতের সঠিক উপায়) প্রতি তার সূক্ষ্ম মনোযোগের মাধ্যমে স্পষ্ট ছিল।

সারা জীবন ধরে আবদেল বাসেত ছিলেন আল্লাহর একজন ধার্মিক এবং নম্র বান্দা। যিনি তার ধর্মপরায়ণতা এবং তার বিশ্বাসের প্রতি অটল অঙ্গীকারের জন্য পরিচিত। তিনি অনেকের জন্য একজন আধ্যাত্মিক পথপ্রদর্শক হিসাবে বিবেচিত ছিলেন এবং তাঁর কুরআন তেলাওয়াত প্রায়শই যারা শুনেছিল তাদের হৃদয় স্পর্শ করত, ভক্তি ও শ্রদ্ধাকে অনুপ্রাণিত করত।

আবদেল বাসেত আবদেল সামাদ ৩০ নভেম্বর, ১৯৮৬-এ মারা যান। ইসলামের ইতিহাসে সবচেয়ে আইকনিক এবং প্রিয় কোরআন তেলাওয়াতকারী হিসাবে তার নাম সারা বিশ্বের মানুষ আজীবন মনে রাখবে। তার তেলাওয়াতের রেকর্ডিংগুলি বিশ্বজুড়ে মুসলমানদের দ্বারা লালিত এবং সম্মানিত হয়ে চলেছে। যা স্বস্তি, অনুপ্রেরণা এবং ঐশ্বরিক সংযোগের উত্স হিসাবে কাজ করে।

A short description on Abdel Basset Abdel Samad


Quri Abdel Basset Abdel Samad, often referred to simply as Abdel Basset. ভড was an acclaimed Egyptian Quranic reciter and religious scholar. Born on May 5, 1927, in the village of Armant in Upper Egypt. he became renowned for his mesmerizing and soul-stirring recitations of the Quran. earning him a place of honor and admiration among Muslims worldwide.

Abdel Basset's melodious and deeply moving recitations of the Quranic verses captivated listeners with their profound spirituality and emotional resonance. His dedication to perfecting the art of Quranic recitation was evident in his meticulous attention to pronunciation, intonation, and the rules of Tajweed (the proper way to recite the Quran).

Throughout his life, Abdel Basset was a devout and humble servant of Allah, known for his piety and unwavering commitment to his faith. He was considered a spiritual guide for many, and his recitations often touched the hearts of those who heard them, inspiring devotion and reverence.

Abdel Basset Abdel Samad passed away on November 30, 1986, leaving behind a lasting legacy as one of the most iconic and beloved Quranic reciters in the history of Islam. His recordings continue to be cherished and revered by Muslims around the world, serving as a source of solace, inspiration, and connection to the divine.


কারী আবদুল বাসেতের কণ্ঠে ১১৪টি সুরা


৭১: সুরাঃ নূহ – অর্থ =হযরত নুহ (আঃ)।
৭২: সুরাঃ জ্বিন – অর্থ =জ্বিনজাতি।
৭৩: সুরাঃ মুয্যাম্মিল – অর্থ =কম্বল আবৃত নবী।
৭৪: সুরাঃ মুদ্দাসসির – অর্থ =চাদর আবৃত নবী।
৭৫: সুরাঃ ক্বিয়ামাহ – অর্থ =পুনরুত্থান।
৭৬: সুরাঃ দাহর – অর্থ =মানবজাতি।
৭৭: সরাঃ মুরসালাত – অর্থ=প্রেরিত পুরুষগণ।
৭৮: সুরাঃ নাবা – অর্থ =মহা সংবাদ।
৭৯: সুরাঃ নাযিয়াত – অর্থ =প্রচেষ্টাকারী।
৮০: সুরাঃ ‘আবাসা – অর্থ=তিনি ভ্রুকুটি করলেন।
৮১: সুরাঃ তাকবীর – অর্থ=অন্ধকারাচ্ছন্ন।
৮২: সুরাঃ ইনফিত্বার – অর্থ =বিদীর্ণ করণ।
৮৩: সুরাঃ মুতাফ্ফিফীন – অর্থ =প্রবঞ্চনা করা।
৮৪: সুরাঃ ইনশিক্বাক্ব – অর্থ =চূর্ণবিচূর্ণ করণ।
৮৫: সুরাঃ বুরূজ – অর্থ=নক্ষত্রপুঞ্জ।
৮৬: সুরাঃ ত্বারিক্ব – অর্থ =রাতের আগন্তুক।
৮৭: সিরাঃ আ’লা – অর্থ =সর্বোউপরে।
৮৮: সুরাঃ গ্বাশিয়াহ্ – অর্থ =বিহ্বলকারী ঘটনা।
৮৯: সুরাঃ ফাজর – অর্থ =ভোরবেলা।
৯০: সুরাঃ বালাদ – অর্থ =নগর।
৯১: সুরাঃ শামস – অর্থ =সূর্য।
৯২: সুরাঃ লাইল – অর্থ=রাত্রি।
৯৩: সুরাঃ দ্বোহা – অর্থ =স্বস্থের সময়।
৯৪: সুরাঃ ইনশিরাহ – অর্থ =বক্ষ প্রশস্তকরণ।
৯৫: সুরাঃ তীন – অর্থ =ডুমুর জাতীয় ফল।
৯৬: সুরাঃ আলাক – অর্থ =রক্তপিণ্ড।
৯৭: সুরাঃ ক্বদর – অর্থ =মহিমান্বিত।
৯৮: সুরাঃ বাইয়্যিনাহ – অর্থ =সুস্পষ্ট প্রমাণ।
৯৯: সুরাঃ যিলযাল – অর্থ =ভূমি কম্পন।
১০০: সুরাঃ আদিয়াত – অর্থ =অভিজান কারী।
১০১: সুরাঃ ক্বারি’আহ – অর্থ =মহা সংকট।
১০২: সুরাঃ তাকাছুর – অর্থ =প্রাচুর্যের প্রতিযোগিতা।
১০৩: সুরাঃ ‘আসর – অর্থ =সময়/যুগ।
১০৪: সুরাঃ হুমাযাহ – অর্থ =পরনিন্দাকারী।
১০৫: সুরাঃ ফীল – অর্থ =হাতি।
১০৬: সুরাঃ ক্বুরাইশ – অর্থ =একটি গোত্রের নাম।



Thank you. If you like this article, please share it with others and stay tuned with us. May Allah help you....


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মোহাম্মদীয়া ফাউন্ডেশনের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url