দ্বীনি বিষয়ে জিজ্ঞাসা ও জবাব || ইসলামিক প্রশ্ন ও উত্তর (পর্ব - ০৪)

>>> Welcome, You are now on Mohammadia Foundation's Website. Please stay & Tune with us >>>

সূরা আর রূম, আয়াতঃ ২৫ এর ব্যাখ্যা

প্রশ্ন-২৮: পবিত্র কুরআনে সূরা রুমের পঁচিশ নাম্বার আয়াতে বলা হয়েছে:

وَمِنْ آيَاتِهِ أَنْ تَقُومَ السَّمَاءُ وَالْأَرْضُ بِأَمْرِ

একটা অনুবাদে দেখলাম, এই আয়াতের অর্থ করা হয়েছে- এটাও আল্লাহর নিদর্শন যে আসমান ও জমিন তার নির্দেশে স্থির রয়েছে। কিন্তু বিজ্ঞান তো বলছে কোনো কিছুই স্থির নয় । সবকিছু ঘুরছে । এই ব্যাপারটা জানতে চাচ্ছি ।

উত্তর: এটা হল অনুবাদের ভুল। কুরআন পড়ার অর্থ অনুবাদ পড়া নয় । অনুবাদের মাধ্যমে একজন অনুবাদক কুরআন পড়ে যা বুঝেছেন সেটা আমরা বুঝি। একটা প্রাথমিক ধারণা গ্রহণ করি। কিন্তু আরবি থেকে কুরআন সরাসরি বুঝলে সঠিকভাবে বোঝা যায় । এটাই ধর্মগ্রন্থের বৈশিষ্ট্য। অন্য সকল ধর্মগ্রন্থ, বিশেষ করে বাইবেলের মূল ভাষার কোনো পাণ্ডুলিপি পাওয়া যায় না। আমরা অনবাদ পড়ি । অনুবাদের অনুবাদ পড়ি । আর অনুবাদের মধ্যে কত তেলেসমাতি যে হয় সেটা বলার সময় নেই । কুরআনের মূল আরবি টেক্সটা আমাদের সংরক্ষণে আছে ।

وَمِنْ آيَاتِهِ أَنْ تَقُومَ السَّمَاءُ وَالْأَرْضُ بِأَمْرِهِ

এই আয়াতের মধ্যে --------, যার অর্থ দণ্ডায়মান থাকা, প্রতিষ্ঠিত থাকা । এর অর্থ স্থির থাকা নয়। আমি নৌকার উপরে দাঁড়িয়ে থাকি, তার মানে নৌকা চলছে আমি দাঁড়িয়েই আছি । এখানে উদ্দেশ্য স্থির থাকা নয়, প্রতিষ্ঠিত থাকা, টিকে থাকা । 

শর্ট জামা পরে নামায

প্রশ্ন-২৯: শর্ট জামা পরে নামায আদায় করলে নামায হবে কি না?

উত্তর: শর্ট জামা বলা হয় হাতা শর্ট অথবা ঝুলের দিক থেকে শর্ট । সালাতের মূল বিষয় হল, হাটুর নিচে থেকে শুরু করে নাভি পর্যন্ত ঢেকে রাখা ফরয। এবং দুই কাঁধসহ উপর অংশ ঢেকে রাখা ওয়াজিব অথবা সুন্নাতে মুআক্কাদাহ। কাঁধ যদি ঢাকা থাকে আর কনুই খোলা থাকে তাহলে সালাতের কোনো ক্ষতি নেই । তবে বড় হাতা গুটিয়ে রাখা নামাযের জন্য বেয়াদবি, এটা করবেন না । শর্ট হাতার জামা বা গেঞ্জিতে সালাত সহীহ হবে কোনো অসুবিধা নেই ।

কুরআন খতমের সময় একটা শব্দ ভুল হয়েছে

প্রশ্ন-৩০: আমার প্রশ্ন হল, রোযা দশটা হলে আল্লাহর রহমতে আমি কুরআন খতম দিয়েছি । কিন্তু সমস্যা হল বিশ পারা পর্যন্ত একটা শব্দ আমি ভুল পড়েছি। কিন্তু একুশ পারা থেকে আবার সেটা শুদ্ধ করে নিয়েছি। এখন আমার জিজ্ঞাসা হল, এই কুরআন তিলাওয়াত থেকে আমার ছওয়াব হয়েছে নাকি ওই ভুল পড়ার কারণে গোনাহ হয়েছে?

উত্তর: আমাদের বুঝতে হবে, আমাদের যত লেনদেন অথবা মুআমালাত আছে, এর ভেতর সবচে' সহজ, আন্তরিক, প্রিয় লেনদেন হল আল্লাহ তাআলার সাথে । আল্লাহ তাআলা আপনার মনের আগ্রহ এবং সাধ্যমতো চেষ্টা দেখবেন । আল্লাহ তাআলা এমন কোনো মহাজন নন যে, উনিশ-বিশ হলেই আপনার পুরোটা কেটে দেবেন । এমন কোনো স্কুল শিক্ষকও নন । কাজেই আপনি সাধ্যমতো পড়েছেন এবং অনিচ্ছাকৃত যে ভুল হয়েছে এটা আল্লাহ ক্ষমা করবেন । আপনার খতম হয়ে গেছে । হয়তো ওই ভুলটা না করলে আপনার ছওয়াব আরেকটু বেশি হত। এই ভুলের জন্য ছওয়াব কিছুটা কমতে পারে । এটা ছাড়া আর কিছু নিয়ে আপনি দুশ্চিন্তা করবেন না ।

মাকরুহ শব্দের অর্থ

প্রশ্ন-৩১: আমরা অনেক সময় বলি যে, এটা করলে নামায মাকরুহ হয় বা ওটা খাওয়া মাকরুহ । আসলে মাকরুহ শব্দের অর্থ কী? এটা করলে গোনাহ হয় নাকি ছওয়াব হয়?

উত্তর: মাহরুহ শব্দের অর্থ হল অপছন্দনীয় বা অপছন্দকৃত । যে কাজটা কুরআন বা সুন্নাহর আলোকে অপছন্দনীয় হয়, অল্প গোনাহ হয়, তবে হারাম নয়, মহাগোনাহ নয়- এগুলোকে মাকরুহ বলা হয়। এটা করলে নামায মাকরুহ হবে অর্থাৎ নামাযের মধ্যে একটা অপছন্দনীয় কাজ করার কারণে আপনার সোয়াব কমে যাবে অথবা অল্পকিছু গোনাহ হবে যেটা আপনি তাওবা করলে আল্লাহ মাফ করে দেবেন ।

স্ত্রীর সোনার যাকাত কে দিবে

প্রশ্ন-৩২: আমার স্ত্রীর নিসাব পরিমাণ সোনা আছে। আমি কি তার যাকাত দেব না আমার স্ত্রী প্রদান করবে?

উত্তর: সোনা যার যাকাত তার। এটা যদি আপনার সোনা হয়, স্ত্রীকে পরার জন্য উপহার দিয়েছেন, চাইলেই নিয়ে নিতে পারবেন- তাহলে আপনাকেই যাকাত দিতে হবে । আর যদি স্ত্রীকে দিয়ে দেন, স্ত্রীর ইচ্ছার বাইরে নিতে পারবেন না, স্ত্রী ইচ্ছা করলে বিক্রয় করতে পারবেন, তাহলে ওটার মালিক আপনার স্ত্রী (এবং এটাই স্বাভাবিক । যদি স্ত্রীকে দেয়ার পরে আবার নিয়ে নেন তাহলে আপনি জালিম) । এ ক্ষেত্রে স্ত্রীই যাকাত দেবেন। আপনি যদি দিয়ে দেন এটা আপনার পক্ষ থেকে স্ত্রীর জন্য হাদিয়া হবে । এটা ভালো কাজ । আপনি ছওয়াব পাবেন । কিন্তু ফরয আপনার স্ত্রীর উপর ।

গ্যাসের জন্য বারবার ওযু নষ্ট হলে

প্রশ্ন-৩৩: আমার পেটে প্রচণ্ড গ্যাস হয়, ওযু রাখতে পারি না। তো নামায এবং কুরআন তিলাওয়াত কীভাবে করতে পারি?

উত্তর: সালাত আদায় করতে যতটুকু সময় আপনার লাগে অতটুকু সময় যদি আপনি ওযু রাখতে পারেন, তাহলে আপনি প্রত্যেক সালাতের জন্য নতুন করে ওযু করবেন । আর ওযু অসম্ভব হলে তায়াম্মুম করবেন, যদি শারীরিক কোনো অসুবিধা থাকে । আর শুধু তিলাওয়াত করতে ওযু লাগে না । কুরআনের পিওর কপি ধরতে ওযু লাগে, এটা সাহাবিদের যুগ থেকে একটা সুদৃঢ় মত । সেক্ষেত্রে আপনি তাফসীর বা তরজমাসহ কুরআন পড়বেন, হাতে ধরে পড়বেন কোনো অসুবিধা নেই । আর এমন যদি হয় নামাযের ওই সময়টুকুও আপনি ওযু রাখতে পারেন না, এক্ষেত্রে আপনি মায়ুর । ওযু করে সালাত শুরু করবেন । সালাতের ভেতর ওযু চলে গেলে ওযু করা লাগবে না । 

ডিপিএস ও সঞ্চয় পত্রের যাকাত

প্রশ্ন-৩৪: আমার ডিপিএস আছে। এর উপর যাকাত দিতে হবে কি না?

উত্তর: জি, ডিপিএস এবং সকল রকমের সঞ্চিত অর্থের যাকাত দিতে হবে। যেটার মালিক আপনি । আপনি চাইলে ফেরত পাবেন। ডিপিএসসহ ব্যাংকে যতো রকম টাকা রাখা হয়, সবকিছুর মালিক আমরা। আমরা চাইলে ফেরত পাব। যে পরিমাণ অর্থ আমি জমা দিয়েছি এবং এই বছরে চাইলে যতটুকু লাভ আমি পাব (যদি শরীআহসম্মত হয়), এই পুরো টাকার যাকাত দিতে হবে। আমার অর্থের সম্পূর্ণ যাকাত দিতে হবে ।

চিল্লা দেয়ার মানত করার পর করণীয়

প্রশ্ন-৩৫: আমি প্রচণ্ড অসুস্থ ছিলাম, তখন চিল্লা দেয়ার মানত করেছিলাম। এখন আমি সুস্থ, কিন্তু চিল্লা দিতে পারছি না । এখন আমার করণীয় কী?

উত্তর: আল্লাহর কাছে কোনোকিছু নিয়ত করলে, কাজটা যদি শরীআতসম্মত হয়, সেটা পালন করতে হবে। আপনি আল্লাহর কাছে ওয়াদা করেছেন, পালন করতে হবে । কাজেই (চিল্লা এটা স্বাভাবিকভাবে শরীআতসম্মত কাজ) যদি আপনার শরীআতসম্মত অন্যকোনো বাধা না থাকে, স্ত্রী-পরিবারের দায়িত্ব না থাকে, তাদেরকে ঠিকমতো রেখে যেতে পারেন, তাহলে আপনি চেষ্টা করবেন অবশ্যই এই দায়িত্ব, যেটা আল্লাহর কাছে ওয়াদা করেছেন, এটা পালন করবেন। এটাই শরীআতের বিধান ।

কুরআন খতম/তিলাওয়াত/অর্থসহ পাঠ

প্রশ্ন-৩৬: আমি কুরআন খতম করতে চাই। ছয় পারা তিলাওয়াত করেছি । এখন চাচ্ছি শুধু তিলাওয়াত না, বরং অনুবাদসহ পড়ব। এখন এই ছয় পারা বাদ দিয়েই অনুবাদসহ পড়ব নাকি শুরু থেকে পড়া আরম্ভ করব?

উত্তর: শুরুতেই আপনাকে মোবারকবাদ জানাই যে অর্থসহ কুরআন পড়ার চেতনা আল্লাহ তাআলা আপনাকে দান করেছেন। আসলে কুরআন তিলাওয়াত একটি ইবাদত । তবে অর্থ অনুধাবন করা, হৃদয় নাড়িয়ে পড়া এটা মূল ইবাদত । আল্লাহ তাআলা কুরআনে বলেছেন:

الَّذِينَ آتَيْنَاهُمُ الْكِتَابَ يَتْلُونَهُ حَقَّ تِلَاوَتِهِ

হক তিলাওয়াত অর্থ বুঝে তিলাওয়াত করা। হাদীসে এটাই এসেছে । এখন আপনার প্রশ্নের উত্তর হল, আল্লাহ তাআলার সাথে আমাদের যে লেনদেন, এটার চেয়ে সহজ আর কিছু নেই । আপনি যদি প্রথম থেকে পুরা অর্থসহ পড়েন ছওয়াবটা বেড়ে যাবে । আর আপনি যদি মনে করেন কুরআন খতমটা করতে হবে, বাকিটা অর্থসহ পড়ব- আলহামদুল্লিাহ। পরের যে চব্বিশ পারা অর্থসহ পড়বেন এর ছওয়াবটা বেশি হবে । ওটারও তিলাওয়াত এবং খতমের ছওয়াব আপনি পেয়ে যাবেন । আপনি যদি মনে করেন শেষ করা দরকার, সপ্তম পারা থেকে অর্থসহ শুরু করেন। আমরা দুআ করি- আল্লাহ তাআলা দ্রুত আপনাকে অর্থসহ কুরআন খতম করার তাওফীক দান করুন, আমীন

নারীর নামাজে আযান প্রসঙ্গ

প্রশ্ন-৩৭: (এক নারীর প্রশ্ন) আমাদের আশেপাশে অনেক মসজিদ আছে । কোনো এক মসজিদে আযান দিলে কি আমি সাথে সাথে নামাযটা পড়তে পারব? নাকি সব মসজিদে আযান শেষ হওয়ার পর নামায পড়ব ?

উত্তর: আসলে আযানের চেয়েও জরুরি হল ওয়াক্ত হওয়া, সময় হওয়া। আমাদের দেশে সাধারণত রমাযানে ফজরের আযান সময় মতো দেয়া হয়। মাগরিবেও সময় মতো দেয়া হয় । অনেক ওয়াক্তে বিলম্বে দেয়া হয়। যেমন যুহরের ওয়াক্ত বারোটার আগে বা বারোটার পরে শুরু হয় । আমরা আযান দিই সোয়া একটা বা তারও পরে । এজন্য যারা ঘরে সালাত আদায় করবেন, যাদের জামাআতে যাওয়ার কোনো জরুরত নেই, তারা ওয়াক্ত হলেই ঘরে সালাত আদায় করতে পারেন, কোনো অসুবিধা নেই । কাজেই আযান হওয়ার পরপরই আপনি সালাত আদায় করবেন। মসজিদের জামাআতের জন্য অপেক্ষা করা মহিলাদের জন্য কোনো নির্দেশনা নয় ।

নারী-পুরুষের নামাজে ভিন্নতা প্রসঙ্গ

প্রশ্ন-৩৮: (এক নারীর প্রশ্ন) রাসূলের নামায নামের বই, যেটা লিখেছেন নাসিরুদ্দীন আলবানী রাহ., অনুবাদ করেছেন সিরাজুল ইসলাম, এই বই থেকে আমি জানতে পেরেছি নারী-পুরুষের নামাযের ভেতর কোনো পার্থক্য নেই- এটা কি সহীহ? আমি পুরুষের মতো সেজদা করি দেখে একজন ১০০% নিশ্চয়তা দিয়েছেন যে আমার নামায হচ্ছে না ।

উত্তর: বড় দুঃখজনক, আমরা অন্য সব ব্যাপারে কথা বলতে গিয়ে জেনে বলি। বিজ্ঞান বিষয়ে, মেডিসিন বিষয়ে কথা বলতে জেনে বলি । না জানলে বলতে ভয় পাই যে, বলে আবার ঠকব কি না। কিন্তু দুর্ভাগ্য, দীনের ব্যাপারে আমরা সবাই মূর্খতার সাথেই কথা বলি। আপনি ওই ব্যক্তিকে জিজ্ঞেস করেন যে, আপনি কোন বইয়ে, কোন কিতাবে পেয়েছেন যে ওরকম নামায পড়লে নামায হবে না! মাযহাবের হোক, বুযুর্গদের হোক- একটা বই দেখান তো! সম্পূর্ণ না জেনে, মূর্খতার সাথে আমরা ফতোয়া দিতে থাকি। অথচ আল্লাহ পাক কুরআনে এটাকে মহাপাপ বলেছেন যে, 'আমার নামে, দীনের নামে আন্দাজে কথা বলো না'। বোন, জান্নাত যদি বাঙালিদের হাতে থাকত তাহলে কেউ আমরা জান্নাতে যেতে পারতাম না। আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ জান্নাতকে নিজের হাতে রেখেছেন। আর আপনি শায়খ নাসিরুদ্দীন আলবানী রাহ. এর কথা বলেছেন। তিনি বর্তমান বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ মুহাদ্দিস এবং ফকীহও বটে। তিনি তাঁর 'সিফাতু সালাতিন নাবি' গ্রন্থে নারী পুরুষের সালাতের পার্থক্য নেই মর্মে একটা বক্তব্য এনেছেন ইবরাহীম নাখয়ি থেকে। ইবরাহীম নাখয়ি তাবেয়ি ফকীহ। মূলত ইবরাহীম নাখয়ির এই বক্তব্যটা অন্যান্য গ্রন্থে একটু ভিন্নরকম রয়েছে। নারী-পুরুষের সালাতের পার্থক্য আছে, কি নেই এটা সাহাবিদের যুগ থেকেই বিভিন্ন মত রয়েছে। হাদীস শরীফে নারী- পুরুষের সালাতের পার্থক্যে তেমন কিছু বলা হয় নি। একটু দুর্বল হাদীসে মেয়েদের সাজদা একটু গোটাসোটা হয়ে করতে বলা হয়েছে। এই হাদীসটা মুরসাল সহীহ। সাহাবির নাম নেই এজন্য দুর্বল। আর কোনো কোনো আরো দুর্বল হাদীসে মেয়েদের রুকু এবং বসার ক্ষেত্রে ভিন্নতার সুযোগ দেয়া হয়েছে। অবশ্য ছেলেদের মতো উঁচু হয়ে বসতে মেয়েদের প্রকৃতিতেও একটু কষ্ট হয়। আর এই পার্থক্যগুলো সবই মুস্তাহাব পর্যায়ের। কোনো নারী যদি পুরুষের মতো সালাত আদায় করে, এটাতে কোনো সমস্যা নেই। আবার এই হাদীসগুলোর ভিত্তিতে রুকু সিজদা এবং বৈঠকে যদি একটু পার্থক্য করে তাতেও কোনো সমস্যা নেই। কারণ সাহাবিদের যুগ থেকেই বিভিন্ন সাহাবি এব্যাপারে ভিন্নমত পোষণ করেছেন ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মোহাম্মদীয়া ফাউন্ডেশনের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url