তাফসীর ফী যিলালিল কোরআন - ৭ || সূরা আল বাকারার সংক্ষিপ্ত আলোচনা || মোমেন কাফের মোনাফেক ও ইহুদীদের প্রসংগ






মোমেনদের বৈশিষ্ট্য

প্রথম হিজরতকারী ও হিজরতকারীনীদের সাদর অভ্যর্থনাকারী এসব মোমেনদের সমন্বয়ে মুসলমানদের সেই দলটি গঠিত হলো কোরআন বহু জায়গায় উচ্চকণ্ঠে যাদের প্রশংসা করেছে। এখানে আমরা দেখতে পাই সূরা বাকারা ঈমানের এই বৈশিষ্টসমূহের বিবরণ দিয়েই শুরু হয়েছে। এসব বৈশিষ্ট খাঁটি ও বিশুদ্ধ মোমেনদের পরিচায়ক তা যে সময়ের ও যে স্থানেরই হোক না কেন । কিন্তু এই সুরায় মোমেনদের যে দলটি সে সময় মদীনায় উপস্থিত ছিলো বিশেষভাবে তাদের বর্ণনাই প্রথমে দেয়া হয়েছে। এরশাদ করা হয়েছে,
   
'আলিফ লাম মীম' এই (মহান) গ্রন্থ (আল কোরআন), এতে (কোনো প্রকারের) সন্দেহ নেই, এই কেতাব (শুধু) তাদের জন্যেই পথ প্রদর্শক, যারা (আল্লাহ তায়ালাকে ভয় করে, যারা (আল্লাহ তায়ালার ওপর) ঈমান আনে, যারা (সে ঈমানের দাবী মোতাবেক) নামায প্রতিষ্ঠা করে,

‘এই লোকগুলোই তাদের মালিকের (পক্ষ থেকে আসা) সঠিক পথের ওপর রয়েছে এবং এরাই হচ্ছে সার্থক ও (সকল পর্যায়ে) সফলকাম।' (আয়াত ১-৫)

কাফেরদের প্রসংগ

এর অব্যবহিত পরেই আমরা দেখতে পাই কাফেরদের গুণ বৈশিষ্টের বিবরণ। এগুলো হচ্ছে সাধারণভাবে কুফরির চিরন্তন বৈশিষ্ট। কিন্তু আলোচ্য সূরায় প্রত্যক্ষভাবে সেই কাফেরদেরই বিবরণ দেয়া হয়েছে, যারা তখন ইসলামী আন্দোলনের মুখোমুখি অবস্থান করছিলো-চাই তারা মক্কায় থাকুক কিংবা মদীনার আশেপাশের কাফেরদের দলে অন্তর্ভুক্ত থাকুক। এদের সম্পর্কে এরশাদ করা হয়েছে-

'আর যারা (এ বিষয়গুলোকে) অস্বীকার করে, তাদের তুমি (পরকালের কথা বলে) সাবধান করো ........(আসলে এদের দৃষ্টিশক্তির ওপরও) আবরণ পড়ে আছে। এই ধরনের লোকদের জন্যে কষ্টদায়ক এক ভীষণ শান্তি রয়েছে।' (আয়াত ৬-৭ )

মোনাফেকদের প্রসংগ

এমনিভাবে সেখানে মোনাফেক তথা বর্ণচোরা মুসলমানদের একটা দলও ছিলো। যে পরিবেশ ও পরিস্থিতিতে রসূলকে মদীনায় হিজরত করতে হয়েছিলো এবং মদীনায় তখন যে অবস্থা | বিরাজমান ছিলো সেই সামগ্রিক পরিস্থিতিই ছিলো মোনাফেকদের উদ্ভবের কারণ। মদীনার সে অবস্থার কথা আগেই বলেছি। মক্কায় সে রকম অবস্থা বিরাজমান ছিলো না। মক্কায় ইসলামের কোন রাষ্ট্র ছিলো না, তেমনি শক্তি সামর্থ ও ছিলো না। এমনকি এমন জনবলও ছিলো না যা দেখে মক্কাবাসী ভয় পেয়ে মোমেনদের সামনে ইসলামের সপক্ষে ও তাদের পেছনে বিপক্ষে কথা বলার বর্ণচোরা নীতি অবলম্বন করার প্রয়োজন বোধ করবে। সেখানে ইসলামের অবস্থা ছিলো এর সম্পূর্ণ বিপরীত। সেখানে ইসলাম ছিলো প্রকাশ্য নিপীড়ন ও নির্যাতনের শিকার। ইসলামী | দাওয়াত সেখানে সরাসরি প্রত্যাখ্যাত ও উপেক্ষিত ছিলো। সেখানে যারা ইসলামী দলের অন্তর্ভুক্ত হওয়ার প্রতি আকর্ষণ অনুভব করতেন তারা আকীদা-বিশ্বাসেও ছিলেন পরম নিষ্ঠাবান। তাদের আকীদা-বিশ্বাসকে তারা সব কিছুর চেয়ে মূল্যবান মনে করতেন এবং তার জন্যে সব রকমের বিপদাপদকে হাসিমুখে বরণ করে নিতেন। কিন্তু মদীনায় ইসলাম হিসাবে ধরার মত একটা শক্তিতে পরিণত হয়েছিলো। সেই শক্তিকে মেনে নেয়া ও তাকে কিছু না কিছু তোষামোদ করার প্রয়োজন সবারই হতো। বিশেষত বদর যুদ্ধে মুসলমানদের বিরাট বিজয়ের পর মদীনার বড় বড় গোত্রপতিরা পর্যন্ত প্রকাশ্যে ইসলামী শাসনের প্রশংসা ও তোষামোদ করতে বাধ্য হতো। তাদের আত্মীয় পরিজনরা সবাই যেহেতু ইসলাম গ্রহণ করেছে, তাই পৈতৃক সূত্রে প্রাপ্ত প্রভাব প্রতিপত্তি, পদমর্যাদা এবং স্বার্থ রক্ষার তাগিদে তাদের পরিবার পরিজন যে দ্বীনকে গ্রহণ করেছে তাদেরও তা গ্রহণের প্রদর্শনী না করে উপায় ছিলো না। এ জাতীয় লোকদের মধ্যে আবদুল্লাহ ইবনে উবাই ইবনে সগুল ছিল অন্যতম। মদীনায় ইসলামের পদার্পণ ঘটার পূর্বে তার গোত্র তাকে রাজা বানিয়ে বরণ করে নেয়ার জন্যে মালা পর্যন্ত তৈরী করে রেখেছিল।

সূরা বাকারার শুরুতে এসব মোনাফেকের চারিত্রিক বৈশিষ্টের সুদীর্ঘ বিবরণ দেয়া হয়েছে। সেই বিবরণের কোন কোন অংশ থেকে বোঝা যায় যে জাহেলী সমাজপতিদের মধ্যে যারা বাহ্যত ইসলাম গ্রহণ করে মুসলিম সমাজের অন্তর্ভুক্ত হয়েছিলো, অথচ তারপরও তারা সাধারণ মানুষের ওপর নিজেদের আধিপত্য ও প্রভুত্ব অব্যাহত রাখার ইচ্ছা পোষণ করতো এবং বলদর্শী সমাজপতিদের চিরাচরিত প্রথা অনুসারে জনসাধারণকে ধোঁকা দেবার অভ্যেস ত্যাগ করতে পারেনি, সূরা বাকারার প্রথমাংশের আলোচ্য মোনাফেক গোষ্ঠী মূলত তারাই। সূরার দ্বিতীয় রুকুতে তাদের বিবরণ কিভাবে দেয়া হয়েছে তা লক্ষ্যনীয়,

   

'মানুষদের মাঝে কিছু (লোক) এমনও আছে, যারা (মুখে ঠিকই বলে, আমরা আল্লাহ তায়ালা ও পরকালের ওপর ঈমান এনেছি, কিন্তু সত্যিকার অর্থে (এদের কর্মকান্ড দেখলে তুমি বুঝতে পারবে যে) এরা মোটেই ঈমানদার নয়, আল্লাহ তায়ালা যদি একটু আলো জ্বালিয়ে দেন তখন এরা সেদিকে ধাবিত হয়, আবার যখন তিনি অন্ধকার করে দেন তখন এরা (একটু) থমকে দাঁড়ায়, অথচ আল্লাহ তায়ালা চাইলে সহজেই তাদের শোনার (ক্ষমতা) ও দেখার (ক্ষমতা) চিরতরে ছিনিয়ে নিতে পারতেন, নিশ্চয়ই তিনি সর্বশক্তিমান।' (আয়াত ৮-২০)

এই 'ব্যাধিগ্রস্ত' মোনাফেকদের বিরুদ্ধে পরিচালিত আক্রমণের সাথে সাথে আনুষংগিকভাবে তাদের একান্ত আপন লোকদের সম্পর্কে একটা আভাস পাওয়া যাচ্ছে। সূরার পূর্বাপর প্রসংগ এবং ঐতিহাসিক ঘটনা পরম্পরা থেকে জানা যায় যে তাদের এই আপন লোক বলতে ইহুদীদেরকে বুঝানো হয়েছে। এই সূরার পরবর্তী অংশে তাদের কঠোর ভাষায় নিন্দা করা হয়েছে। ইসলামী আন্দোলনের প্রতি ইহুদীদের ভূমিকা কি রকম ছিলো, সে সম্পর্কে একটা সংক্ষিপ্ত বিবরণ দিচ্ছি। 

ইহুদীদের ভূমিকা

মদীনায় পরিচালিত ইসলামী আন্দোলনের সাথে ইহুদীরাই প্রথম সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। এর কারণ ছিলো একাধিক।

প্রথমত, মদীনা ছিলো ইহুদীদের একটা উল্লেখযোগ্য কেন্দ্রভূমি। আওস ও খাযরাজ নামক নিরক্ষর আরব গোত্রের মধ্যে তারাই ছিলো আসমানী কেতাবে পারদর্শী একমাত্র শিক্ষিত সমাজ। আরব মোশরেকরা সে আহলে কেতাব গোষ্ঠীর ধর্মের প্রতি কোনোপ্রকার আকর্ষণ ও আগ্রহ প্রকাশ করেনি সে কথা সত্য। তবে তাদের কাছে একটা ধর্মগ্রন্থ থাকায় তারা তাদেরকে অন্যদের চেয়ে জ্ঞানী ও বুদ্ধিমান মনে করতো। তাছাড়া আওস ও খাযরাজ গোত্রের মধ্যে পারস্পরিক দ্বন্দ্ব ও কলহ লেগেই থাকতো বলে ইহুদীরা তাদের ওপর প্রভাব বিস্তারের একটা সুযোগ সব সময়ই পেতো। কিন্তু ইসলামের অভ্যুদয়ের সঙ্গে সঙ্গেই তাদের সে সুযোগ পুরোপুরি হাতছাড়া হয়ে যায়। কেননা ইসলাম নিজের সংগে একটা গ্রন্থও নিয়ে আসে। সে গ্রন্থ আগেকার সমস্ত আসমানী কেতাবকে সমর্থন করে এবং সেসব গ্রন্থের ওপর নিজেকে অগ্রগণ্য বলে ঘোষণা করে। শুধু কি তাই। আওস ও খাযরাজ গোত্রের মধ্যে যে দ্বন্দ্ব কলহ লেগে থাকতো এবং যার সূত্র ধরে ইহুদীরা তাদের মধ্যে ধোঁকাবাজী, প্রবঞ্চনা ও নিজেদের হীন স্বার্থ চরিতার্থ করার প্রচেষ্টা চালাতো, ইসলাম সেই স্ব কলহের অবসান ঘটায় এবং আওস ও খাযরাজসহ সমগ্র সমাজকে ইসলামী ঐক্যের ভিত্তিতে সংঘবদ্ধ করে। এর ফলে তারা মক্কা থেকে আগত মুসলিম মোহাজেরদের পরম বন্ধুতে পরিণত হয়। এমনকি আজও মোহাজেরদের দৃষ্টিতে তারা আনসার নামে পরিচিত। ইসলাম এসব মানুষকে নিয়ে সেই মুসলিম সমাজ গঠন করে যার ভেতরকার পারস্পরিক সম্প্রীতি, সহানুভূতি ও সংহতির কোনো তুলনা মানব জাতির ইতিহাসে আগেও দেখা যায়নি, পরেও কোথায়ও দেখা যায়নি।

দ্বিতীয়ত, ইহুদীরা নিজেদেরকে আল্লাহর মনোনীত জাতি এবং রেসালাত ও আসমানী কেতাবের একচেটিয়া উত্তরাধিকারী বলে ভাবতো। তাই সর্বশেষ নবী তাদের মধ্যেই আসবে বলে তারা আশা করতো এবং তারা তার প্রতীক্ষায় ছিলো। কিন্তু সেই নবী যখন আরবদের মধ্য থেকে আবির্ভাব হলেন তখন তারা ভাবলো যে, তিনি ইহুদীদেরকে তার রেসালাতের দায়িত্বের বাইরে বলে বিবেচনা করবেন এবং কেবল নিরক্ষর আরবদের মধ্যেই তাঁর প্রচার সীমিত রাখবেন। কিন্তু বাস্তবে এর উল্টোটা হলো। রসুল তাদের কাছেই প্রথম আল্লাহর কেতাবকে পেশ করলেন এবং তা মেনে নেয়ার দাওয়াত দিলেন। কেননা মোশরেকদের চেয়ে তারা শেষ নবী সম্পর্কে অধিক ওয়াকেফহাল ছিলো এবং তাঁর দাওয়াতকে গ্রহণ করার যোগ্যতা তাদের মধ্যেই সর্বাধিক থাকার কথা ছিলো। এতে তারা মিথ্যা অভিমান ও অন্যায় আভিজাত্যবোধে আক্রান্ত হয়। তাদের কাছে ইসলামের দাওয়াত পেশ করায় তারা অপমানবোধ করে এবং দাওয়াত পেশ করাকে তারা রসূলের দৃষ্টতা বলে গন্য করে।

তৃতীয়ত, মহানবী (স.)-এর বিরুদ্ধে তারা তীব্র ঈর্যায় জর্জরিত ছিলো। এই ঈর্ষার কারণ ছিলো দু'টো। প্রথম কারণ এই যে, আল্লাহ তায়ালা তাঁকে নবী হিসেবে মনোনীত করেছেন এবং তাঁর ওপর কেতাব নাযিল করেছেন। অথচ তারা এর সত্যতায় নিসন্দেহ ছিলো। দ্বিতীয় কারণ এই যে, মদীনার আশেপাশে তাঁর দাওয়াত অতি দ্রুত প্রসার ও জনপ্রিয়তা লাভ করেছিলো।

এ দু'টো কারণ ছাড়াও তাদের ঈর্ষা এবং ইসলামের বিরুদ্ধে তাদের বৈরী ও আগ্রাসী মনোভাবের আর একটা কারণ ছিলো। সে কারণটা হলো, তারা বুদ্ধিবৃত্তিক নেতৃত্ব, ব্যবসা-বাণিজ্য ও চক্রবৃদ্ধি সুদের মাধ্যমে মদীনার সভ্য সমাজের ওপর যেভাবে জেঁকে বসেছিলো, তাতে তারা ইসলাম গ্রহণ করে ইসলামী সমাজের অন্তর্ভুক্ত না হলে সেটা তাদের হাতছাড়া হয়ে যাওয়া ও সমাজে তাদের কোনঠাসা হয়ে পড়ার আশংকাবোধ করছিলো। ইসলাম গ্রহণ করা অথবা সামাজিক আধিপত্য হাতছাড়া করা এর কোনোটাই তাদের মনোপুত ছিলো না। তাদের কাছে দু'টোই ছিলো সমান অপ্রিয় ।

বস্তুত, সূরা বাকারায় ইসলামী আন্দোলনের বিরুদ্ধে ইহুদীদের যে শত্রুতামূলক ভূমিকার বিবরণ দেয়া হয়েছে, এগুলোই তার প্রধান কারণ। (সুরা বাকারা ছাড়া তাদের এ ভূমিকার কথা কোরআনের আরো বহু সূরায় আলোচিত হয়েছে) সূরা বাকারায় এ আলোচনা অভ্যন্ত ব্যাপক ও বিস্তারিতভাবে করা হয়েছে। আমি এখানে তাদের সেই ভূমিকা সংক্রান্ত কতিপয় আয়াত উদাহরণস্বরূপ উল্লেখ করছি। তারা তাদের নিজ নবী হযরত মূসার সাথে যে আচরণ করেছিলো, আল্লাহর দেয়া নেয়ামতের ব্যাপারে তারা যে অকৃতজ্ঞতা দেখিয়েছিলো, তাদের কেতাব ও শরিয়তী বিধানের যেরূপ বিরুদ্ধাচরণ তারা করেছিলো এবং আল্লাহর সাথে সম্পাদিত অংগীকারকে তারা যেভাবে ভংগ করেছিলো, তা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করে তাদেরকে স্মরণ করিয়ে দেয়ার পর মুসলমানদেরকে তাদের ব্যাপারে হুঁশিয়ার করে বলা হয়েছে-

   

'আর তাদের কাছে তাদের আগে থেকে পাওয়া কেতাবের সমর্থক হয়ে অন্য একখানা কেতাব এমন সময়ে এলো, যার আগে থেকেই তারা কাফেরদের কাছে তার সত্যতা প্রচার করে 'আসছিলো। এমতাবস্থায় তাদের পূর্ব পরিচিত কেতাব হওয়া সত্ত্বেও তারা তাকে প্রত্যাখ্যান করলো। এ সব প্রত্যাখ্যানকারীর ওপর আল্লাহর অভিসম্পাৎ। ........... আর যখন তাদেরকে বলা হলো, আল্লাহ তায়ালা যা নাযিল করেছেন তা মেনে নাও, তখন তারা বললো, আমাদের ওপর যা নাযিল হয়েছে তা আমরা মানি। আর তার পরে নাযিল হওয়া কেতাবকে তারা প্রত্যাখ্যান করে, অথচ যে জিনিসটা তাদের কাছে আছে তার সমর্থক হয়ে একজন রসুল এলো, তখন সেই | | কেতাবপ্রাপ্তদের একদল আল্লাহর কেতাবকে পেছনে নিক্ষেপ করলো। ভাবখানা এই যে, তারা সে সম্পর্কে অজ্ঞ। আহলে কেতাবদের মধ্যে যারা কুফরী করেছে তারা এবং মোশরেকরা আদৌ কামনা করে না যে, তোমাদের কাছে তোমাদের প্রভুর পক্ষ থেকে কোনো কল্যাণকর জিনিস নাযিল হোক। ......... কেতাবপ্রাপ্তদের অনেকেই তোমাদের মোমেন হওয়ার পর ঈর্ষাবশত নিজেদের কাছে সত্য স্পষ্ট প্রতিভাত হওয়া সত্ত্বেও আবার তোমাদেরকে কাফের বানিয়ে ফেলতে চায় ।....... তারা বলে, যারা ইহুদী অথবা খৃষ্টান হবে তারা ছাড়া কেউ বেহেশতে প্রবেশ করতে পারবে না। এসব তাদের বৃথা আশা মাত্র ....... ইহুদী ও খৃষ্টানরা তাদের ধর্মের অনুসরণ না করা পর্যন্ত তোমার ওপর কিছুতেই খুশী হবে না। ........ 





***************************************
Thank you for visiting the site. If you like the article, share it on social media to invite other Vines to the path of truth and justice. Click on OUR ACTION PLAN button to know about activities, goals and objectives of Mohammadia Foundation and to participate in the service of religion and humanity. 
Almost all articles on this website are written in Bengali. But you can also read it in your language if you want. Click the “ভাষা বেছে নিন” button at the bottom of the website to read in your own language.



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মোহাম্মদীয়া ফাউন্ডেশনের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url