আল কুরআনের বাংলা অনুবাদ | সূরা আল হাদীদ’এর বাংলা অনুবাদ | সূরা আল হাদীদ | Surah AL Hadid | الحديد


সূরা আল হাদীদ’এর বাংলা অনুবাদ

সূরা আল হাদীদ, মদীনায় অবতীর্ণ, আয়াত ২৯, রুকু ৪

সূরা আল হাদীদ


রহমান রহীম আল্লাহ তায়ালার নামে


১. আকাশমন্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে তার সব কিছুই আল্লাহ তায়ালার পবিত্রতা এবং মাহাত্ম্য ঘোষণা করে, তিনি মহাপরাক্রমশালী ও প্রজ্ঞাময়।

২. আসমানসমূহ ও যমীনের সার্বভৌমত্ব তাঁরই জন্যে, তিনি জীবন দান করেন, তিনিই মৃত্যু ঘটান, তিনি সব কিছুর ওপর চূড়ান্ত ক্ষমতাবান।
৩. তিনি আদি, তিনি অন্ত, তিনি প্রকাশ্য, তিনি অপ্রকাশ্য এবং তিনি সর্ববিষয়ে সম্যক অবহিত।

৪. তিনি হচ্ছেন সেই মহান সত্তা, যিনি ছয় দিনে আসমানসমূহ ও যমীন সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর তিনি তার আরশে সমাসীন হন; তিনি জানেন যা কিছু এ ভূমির ভেতরে প্রবেশ করে, (আবার) যা কিছু ভূমি থেকে বেরিয়ে আসে, আসমান থেকে যা বর্ষিত হয় (তা যেমন তিনি জানেন আবার) আসমানের দিকে যা কিছু ওঠে তাও (তিনি অবগত আছেন); তোমরা যেখানেই থাকো না কেন তিনি তোমাদের সাথেই আছেন; তোমরা যা কিছু করছো আল্লাহ তায়ালা তার সব কিছুই দেখছেন ।

৫. আসমানসমূহ ও যমীনের সার্বভৌমত্ব তাঁর জন্যে, প্রতিটি বিষয়কে তাঁর দিকেই ফিরিয়ে নেয়া হবে ।

৬. তিনি রাতকে মিশিয়ে দেন দিনের সাথে, (আবার) দিনকে মিশিয়ে দেন রাতের সাথে; তিনি মনের (কোণে লুকিয়ে থাকা) বিষয় সম্পর্কেও সম্যক অবগত রয়েছেন।

৭. (হে মানুষ,) তোমরা ঈমান আনো আল্লাহ তায়ালা ও তাঁর রাসূলের ওপর, আল্লাহ তায়ালা তোমাদের যে সম্পদের অধিকারী বানিয়েছেন তা থেকে (তাঁরই পথে) তোমরা ব্যয় করো; অতঃপর তোমাদের মধ্যে যারা ঈমান আনবে এবং (আল্লাহর নির্ধারিত পথে) অর্থ ব্যয় করবে, জেনে রেখো, তাদের জন্যে (রয়েছে) এক মহাপুরস্কার।

৮. তোমাদের এ কি হলো, তোমরা কেন আল্লাহর ওপর ঈমান আনছো না? (বিশেষ করে) যখন (স্বয়ং আল্লাহর) রাসূল তোমাদের ডাক দিয়ে বলছেন, তোমরা তোমাদের মালিকের ওপর ঈমান আনো এবং তিনি তো (এ মর্মে) তোমাদের কাছ থেকে প্রতিশ্রুতিও আদায় করে নিয়েছিলেন, যদি তোমরা সত্যিই ঈমানদার হও (তাহলে সেই প্রতিশ্রুতি পালন করো)।

৯. তিনিই সে মহান সত্তা যিনি তাঁর বান্দার ওপর সুস্পষ্ট আয়াতসমূহ নাযিল করেছেন, যেন তিনি তোমাদের (এর দ্বারা জাহেলিয়াতের) অন্ধকার থেকে (ঈমানের) আলোর দিকে বের করে নিতে পারেন; আল্লাহ তায়ালা তোমাদের প্রতি পরম দয়ালু ও একান্ত করুণাময়।

১০. তোমাদের এ কি হলো, তোমরা কেন আল্লাহর পথে অর্থ ব্যয় করতে চাও না, অথচ আসমানসমূহ ও যমীনের সব কিছুর মালিকানা তো আল্লাহ তায়ালার জন্যেই; তোমাদের মধ্যে তারা কখনো একই রকম (মর্যাদার অধিকারী) হবে না, যারা বিজয় সাধিত হওয়ার আগে (আল্লাহর পথে) ব্যয় করেছে এবং (ময়দানেও) সংগ্রাম করেছে; তাদের মর্যাদা ওদের তুলনায় অনেক বেশী যারা বিজয় সাধিত হবার পর আল্লাহর পথে অর্থ ব্যয় করেছে এবং জেহাদে অংশ গ্রহণ করেছে; (অবশ্য) আল্লাহ তায়ালা এদের সবাইকেই উত্তম পুরস্কার প্রদানের ওয়াদা দিয়েছেন; তোমরা যা কিছুই করো আল্লাহ তায়ালা সে সম্পর্কে পূর্ণাংগভাবে জ্ঞাত রয়েছেন।

১১. কে আছে যে ব্যক্তি আল্লাহকে ঋণ দেবে (এমন) উত্তম ঋণ, (যার বিনিময়) আল্লাহ তায়ালা (পরকালে) তাকে কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেবেন এবং তার জন্যে (থাকবে আরো) বড়ো ধরনের পুরস্কার,

১২. যেদিন তুমি ঈমানদার পুরুষ ও ঈমানদার মহিলাদের এগিয়ে যেতে দেখতে পাবে (দেখবে) তাদের সামনে দিয়ে এবং তাদের ডান পাশ দিয়ে নুরের এক জ্যোতিও এগিয়ে চলেছে, (এ সময় তাদের উদ্দেশে বলা হবে), আজ সুসংবাদ তোমাদের জন্যে (আর সে সুসংবাদটি হচ্ছে) জান্নাতের, যার পাদদেশ দিয়ে (সুপেয়) ঝর্ণাধারা বইতে থাকবে, সেখানে (তোমরা) অবস্থান করবে অনন্তকাল ধরে; আর এটা হচ্ছে চরম সাফল্য,

১৩. সেদিন মোনাফেক পুরুষ ও মোনাফেক নারীরা ঈমানদারদের বলবে, তোমরা আমাদের দিকে একটু তাকাও, যাতে করে আমরা তোমাদের নুর থেকে কিছুটা হলেও আলো গ্রহণ করতে পারি, তাদের বলা হবে, তোমরা (আজ) পেছনে ফিরে যাও এবং (পারলে সেখানে গিয়ে) আলোর সন্ধান করো; অতঃপর এদের (উভয়ের) মাঝখানে একটি প্রাচীর দাঁড় করিয়ে দেয়া হবে, এতে একটি দরজাও থাকবে; যার ভেতরের দিকে থাকবে (আল্লাহর) রহমত, আর তার বাইরের দিকে থাকবে (ভয়াবহ) আযাব;

১৪. তখন মোনাফেক দল ঈমানদারদের ডেকে বলবে, আমরা কি (দুনিয়ার জীবনে) তোমাদের সাথী ছিলাম না; তারা বলবে, হ্যাঁ (অবশ্যই ছিলে), তবে তোমরা নিজেরাই নিজেদের (গোমরাহীর বিপদে) বিপদগ্রস্ত করে দিয়েছিলে, তোমরা (সব সময় সুযোগের) অপেক্ষায় থাকতে, (নানা রকমের) সন্দেহ পোষণ করতে, (আসলে দুনিয়ার) মোহ তোমাদের সব সময়ই প্রতারিত করে রাখছিলো, আর এভাবে একদিন (তোমাদের ব্যাপারে) আল্লাহর (পক্ষ থেকে মৃত্যুর) ফয়সালা এসে হাযির হলো এবং সে (প্রতারক শয়তান) তোমাদের আল্লাহ তায়ালা সম্পর্কেও ধোঁকায় ফেলে রেখেছিলো ।

১৫. অতঃপর আজ (আযাব থেকে বাঁচানোর জন্যে) তোমাদের কাছ থেকে কোনো রকম মুক্তিপণ গ্রহণ করা হবে না, আর না তাদের কাছ থেকে কোনো রকম মুক্তিপণ গ্রহণ করা হবে যারা আল্লাহ তায়ালাকে অস্বীকার করেছে; (আজ) তোমাদের (উভয়ের) ঠিকানা হবে (জাহান্নামের) আগুন; (আর এ) আগুনই হবে (এখানে) তোমাদের (একমাত্র) সাথী; কতো নিকৃষ্ট তোমাদের (এ) পরিণাম!

১৬. ঈমানদারদের জন্যে এখনো কি সে ক্ষণটি এসে পৌঁছয়নি যে, আল্লাহর (আযাবের) স্মরণে, আল্লাহ তায়ালা যে সঠিক (কেতাব) নাযিল করেছেন তার স্মরণে তাদের অন্তরসমূহ বিগলিত হয়ে যাবে এবং সে (কখনোই) তাদের মতো হবে না, যাদের কাছে এর আগে আল্লাহর কেতাব নাযিল করা হয়েছিলো, অতঃপর তাদের ওপর এক দীর্ঘকাল অতিবাহিত হয়ে গেলো, যার ফলে তাদের মনও কঠিন হয়ে গেলো; এদের মধ্যে এক বিরাট অংশই না- ফরমান (থেকে গেলো)।

১৭. তোমরা জেনে রেখো, আল্লাহ তায়ালাই এ ভূমিকে তার মৃত্যুর পর পুনরায় জীবন দান করেন; অবশ্যই আমি (আমার) যাবতীয় নিদর্শন তোমাদের জন্যে খুলে খুলে বর্ণনা করেছি, যাতে তোমরা অনুধাবন করতে পারো।

১৮. যেসব পুরুষ ও নারী (অকাতরে আল্লাহর পথে) দান করে এবং আল্লাহকে উত্তম ঋণ প্রদান করে, তাদের (সে ঋণ) আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে) বহু গুণ বাড়িয়ে দেয়া হবে, (উপরন্তু) তাদের জন্যে (থাকবে আরো) সম্মানজনক পুরস্কার।

১৯. আর যারা আল্লাহর ওপর ঈমান এনেছে, ঈমান এনেছে তাঁর রসুলের ওপর, তারাই হচ্ছে যথার্থ সত্যবাদী, যারা তাদের মালিকের সামনে সত্যের পক্ষে সাক্ষ্য দান করবে, তাদের সবার জন্যে (রয়েছে) তাদের (মালিকের পক্ষ থেকে) পুরস্কার এবং তাদের নিজেদের নুর (-ও, যা তাদের সাফল্যের প্রমাণ বহন করবে, অপরদিকে), যারা আমাকে অস্বীকার করেছে এবং আমার নিদর্শনসমূহ মিথ্যা সাব্যস্ত করেছে তারা হবে জাহান্নামের বাসিন্দা।

২০. তোমরা জেনে রাখো, এ পার্থিব জীবন খেলাধূলা, (হাসি) তামাশা জাঁকজমক (প্রদর্শন), পরস্পর অহংকার প্রদর্শনের প্রতিযোগিতা, ধন সম্পদ ও সন্তান সন্ততি বাড়ানোর চেষ্টা সাধনা ছাড়া আর কিছুই নয়; (সমগ্র বিষয়টা) যেন আকাশ থেকে বর্ষিত (এক পশলা বৃষ্টি, যার (উৎপাদিত) ফসলের সমাহার কৃষকের মনকে খুশীতে ভরে দেয়, অতঃপর (একদিন) তা শুকিয়ে যায় এবং আস্তে আস্তে তুমি দেখতে পাও, তা হলুদ রং ধারণ করতে শুরু করেছে, তারপর তা (অর্থহীন) খড়কুটায় পরিণত হয়ে যায়, (কাফেরদের জন্যে পার্থিব জীবনের চেষ্টা সাধনা এমনি এক অর্থহীন কাজ ছাড়া আর কিছুই নয়); আর পরকালের জীবনে (তাদের জন্যে থাকবে) কঠোর আযাব এবং (ঈমানদারদের জন্যে থাকবে) আল্লাহর পক্ষ থেকে (তাঁর) ক্ষমা ও সন্তুষ্টি; (সত্যি কথা হচ্ছে,) দুনিয়ার এ জীবন কতিপয় ধোকা প্রতারণার সামগ্রী বৈ কিছুই নয়।

২১. (অতএব, এ সব অর্থহীন প্রতিযোগিতা বাদ দিয়ে) তোমরা তোমাদের মালিকের পক্ষ থেকে সেই (প্রতিশ্রুত) ক্ষমা ও চিরন্তন জান্নাত পাওয়ার জন্যে এগিয়ে যাও, (এমন জান্নাত) যার আয়তন আসমান যমীনের সমান প্রশস্ত, তা প্রস্তুত করে রাখা হয়েছে সেসব মানুষদের জন্যে, যারা আল্লাহ তায়ালা ও তাঁর (পাঠানো) রসুলের ওপর ঈমান এনেছে;( মূলত) এ হচ্ছে আল্লাহ তায়ালার এক অনুগ্রহ, যাকে তিনি চান তাকেই তিনি এ অনুগ্রহ প্রদান করেন; আর আল্লাহ তায়ালা হচ্ছেন মহা অনুগ্রহশীল।

২২. (সামগ্রিকভাবে গোটা) দুনিয়ার ওপর কিংবা (ব্যক্তিগতভাবে) তোমাদের ওপর যখনি কোনো বিপর্যয় আসে, তাকে অস্তিত্ব দান করার (বহু) আগেই (তার বিবরণ একটি গ্রন্থে লেখা থাকে, আর আল্লাহ তায়ালার জন্যে এ কাজ অত্যন্ত সহজ,

২৩. (আগেই লিখে রাখার এ ব্যবস্থাটি এ জন্যেই রাখা হয়েছে) যাতে করে তোমাদের কাছ থেকে যা কিছু (সুযোগ সুবিধা) হারিয়ে গেছে তার জন্যে তোমরা আফসোস না করো এবং আল্লাহ তায়ালা তোমাদের যা কিছু দিয়েছেন তাতেও যেন তোমরা বেশী হর্ষোৎফুল্ল না হও; আল্লাহ তায়ালা এমন সব লোকদের ভালোবাসেন না যারা ঔদ্ধত্য ও অহংকার প্রদর্শন করে,

২৪. (আল্লাহ তায়ালা তাদেরও ভালোবাসেন না) যারা নিজেরা কার্পণ্য করে, আবার অন্যদেরও কার্পণ্য করার আদেশ দেয়; যে ব্যক্তি (জেনে বুঝে আল্লাহর হুকুম থেকে) মুখ ফিরিয়ে নেয় (তার জানা উচিত), আল্লাহ তায়ালা কারোই মুখাপেক্ষী নন এবং তিনি মহান প্রশংসায় প্রশংসিত।

২৫. আমি অবশ্যই আমার রাসূলদের কতিপয় সুস্পষ্ট নিদর্শনসহ (মানুষদের কাছে) পাঠিয়েছি এবং আমি তাদের সাথে কেতাব পাঠিয়েছি, আরো পাঠিয়েছি (আমার পক্ষ থেকে এক) ন্যায়দন্ড, যাতে করে মানুষ (এর মাধ্যমে) ইনসাফের ওপর কায়েম থাকতে পারে, তাদের জন্যে আমি লোহা নাযিল করেছি, যার মধ্যে (একদিকে যেমন রয়েছে) বিপুল শক্তি, (অন্য দিকে রয়েছে) মানুষের বহুবিধ উপকার, এর মাধ্যমে (মূলত) আল্লাহ তায়ালা জেনে নিতে চান কে আল্লাহ তায়ালা ও তাঁর রাসূলদের না দেখেও সাহায্য করতে এগিয়ে আসে; আল্লাহ তায়ালা প্রচন্ড শক্তিমান ও মহাপরাক্রমশালী ।

২৬. আমি নুহ ও ইবরাহীমকে আমার রাসূল হিসেবে প্রেরণ করেছি এবং তাদের উভয়ের বংশধরদের মাঝে আমি নবুওত ও কেতাব (প্রেরণের ব্যবস্থা করে) রেখেছি, অতঃপর তাদের মাঝে কিছু কিছু লোক সঠিক পথ অবলম্বন করেছে, (অবশ্য) তাদের অধিকাংশ লোকই ছিলো না ফরমান।

২৭. তারপর (তাদের বংশে) একের পর এক আমি অনেক রাসূলই প্রেরণ করেছি, তাদের পরে (এক পর্যায়ে) আমি মারইয়াম পুত্র ঈসাকে (রাসূল বানিয়ে) পাঠিয়েছি এবং তাকে আমি (হেদায়াতের গ্রন্থ) ইঞ্জিল দান করেছি, (এর প্রতিষ্ঠায়) যারা তার আনুগত্য করেছে তাদের মনে (তার প্রতি) দয়া ও করুণা দান করেছি; (তার অনুসারীদের অনুসৃত) সন্ন্যাসবাদ ! (আসলে) তারা নিজেরাই এর উদ্ভব ঘটিয়েছে, আমি কখনো এটা তাদের জন্যে নির্ধারণ করিনি, (আমি তাদের শুধু বলেছিলাম) আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করতে, অতঃপর তারা এর যথাযথ হক আদায় করেনি, তারপর তাদের মধ্যে যারা ঈমান এনেছে তাদের আমি (যথার্থ) পুরস্কার দিয়েছি, কিন্তু তাদের অধিকাংশ লোকই ছিলো না ফরমান।

২৮. হে ঈমানদার বান্দারা, তোমরা আল্লাহ তায়ালাকে ভয় করো এবং তাঁর প্রেরিত রসুলের ওপর ঈমান আনো, এর ফলে আল্লাহ তায়ালা তোমাদের দ্বিগুণ অনুগ্রহে ভূষিত করবেন, তিনি তোমাদের জন্যে স্থাপন করবেন সেই আলো, যার সাহায্যে তোমরা পথ চলতে সক্ষম হবে, (উপরন্তু) তিনি তোমাদের (যাবতীয় গুনাহ খাতা) মাফ করে দেবেন; আল্লাহ তায়ালা ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু,

২৯. আহলে কেতাবরা যেন একথাটা (ভালো করে) জেনে নিতে পারে, আল্লাহ তায়ালার সামান্যতম অনুগ্রহের ওপরও তাদের কোনো অধিকার নেই, যাবতীয় অনুগ্রহ! সে তো সম্পূর্ণ আল্লাহ তায়ালারই হাতে, তিনি যাকে ইচ্ছা তাকেই এ অনুগ্রহ দান করেন; (মূলত) আল্লাহ তায়ালা সুমহান অনুগ্রহশীল।


💖💝Thanks for being with Mohammadia Foundation. Pls Stay with us always💝💖

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মোহাম্মদীয়া ফাউন্ডেশনের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url