যঈফ ও জাল হাদিসের ফেতনা- (০৩)





যঈফ ও জাল হাদিস


  • আমাকে প্রেরন করা হয়েছে শিক্ষাদানকারী হিসেবে।
  • আল্লাহ দুনিয়ার নিকট অহী মারফত বলেছেন যে, তুমি খেদমত কর ঐ ব্যাক্তির যে আমার খেদমত করে আর কষ্ট দাও ঐ ব্যাক্তিকে যে তোমার খেদমত করে।
  • শামের অধিবাসীরা আল্লাহর পৃথিবীতে তাঁর চাবুক।তিনি তাঁদের দ্বারা তাঁর বান্দাদের থেকে যাকে চান শাস্তি দেন।তাঁদের মুমিনদের উপর তাঁদের মুনাফিকদের প্রাধান্য বিস্তারকে হারাম করে দেয়া হয়েছে তাঁদের মুনাফিকরা শুধুমাত্র চিন্তা ও অস্থির অবস্থায় মৃত্যুবরণ করবে।
  • তোমরা তোমাদেরকে এবং সার দেয়া ভূমির সবুজ বর্ণকে রক্ষা কর।জিজ্ঞাসা করা হল, সার দেয়া ভূমির সবুজ বর্ণ কি? (উত্তরে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেনঃ নিকৃষ্ট উৎপত্তি স্থল হতে জন্ম গ্রহণ করা সুন্দরী নারী।
  • শাম দেশ আমার তীর রাখার স্থল। যে তাঁর কোনোরূপ অনিষ্ট করার ইচ্ছা করবে, আমি তাঁকে সেখানকার তীর দ্বারা আঘাত করব।
এরকম কথা অনেকেই সহীহ হাদিস বলে চালিয়ে দেন। আসলে এগুলোর কোনটিই সহীহ হাদিস নয়। কোনটি একেবারেই বানোয়াট, কোনটি মিথ্যা আবার কোনটি সহীহ হাদিসের অনুকরণে ভুল হাদিস- এসব হাদিসই যঈফ বা জাল হাদিস। যে কথা রাসুলুল্লাহ (সা:) বলেননি, সেকথাকে রাসুলের (সা:) কথা বলে চালিয়ে দেওয়া চরম জালিয়াতি এবং অতি জঘন্য গুনাহের কাজ। আসুন যঈফ বা জাল হাদিসগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই এবং এসব হাদিসের ব্যবহার থেকে নিজেরা বিরত থাকি এবং অন্যদেরকে বিরত রাখি। আমাদের এই আর্টিকেলগুলো আপনাদের নিজেদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করলে অনেকেই উপকৃত হবেন। আশা করি দ্বীনের স্বার্থে এগুলো শেয়ার করবেন।


 যঈফ ও জাল হাদিস নং    ১১ 

রাসুলকে (সা:) প্রেরণ করা হয়েছে  শিক্ষাদানকারী হিসেবে 


আমাকে প্রেরন করা হয়েছে শিক্ষাদানকারী হিসেবে।
হাদীসটি ঈফ (দুর্বল)

এটি দারেমী (/৯৯) আব্দুল্লাহ ইবনু ইয়াযীদ সূত্রে (তিনি হচ্ছেন আবু আদির রহমান মাকরী), ইবনু ওয়াহাবমুসনাদগ্রন্থে (/১৬৪/), আব্দুল্লাহ ইবনুল মুবারাকআল-যুহুদগ্রন্থে (/২২০), তার থেকে হারিস তারমুসনাদ" গ্রন্থে (পৃ. ১৬) এবং তায়ালিসী (পৃ ২৯৮ হাঃ নং ২২৫১) বর্ণনা করেছেন। তারা সকলে আব্দুর রহমান ইবনু যিয়াদ ইবনে আনয়াম হতে এরং তিনি আব্দুর রহমান ইবনু রাফে' হতে ...বর্ণনা করেছেন।

সনদটি দুর্বল। কারণ আব্দুর রহমান বিন যিয়াদ এবং ইবনু রাফে তারা উভয়েই দুর্বল, যেমনভাবে হাফিয ইবনু হাজারতাকরীবুত তাহযীবগ্রন্থে বলেছেন। ইবনু মাজাহও হাদীসটি (/১০১) দাউদ ইবনু যাবারকান সূত্রে বাকর ইবনু খুনায়েস হতে, আর তিনি আব্দুর রহমান ইবনু যিয়াদ হতে বর্ণনা করেছেন।

সনদটি প্রথমটির চেয়ে বেশী দুর্বল। কারণ আব্দুল্লাহ ইবনু ইয়াযীদ-এর নীচের বর্ণনাকারীগণ সকলেই দুর্বল। তারা নির্ভরশীল বর্ণনাকারীদের বিরোধিতা করেছেন। বূসয়রীআল-যাওয়াইদগ্রন্থে (কাফ ১৬/) বলেনঃ এর সনদে দাউদ, বাকর আব্দুর রহমান নামের (তিনজন) বর্ণনাকারী রয়েছেন। তারা সকলেই দুর্বল। হাফিয ইরাকীতাখরীজুল ইহইয়াগ্রন্থে বলেনঃ সনদটি দুর্বল।

أخرجه الدارمي (1 / 99) من طريق عبد الله بن يزيد - وهو أبو عبد الرحمن المقري - وابن وهب في " المسند " (8 / 164 / 2) وعبد الله بن المبارك في " الزهد " (220 / 2) وعنه الحارث في مسنده (ص 16 من " زوائده ") والطيالسي (ص 298 رقم 2251) كلهم عن عبد الرحمن بن زياد بن أنعم عن عبد الرحمن بن رافع عن عبد الله بن عمرو أن رسول الله صلى الله عليه وسلم مر بمجلسين في مسجده فقال: " كلاهما على خير وأحدهما أفضل من صاحبه، أما هؤلاء فيدعون الله ويرغبون إليه، فإن شاء أعطاهم وإن شاء منعهم، وأما هؤلاء فيتعلمون الفقه والعلم ويعلمون الجاهل فهم أفضل وإنما بعثت معلما

وهذا سند ضعيف فإن عبد الرحمن بن زياد وابن رافع ضعيفان كما قال الحافظ ابن حجر في " تقريب التهذيب " ورواه ابن ماجه (1 / 101) من طريق داود بن الزبرقان عن بكر بن خنيس عن عبد الرحمن بن زياد عن عبد الله بن يزيد عن عبد الله بن عمرو به

وهذا سند أشد ضعفا من الأول، فإن كل من دون عبد الله بن يزيد ضعفاء، وقد خالفوا الثقات فجعلوا أو أحدهم جعل عبد الله بن يزيد - المعافري الحبلي الثقة - مكان عبد الرحمن بن رافع الضعيف

وقال البوصيري في " الزوائد " (ق 16 / 2) : فيه داود وبكر وعبد الرحمن وهم ضعفاء
وقال العراقي في " تخريج الإحياء ": سنده ضعيف

وقد اشتهر الاحتجاج بهذا الحديث على مشروعية الذكر على الصورة التي يفعلها بعض أهل الطرق من التحلق والصياح في الذكر والتمايل يمنة ويسرة وأماما وخلفا مما هو غير مشروع باتفاق المتقدمين، ومع أن الحديث لا يصح كما علمت، فليس فيه هذا الذي زعموه، بل غاية ما فيه جواز الاجتماع على ذكر الله تعالى، وهذا فيه أحاديث صحيحة في مسلم وغيره تغني عن هذا الحديث، وهي لا تفيد أيضا إلا مطلق الاجتماع، أما ما يضاف إليه من التحلق وما قرن معه من الرقص فكله بدع وضلالات يتنزه الشرع عنها


 যঈফ ও জাল হাদিস নং    ১২ 

আল্লাহ দুনিয়ার নিকট অহী মারফত বলেছেন 


আল্লাহ দুনিয়ার নিকট অহী মারফত বলেছেন যে, তুমি খেদমত কর ব্যাক্তির যে আমার খেদমত করে আর কষ্ট দাও ব্যাক্তিকে যে তোমার খেদমত করে।
হাদীসটি জাল

হাদীসটি খাতীব বাগদাদীতারীখ বাগদাদগ্রন্থে (/৪৪) হাকিমমা'রিফাতু উলূমিল হাদীসগ্রন্থে (পৃ:১০১) বিভিন্ন সূত্রে হুসাইন বিন দাউদ হতে, তিনি ফুযায়েল ইবনু আয়ায হতে, ... আব্দুল্লাহ ইবনু মাসউদ হতে মারফু হিসাবে বর্ননা করেছেন। আল-খাতীব বলেনঃ হুসাইন ফুযায়েল হতে এককভাবে বর্ণনা করেছেন। হাদীসটি বানোয়াট। হুসাইন ইবনু দাউদ বাদে হাদীসটির সকল বর্ণনাকারী নির্ভরশীল। কারণ তিনি ইয়াযীদ ইবনু হারুণ সূত্রে হুমায়েদ-এর মাধ্যমে আনাস (রাঃ) হতে একটি কপি বর্ণনা করেছেন, যার অধিকাংশই বানোয়াট।

أوحى الله إلى الدنيا: أن اخدمي من خدمني، وأتعبي من خدمك
موضوع

أخرجه الخطيب في " تاريخ بغداد " (8 / 44) واللفظ له والحاكم في " معرفة علوم الحديث " (ص 101) من طرق عن الحسين بن داود بن معاذ البلخي قال حدثنا الفضيل بن عياض قال حدثنا منصور عن إبراهيم عن علقمة عن عبد الله بن مسعود مرفوعا

قال الخطيب: تفرد بروايته الحسين عن الفضيل، وهو موضوع، ورجالهم كلهم ثقات سوى الحسين بن داود، ولم يكن ثقة، فإنه روى نسخة عن يزيد بن هارون عن حميد عن أنس أكثرها موضوع

 
 যঈফ ও জাল হাদিস নং    ১৩ 

শ্যামের অধিবাসীরা আল্লাহর পৃথিবীতে তাঁর চাবুক 


শামের অধিবাসীরা আল্লাহর পৃথিবীতে তাঁর চাবুক। তিনি তাঁদের দ্বারা তাঁর বান্দাদের থেকে যাকে চান শাস্তি দেন। তাঁদের মুমিনদের উপর তাঁদের মুনাফিকদের প্রাধান্য বিস্তারকে হারাম করে দেয়া হয়েছে। তাঁদের মুনাফিকরা শুধুমাত্র চিন্তা অস্থির অবস্থায় মৃত্যুবরণ করবে।
হাদীসটি দুর্বল

এটি তাবরানী “মুজামুল কাবীর” গ্রন্থে (৪১৬৩) ওয়ালীদ বিন মুসলিম হতে দুটি সূত্রে বর্ণনা করেছেন।

দুটি কারণে হাদীসটি সহীহ নয়ঃ

১। ওয়ালীদ আন আন শব্দ দ্বারা বর্ণনা করেছেন। কারণ তিনি 'তাদলীসুত তাসবিয়া' করতেন। যাহাবী “আল-মীযান” গ্রন্থে বলেনঃ তিনি যখন আন আন্ শব্দ দ্বারা ইবনু জুরায়েজ ও আওযাঈ হতে বর্ণনা করেন তখন তার বর্ণনা নির্ভরযোগ্য নয়। কারণ তিনি মিথ্যুকদের থেকে তাদলীস করতেন। তবে যখন ثنا 'আমাদেরকে হাদীস বর্ণনা করেছেন' এ শব্দ ব্যবহার করেছেন তখন তার হাদীস গ্রহণযোগ্য। [তাদলীসের ব্যাখ্যা সম্পর্কে ৫৭ পৃষ্ঠায় দেখুন।]
হাফিয ইবনু হাজার “আত-তাকরীব” গ্রন্থে বলেনঃ তিনি নির্ভরশীল। কিন্তু তিনি বহু তাদলীস এবং তাসবিয়া কারী।

২। মওকুফঃ মওকুফ (সাহাবীর বাণী) হিসাবে ইমাম আহমাদ (৩/৪৯৮) বর্ণনা করেছেন। এ সনদটি সহীহ। ইবনু তাইমিয়া সন্দেহ বশত হাদীসটিকে মারফু বলেছেন। কিন্তু আসলে সেরূপ নয়।

মুনযেরী “তারগীব ওয়াত তারহীব” গ্রন্থে (৪/৬৩) বলেনঃ হাদীসটি মওকূফ হিসাবেই সঠিক।

أهل الشام سوط الله في أرضه ينتقم بهم ممن يشاء من عباده، وحرام على منافقيهم أن يظهروا على مؤمنيهم، ولا يموتوا إلا غما وهما
ضعيف
أخرجه الطبراني في " المعجم الكبير " (4163) من طريقين عن الوليد بن مسلم عن محمد بن أيوب بن ميسرة بن حلبس عن أبيه عن خريم بن فاتك الأسدي صاحب رسول الله صلى الله عليه وسلم أنه سمع رسول الله صلى الله عليه وسلم يقول: فذكره

وهذا إسناد ظاهره الصحة ولعله لذلك احتج به شيخ الإسلام ابن تيمية في فصل له في فضائل الشام (ق 259 / 1 من مسودته) وليس بصحيح فإن له علتين: الأولى: عنعنعة الوليد فإنه يدلس تدليس التسوية، قال الذهبي في " الميزان ": " إذا قال الوليد: عن ابن جريج أو عن الأو زاعى فليس بمعتمد لأنه يدلس عن كذابين فإذا قال: ثنا فهو حجة

وقال الحافظ في " التقريب ": هو ثقة لكنه كثير التدليس والتسوية
الأخرى: الوقف فقد رواه موقوفا هيثم بن خارجة قال: حدثنا محمد بن أيوب به موقوفا على خريم
أخرجه أحمد (3 / 498) وسنده صحيح، وأو هم ابن تيمية أنه مرفوع وليس كذلك

والحديث أورده المنذري في " الترغيب والترهيب " (4 / 63) وقال: رواه الطبراني مرفوعا وأحمد موقوفا ولعله الصواب، ورواتهما ثقات


 যঈফ ও জাল হাদিস নং    ১৪ 

সার দেয়া ভূমির সবুজ বর্ণকে রক্ষা কর 


তোমরা তোমাদেরকে এবং সার দেয়া ভূমির সবুজ বর্ণকে রক্ষা কর। জিজ্ঞাসা করা হল, সার দেয়া ভূমির সবুজ বর্ণ কি? (উত্তরে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেনঃ নিকৃষ্ট উৎপত্তি স্থল হতে জন্ম গ্রহণ করা সুন্দরী নারী।
হাদীসটি নিতান্তই দুর্বল

হাদীসটি কাজা'মুসনাদুশ শিহাবগ্রন্থে (কাফ ৮১/) ওয়াকেদী এবং গাযালীআল-ইহইয়াগ্রন্থে (/৩৮) উল্লেখ করেছেন।
তার তাখরাজকারী ইরাকী বলেনঃ হাদীসটি দারাকুতনীআল-আফরাদগ্রন্থে এবং রামহুরমুজীআল-আমসাল" গ্রন্থে আবূ সাঈদ খুদরী (রাঃ)-এর হাদীস হতে উল্লেখ করেছেন। দারাকুতনী বলেনঃ হাদীসটি ওয়াকেদী এককভাবে বর্ণনা করেছেন, তিনি দুর্বল বর্ণনাকারী।
ইবনুল মুলাক্কানখুলাসাতুল বাদরিল মুনীরগ্রন্থে (কাফ ১১৮/) তার মতই উক্তি করেছেন।
আমি (আলবানী) বলছিঃ তিনি মাতরূক। ইমাম আহমাদ, নাসাঈ ইবনুল মাদীনী প্রমুখ মুহাদ্দিসগণ তাকে (ওয়াকেদীকে) মিথ্যুক বলেছেন। কোন কোন গোড়া ব্যক্তি তাকে নির্ভরযোগ্য বলার চেষ্টা করেছেন, সেদিকে দৃষ্টি দেয়া যাবে না। কারণ তা মুহাদ্দিসগণের প্রসিদ্ধ সূত্র (ব্যাখ্যাকৃত দোষারোপ অগ্রাধিকার পাবে নির্দোষীতার উপর) বিরোধী। জন্য কাওসারী হাদীসটিকে জাল বলেছেন।

 

إياكم وخضراء الدمن، فقيل: وما خضراء الدمن؟ قال: المرأة الحسناء فى المنبت السوء
ضعيف جدا
رواه القضاعي في " مسند الشهاب " (ق 81 / 1) من طريق الواقدي قال: أنبأنا يحيى بن سعيد بن دينار عن أبي وجيزة يزيد بن عبيد عن عطاء بن يزيد الليثي عن أبي سعيد الخدري، وأورده الغزالي في " الإحياء " (2 / 38) وقال مخرجه العراقي: رواه الدارقطني في " الأفراد " والرامهرمزى في " الأمثال " من حديث أبي سعيد الخدري، قال الدارقطني: تفرد به الواقدى وهو ضعيف
وذكر نحوه ابن الملقن في " خلاصة البدر المنير " (ق 118 / 1)
قلت: بل هو متروك فقد كذبه الإمام أحمد والنسائي وابن المديني وغيرهم
ولا تغتر بتوثيق بعض المتعصبين له ممن قدم لبعض كتبه، وغيره من الحنفية، فإنه على خلاف القاعدة المعروفة عند المحدثين: الجرح المبين مقدم على التعديل ولذا حكم الكوثري بوضعه كما سيأتي تحت الحديث (25)

 যঈফ ও জাল হাদিস নং    ১৫ 

শাম দেশ আমার তীর রাখাল স্থল 


শাম দেশ আমার তীর রাখার স্থল। যে তাঁর কোনোরূপ অনিষ্ট করার ইচ্ছা করবে, আমি তাঁকে সেখানকার তীর দ্বারা আঘাত করব।

মারফূহিসেবে হাদীসটির কোন ভিত্তি নাই।

সম্ভবত এটি ইসরাইলী বর্ণনার অন্তর্ভুক্ত। অর্থাৎ আহলে কিতাবদের বর্ণনাকৃত। এটি হাফিয আবুল হাসান রিব'ফাযায়েলুশ-শামগ্রন্থে (পৃঃ ) আউন ইবনু আবদিল্লাহ ইবনে উতবা হতে বর্ণনা করেছেন।
এটির সনদে বর্ণনাকারী মাসউদী রয়েছেন। তার নাম আব্দুর রহমান ইবনু আবদিল্লাহ। তার মস্তিষ্ক বিকৃতি ঘটার কারণে তিনি দুর্বল। এছাড়া অন্য বর্ণনাকারীদের জীবনী কে উল্লেখ করেছেন পাচ্ছি না।

ইমাম সাখাবীওমাকাসিদুল হাসানাগ্রন্থে বলেছেনঃ মারফু হিসাবে হাদীসটির কোন ভিত্তি নেই।

لشام كنانتي فمن أرادها بسوء رميته بسهم منها
لا أصل له في المرفوع

ولعله من الإسرائيليات، فقد أخرج الحافظ أبو الحسن الربعي في " فضائل الشام " (ص 3) عن عون بن عبد الله بن عتبة قال: قرأت فيما أنزل الله عز وجل على بعض الأنبياء أن الله تعالى يقول: الشام كنانتي فإذا غضبت على قوم رميته منها بسهم
وفي سنده المسعودي واسمه عبد الرحمن بن عبد الله وهو ضعيف لاختلاطه، وجماعة آخرون لم أجد من ترجمهم، ويروى مثل هذا المعنى في مصر أيضا ولا أصل له في المرفوع أيضا كما يشير إليه كلام السخاوي في المقاصد الحسنة



যঈফ ও জাল হাদিসের সবগুলো পৃষ্ঠা পড়ুন-
                                    ১০    ১১    ১২    ১৩    ১৪    ১৫    ১৬    ১৭    ১৮    ১৯    ২০    ২১    ২২    ২৩    ২৪    ২৫    ২৬    ২৭    ২৮    ২৯    ৩০    ৩১    ৩২    ৩৩    ৩৪    ৩৫    ৩৬    ৩৭    ৩৮


********************** 
সাইটটি ভিজিট করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আর্টিকেলটি ভাল লাগলে সত্য ও ন্যয়ের পথে অন্য ভাইনদেরকে দাওয়াতের নিয়তে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন। মোহাম্মদীয়া ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম, লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে জানতে এবং দীন ও মানবতার সেবায় অংশ নিতে OUR ACTION PLAN বাটনে ক্লিক করুন।



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মোহাম্মদীয়া ফাউন্ডেশনের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url