যে কাজগুলো আপনার জন্য নিষিদ্ধ (১২) || বেশি হাসা || রোগীকে কিছু খাওয়া-দাওয়ায় বাধ্য করা || মাথার সাদা চুল উঠিয়ে ফেলা ||
একজন মুসলিম হিসাবে যে কাজগুলো আপনার জন্য নিষিদ্ধ
- বেশি হাসা
- রোগীকে কিছু খাওয়া-দাওয়ায় বাধ্য করা
- উরু খোলা রাখা বা অন্য কোন জীবিত বা মৃতের উরুর দিকে তাকানো
- ষাঁড়, পাঁঠা কিংবা পুরুষ উট ও ঘোড়াকে প্রজনন কাজে ভাড়া দেয়া
- মহিলাদেরকে মসজিদে যেতে নিষেধ করা
- মাথার সাদা চুল উঠিয়ে ফেলা
- বিপদ থেকে দ্রুত উদ্ধারের জন্য আল্লাহর দরবারে কোন কিছু মানত করা
- কোন অবিবাহিতা নারীকে সম্মতি ছাড়াই কোথাও বিবাহ দেয়া
- ফরয নামায পড়ার পর পরই কোন নফল বা সুন্নাত নামায আদায় করা
- পাপ কাজে কারোর আনুগত্য করা
বেশি হাসা
আবু হুরাইরাহ্ (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন:
لاَ تُكْثِرُوْا الضَّحِكَ ؛ فَإِنَّ كَثْرَةَ الضَّحِكِ تُمِيْتُ الْقَلْبَ
‘‘তোমরা বেশি হেসো না। কারণ, বেশি হাসলে একদা অন্তরখানা
নিস্তেজ প্রাণহীন হয়ে যায়’’।[1]
বরং একজন মুসলমানের উচিৎ নিজের অপরাধ ও আল্লাহ্ তা’আলার
শাস্তির কথা মনে করে বেশি বেশি কান্না করা।
আনাস্ (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন:
لَوْ تَعْلَمُوْنَ مَا أَعْلَمُ لَضَحِكْتُمْ قَلِيْلاً وَلَبَكَيْتُمْ كَثِيْرًا
‘‘তোমরা যদি জানতে যা আমি জানি তা হলে তোমরা কম হাসতে এবং বেশি কান্না করতে’’।[2]
বারা’ (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: একদা আমরা রাসূল (সা.) এর সঙ্গে জনৈক ব্যক্তির জানাযার নামায ও তার কাফনে-দাফনে অংশ গ্রহণ করলে তিনি তার কবরের পাশে বসে কাঁদতে কাঁদতে কবরের মাটি ভিজিয়ে ফেললেন। অতঃপর বললেন:
يَا إِخْوَانِيْ! لِمِثْلِ هَذَا فَأَعِدُّوْا
‘‘হে আমার ভাইয়েরা! এমন জায়গা তথা কবরের জন্য প্রস্ত্ততি নাও’’।[3]
[1] (তিরমিযী, হাদীস ২৩০৫ ইবনু মাজাহ্, হাদীস ৪২৬৮)
[2] (ইবনু মাজাহ্, হাদীস ৪২৬৬)
[3] (ইবনু মাজাহ্, হাদীস ৪২৭০)
রোগীকে কিছু খাওয়া-দাওয়ায় বাধ্য করা
’উক্ববাহ্ বিন্ ’আ-মির জুহানী (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন:
لاَ تُكْرِهُوْا مَرْضَاكُمْ عَلَى الطَّعَامِ وَالشَّرَابِ ؛ فَإِنَّ اللهَ يُطْعِمُهُمْ وَيَسْقِيْهِمْ
‘‘তোমরা তোমাদের রুগ্নদেরকে কোন কিছু খাওয়া-দাওয়ায় বাধ্য করো না। কারণ, আল্লাহ্ তা’আলা নিশ্চয়ই তাদেরকে নিজেই খাওয়া-দাওয়া দিয়ে থাকেন’’।[1]
[1] (তিরমিযী, হাদীস ২০৪০ ইবনু মাজাহ্, হাদীস ৩৫০৭)
উরু খোলা রাখা বা অন্য কোন জীবিত বা মৃতের উরুর দিকে তাকানো
’আলী (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন:
لاَ تَكْشِفْ فَخِذَكَ ، وَلاَ تَنْظُرْ إِلَى فَخِذِ حَيٍّ وَلاَ مَيِّتٍ
‘‘তুমি নিজ স্ত্রী ছাড়া অন্য কোন মানুষের সামনে নিজ উরু বা রান খোলো না। তেমনিভাবে তুমিও কোন জীবিত কিংবা মৃতের উরুর দিকে দৃষ্টিপাত করো না’’।[1]
[1] (আবু দাউদ, হাদীস ৪০১৪)
ষাঁড়, পাঁঠা কিংবা পুরুষ উট ও ঘোড়াকে প্রজনন কাজে ভাড়া দেয়া
আব্দুল্লাহ্ বিন্ ’উমর (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন:
نَهَى النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَنْ عَسْبِ الْفَحْلِ
‘‘নবী (সা.) কোন পুরুষ পশুকে পশু প্রজনন তথা গর্ভ সঞ্চারের কাজে ভাড়া দিতে নিষেধ করেছেন’’।[1]
[1] (বুখারী, হাদীস ২২৮৪)
মহিলাদেরকে মসজিদে যেতে নিষেধ করা
আব্দুল্লাহ্ বিন্ ’উমর (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন:
لاَ تَمْنَعُوْا نِسَاءَكُمُ الْـمَسَاجِدَ ، وَبُيُوْتُهُنَّ خَيْرٌ لَـهُنَّ
‘‘তোমরা তোমাদের মহিলাদেরকে মসজিদে যেতে নিষেধ করো না। তবে তাদের জন্য তাদের ঘরই উত্তম’’।[1]
তবে মসজিদে যাওয়ার আগে যে কোন মহিলাকে অবশ্যই তার স্বামীর অনুমতি নিতে হবে। তেমনিভাবে তাকে তার ঘর থেকে বের হতে হবে বিশেষ করে রাত্রি বেলায় এবং কোন রকম সাজ-সজ্জা ও সুবাস-সুগন্ধ না লাগিয়ে নিতান্ত সাধারণ বেশে।
আব্দুল্লাহ্ বিন্ ’উমর (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) থেকে আরো বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন:
لاَ تَمْنَعُوْا نِسَاءَكُمُ الْمَسَاجِدَ إِذَا اسْتَأْذَنَّكُمْ إِلَيْهَا
‘‘তোমরা তোমাদের মহিলাদেরকে মসজিদে যেতে নিষেধ করো না। যদি তারা তোমাদের কাছে মসজিদে যাওয়ার অনুমতি চায়’’।[2]
আব্দুল্লাহ্ বিন্ ’উমর (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) থেকে আরো বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন:
ائْذَنُوْا لِلنِّسَاءِ إِلَى الْـمَسَاجِدِ بِاللَّيْلِ
‘‘তোমরা মহিলাদেরকে রাত্রি বেলায় মসজিদে যেতে অনুমতি দিবে’’।[3]
আবু হুরাইরাহ্ (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন:
لاَ تَمْنَعُوْا إِمَاءَ اللهِ مَسَاجِدَ اللهِ ، وَلَكِنْ لِيَخْرُجْنَ وَهُنَّ تَفِلاَتٌ
‘‘তোমরা আল্লাহ্ তা’আলার বান্দিদেরকে মসজিদে যেতে নিষেধ করো না। তবে তারা যেন ঘর থেকে বের হয় কোন রকম সাজ-সজ্জা ও সুবাস-সুগন্ধ না লাগিয়ে’’।[4]
আবু হুরাইরাহ্ (রা.) থেকে আরো বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন:
أَيُّمَا امْرَأَةٍ أَصَابَتْ بَخُوْرًا ، فَلاَ تَشْهَدْ مَعَنَا الْعِشَاءَ الْآخِرَةَ
‘‘কোন মহিলা যদি খোশবুদার ধোঁয়া গ্রহণ করে তা হলে সে যেন আমাদের সাথে ’ইশার নামায পড়তে না আসে’’।[5]
[1] (আবু দাউদ, হাদীস ৫৬৭)
[2] (মুসলিম, হাদীস ৪৪২)
[3] (মুসলিম, হাদীস ৪৪২ আবু দাউদ, হাদীস ৫৬৮)
[4] (আবু দাউদ, হাদীস ৫৬৭)
[5] (মুসলিম, হাদীস ৪৪৪)
মাথার সাদা চুল উঠিয়ে ফেলা
’আমর বিন্ শু’আইব (রাহিমাহুল্লাহ্) তাঁর পিতা থেকে তাঁর পিতা তাঁর দাদা থেকে বর্ণনা করেন তিনি বলেন: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন:
لاَ تَنْتِفُوْا الشَّيْبَ ؛ مَا مِنْ مُسْلِمٍ يَشِيْبُ شَيْبَةً فِيْ الْإِسْلاَمِ إِلاَّ كَانَتْ لَهُ نُوْرًا يَوْمَ الْقِيَامَةِ ، وَفِيْ رِوَايَةٍ : إِلاَّ كَتَبَ اللهُ لَهُ بِهَا حَسَنَةً وَحَطَّ عَنْهُ بِهَا خَطِيْئَةً
‘‘তোমরা শরীরের সাদা চুলগুলো উঠিয়ে ফেলো না। কারণ, কোন মুসলমানের চুল তার ইসলামী জীবন যাপনের মধ্য দিয়েই পেকে সাদা হয়ে গেলে তা কিয়ামতের দিন তার জন্য আলো হিসেবে উদ্ভাসিত হবে। অন্য বর্ণনায় রয়েছে, তার প্রতিটি চুলের বিপরীতে আল্লাহ্ তা’আলা তাকে একটি করে সাওয়াব এবং তার গুনাহ্ সমূহ থেকে একটি করে গুনাহ্ ক্ষমা করে দিবেন’’।[1]
তবে চুল বা দাঁড়ি সাদা হয়ে গেলে তাতে কালো রঙ ছাড়া অন্য যে কোন রঙ ব্যবহার করা যায়। বরং তা করাই শ্রেয়। কারণ, তাতে করে ইহুদি ও খ্রিস্টানের সাথে এক ধরনের অমিল সৃষ্টি হয় যা শরীয়তের একান্ত কাম্য।
জাবির বিন্ আব্দুল্লাহ্ (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: মক্কা বিজয়ের দিন আবু ক্বু’হাফাকে রাসূল (সা.) এর সামনে উপস্থিত করা হলো। তাঁর দাঁড়ি ও মাথার চুলগুলো ছিলো সাগামা উদ্ভিদের ন্যায় সাদা। তা দেখে রাসূল (সা.) সাহাবাদেরকে বললেন:
غَيِّرُوْا هَذَا بِشَيْءٍ وَاجْتَنِبُوْا السَّوَادَ
‘‘এর চুল-দাঁড়িগুলোকে কোন কিছু দিয়ে রঙ্গীন করে নাও। তবে কালো রঙ লাগাবে না’’।[2]
আবু হুরাইরাহ্ (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন:
إِنَّ الْيَهُوْدَ وَالنَّصَارَى لاَ يَصْبُغُوْنَ ، فَخَالِفُوْهُمْ
‘‘ইহুদি-খ্রিস্টানরা চুল-দাঁড়ি কালার করে না। অতএব তোমরা তাদের উল্টোটা তথা দাঁড়ি-চুলগুলোকে কালার করবে’’।[3]
[1] (আবু দাউদ, হাদীস ৪২০২)
[2] (মুসলিম, হাদীস ২১০২)
[3] (মুসলিম, হাদীস ২১০৩)
বিপদ থেকে দ্রুত উদ্ধারের জন্য আল্লাহর দরবারে কোন কিছু মানত করা
আবু হুরাইরাহ্ (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন:
لاَ تَنْذِرُوْا ، فَإِنَّ النَّذْرَ لاَ يُغْنِيْ مِنَ الْقَدَرِ شَيْئًا ، وَإِنَّمَا يُسْتَخْرَجُ بِهِ مِنَ الْبَخِيْلِ
‘‘তোমরা বিপদে পড়ে কোন কিছু মানত করো না। কারণ, মানত কারোর তাক্বদীর তথা ভাগ্যলিপি পরিবর্তন করতে পারে না। তবে সত্যি কথা হলো, একমাত্র মানতের মাধ্যমেই কৃপণের পকেট থেকে আল্লাহ্ তা’আলার জন্য কিছু না কিছু বের হয়’’।[1]
[1] (মুসলিম, হাদীস ১৬৪০ তিরমিযী, হাদীস ১৫৩৮)
কোন অবিবাহিতা নারীকে সম্মতি ছাড়াই কোথাও বিবাহ দেয়া
আবু হুরাইরাহ্ (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন:
لاَ تُنْكَحُ الْأَيِّمُ حَتَّى تُسْتَأْمَرَ ، وَلاَ تُنْكَحُ الْبِكْرُ حَتَّى تُسْتَأْذَنَ ، قَالُوْا : يَا رَسُوْلَ اللهِ! وَكَيْفَ إِذْنُهَا ؟ قَالَ : أَنْ تَسْكُتَ
‘‘কোন বিবাহিতা নারীকে (তার স্বামীর মৃত্যু বা তালাকের পর) তার সম্মতি ছাড়া তাকে অন্য কোথাও বিবাহ দেয়া যাবে না। তেমনিভাবে কোন অবিবাহিতা নারীকেও তার সম্মতি ছাড়া তাকে কোথাও বিবাহ দেয়া যাবে না। সাহাবাগণ বললেন: হে আল্লাহ্’র রাসূল (সা.)! তার (কোন অবিবাহিতা নারীর) বিবাহের সম্মতি হবে কি ধরনের ? রাসূল (সা.) বললেন: তার বিবাহের সম্মতি হচ্ছে (তার নিকট বিবাহের প্রস্তাব উপস্থাপনের পর) তার নীরব-নিঃশব্দ থাকা’’।[1]
[1] (মুসলিম, হাদীস ১৪১৯)
ফরয নামায পড়ার পর পরই কোন নফল বা সুন্নাত নামায আদায় করা
মু’আবিয়া (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন:
لاَ تُوْصِلْ صَلاَةً بِصَلاَةٍ ؛ حَتَّى تَتَكَلَّمَ أَوْ تَخْرُجَ
‘‘কোন সুন্নাত কিংবা নফল নামায কোন ফরয নামায পড়ার পর পরই তার সাথে মিলিয়ে পড়ো না যতক্ষণ না তুমি কোন কথা বলবে অথবা মসজিদ থেকে বের হয়ে যাবে’’।[1]
মু’আবিয়া (রা.) থেকে আরো বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন:
إِذَا صَلَّى أَحَدُكُمُ الْـجُمُعَةَ فَلاَ يُصَلِّ بَعْدَهَا شَيْئًا ؛ حَتَّى يَتَكَلَّمَ أَوْ يَخْرُجَ
‘‘তোমাদের কেউ জুমু’আর নামায পড়লে সে যেন এর পর পরই অন্য কোন নামায না পড়ে যতক্ষণ না সে কোন কথা বলে অথবা মসজিদ থেকে বের হয়ে যায়’’।[2]
[1] (মুসলিম, হাদীস ৮৮৩ আবু দাউদ, হাদীস ১১২৯)
[2] (মুসলিম, হাদীস ৮৮৩ আবু দাউদ, হাদীস ১১২৯)
পাপ কাজে কারোর আনুগত্য করা
আলী (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন:
لاَ طَاعَةَ فِيْ الْـمَعْصِيَةِ ، إِنَّمَا الطَّاعَةُ فِيْ الْـمَعْرُوْفِ
‘‘পাপের কাজে কারোর আনুগত্য চলবে না। মূলতঃ কারোর আনুগত্য চলবে শুধুমাত্র পুণ্যের কাজেই’’।[1]
আনাস্ (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন:
لاَ طَاعَةَ لِمَنْ لَمْ يُطِعِ اللهَ
‘‘যে ব্যক্তি কোন ব্যাপারে আল্লাহ্ তা’আলার আনুগত্য করছে না সে ব্যাপারে তার আনুগত্য কোনভাবেই চলবে না’’।[2]
[1] (বুখারী, হাদীস ৭২৫৭ মুসলিম, হাদীস ১৮৪০)
[2] (স’হী’হুল-জা’মি’, হাদীস ৭৫২১)
একজন মুসলিম হিসেবে যে কাজগুলো আপনার জন্য নিষেধ- এর সকল পর্ব এখান থেকে পড়ুনঃ
১ম পর্ব ২য় পর্ব ৩য় পর্ব ৪র্থ পর্ব ৫ম পর্ব ৬ষ্ট পর্ব ৭ম পর্ব ৮ম পর্ব ৯ম পর্ব ১০ম পর্ব ১১তম পর্ব ১২তম পর্ব ১৩তম পর্ব ১৪তম পর্ব ১৫তম পর্ব ১৬তম পর্ব ১৭তম পর্ব ১৮তম পর্ব ১৯তম পর্ব ২০ম পর্ব ২১তম পর্ব ২২তম পর্ব ২৩তম পর্ব ২৪তম পর্ব ২৫তম পর্ব ২৬তম পর্ব ২৭তম পর্ব ২৮তম পর্ব ২৯তম পর্ব ৩০ম পর্ব ৩১তম পর্ব ৩২তম পর্ব ৩৩তম পর্ব ৩৪ম পর্ব
****************************************
সাইটটি ভিজিট করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আর্টিকেলটি ভাল লাগলে সত্য ও ন্যয়ের পথে অন্য ভাইনদেরকে দাওয়াতের নিয়তে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন। মোহাম্মদীয়া ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম, লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে জানতে এবং দীন ও মানবতার সেবায় অংশ নিতে OUR ACTION PLAN বাটনে ক্লিক করুন।
মোহাম্মদীয়া ফাউন্ডেশনের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url