যে কাজগুলো আপনার জন্য নিষিদ্ধ (২৯) || সেহরী না খেয়ে রোযা রাখা || তিন দিনের কমে কুর’আন খতম করা || বিনা ওযুতে নামায পড়া ||






একজন মুসলিম হিসেবে যে কাজগুলো আপনার জন্য নিষিদ্ধ

২৯-তম পর্বের আলোচ্য বিষয়সমূহঃ

নামাযে দাঁড়িয়ে থুতু ফেলা

নামাযে দাঁড়িয়ে সামনের দিকে থুতু ফেলা
আব্দুল্লাহ্ বিন্ ’উমর (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল (সা.) একদা ক্বিব্লার দিকে তথা তাঁর সামনের দেয়ালেই কিছুটা থুতু দেখতে পান। তখন তিনি তা অতি দ্রুত মুছে ফেলে নিজ সাহাবাগণকে উদ্দেশ্য করে বললেন:

إِذَا كَانَ أَحَدُكُمْ يُصَلِّي فَلَا يَبْصُقُ قِبَلَ وَجْهِهِ فَإِنَّ اللَّهَ قِبَلَ وَجْهِهِ إِذَا صَلَّى

‘‘তোমাদের কেউ নামাযে দাঁড়ালে সে যেন তার সামনের দিকে থুতু না ফেলে। কারণ, আল্লাহ্ তা’আলা তার সামনেই থাকেন যখন সে নামায পড়ে’’।[1]

তবে নামাযরত অবস্থায় অগত্যা কারোর বেশি থুতু আসলে সে যেন তার বাঁ দিকে কিংবা পায়ের নিচে থুতু ফেলে অথবা কোন রুমালে ফেলে উক্ত রুমালের এক পার্শ্ব দিয়ে অন্য পার্শ্ব ঘষে তাতে পুরাপুরি মিশিয়ে দেয়।

আনাস্ (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: নবী (সা.) একদা ক্বিব্লার দিকে কিছুটা কফ দেখে তিনি খুবই মর্মাহত হোন। যা তাঁর চেহারায় অতি দ্রুত পরিস্ফুট হয়। তখন তিনি তা নিজ হাতে মুছে ফেলে বললেন:

إِنَّ أَحَدَكُمْ إِذَا قَامَ فِي صَلَاتِهِ فَإِنَّهُ يُنَاجِي رَبَّهُ ، أَوْ إِنَّ رَبَّهُ بَيْنَهُ وَبَيْنَ الْقِبْلَةِ فَلَا يَبْزُقَنَّ أَحَدُكُمْ قِبَلَ قِبْلَتِهِ ، وَلَكِنْ عَنْ يَسَارِهِ أَوْ تَحْتَ قَدَمَيْهِ ، ثُمَّ أَخَذَ طَرَفَ رِدَائِهِ فَبَصَقَ فِيهِ ثُمَّ رَدَّ بَعْضَهُ عَلَى بَعْضٍ فَقَالَ: أَوْ يَفْعَلُ هَكَذَا

‘‘নিশ্চয়ই যখন তোমাদের কেউ নামাযে দাঁড়ায় তখন সে তার প্রভুর সাথে বিশেষ সাক্ষাৎ দেয় কিংবা তার প্রভু তার মাঝে ও ক্বিব্লার মাঝে অবস্থান করেন। অতএব তোমাদের কেউ যেন তার ক্বিব্লার দিকে থুতু না ফেলে। বরং সে যেন তার বাঁ দিকে কিংবা পায়ের নিচে থুতু ফেলে। অতঃপর রাসূল (সা.) তাঁর চাদরের এক পার্শ্ব হাতে নিয়ে তাতে থুতু ফেলেন। এরপর উক্ত চাদরের একাংশ অন্যাংশের উপর চেপে দেন এবং বলেনঃ অথবা এভাবে থুতু চাদরে মিশে ফেলবে’’।[2]নামাযরত অবস্থায় নামাযীর বাঁ দিকে কিংবা পায়ের নিচে থুতু ফেলা ও তা মাটির সাথে মিশিয়ে দেয়ার সুযোগ ছিলো বলেই তখন তা অবলম্বন করতে বলা হয়েছে। কারণ, তখনকার মসজিদগুলোতে কোন কার্পেট বা বিছানা ছিলো না। তবে বর্তমান যুগে যখন মসজিদগুলো কার্পেট সজ্জিত তাই এখন আর সে বিধান পালন করার কোন যুক্তিকতাই নেই। বরং বর্তমান এ টিস্যু পেপারের যুগে হাদীসে বর্ণিত দ্বিতীয় নিয়মই অতি সহজেই পালন করা যেতে পারে।
[1] (বুখারী, হাদীস ৪০৬ মুসলিম, হাদীস ৫৪৭)
[2] (বুখারী, হাদীস ৪০৫ মুসলিম, হাদীস ৫৫১)

সেহরী না খেয়ে রোযা রাখা

রোযার রাতে সেহরী না খাওয়া
আব্দুল্লাহ্ বিন্ ’হারিস্ (রাহিমাহুল্লাহ্) থেকে বর্ণিত তিনি নবী (সা.) এর এক বিশেষ সাহাবী থেকে বর্ণনা করেন: তিনি বলেন: জনৈক ব্যক্তি একদা নবী (সা.) এর নিকট আসলো যখন তিনি সেহরী খাচ্ছিলেন। তখন নবী (সা.) তাকে উদ্দেশ্য করে বললেন:

إِنَّ السَّحُورَ بَرَكَةٌ أَعْطَاكُمُوهَا اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ فَلَا تَدَعُوهَا

‘‘আল্লাহ্ তা’আলা রোযার সেহরী তোমাদেরকে বরকত হিসেবেই দিয়েছেন। সুতরাং তোমরা কখনো তা খাওয়া ছাড়বে না’’।[1]
[1] (আহমাদ্, হাদীস ২২০৬১, ২৩১৪২)

মৃত ব্যক্তিকে কষ্ট দেয়া

কোন মৃত ব্যক্তিকে যে কোন ভাবে কষ্ট দেয়া
’আয়িশা (রাযিয়াল্লাহু আনহা) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: নবী (সা.) ইরশাদ করেন:

إِنَّ كَسْرَ عَظْمِ الْمُؤْمِنِ مَيِّتاً مِثْلُ كَسْرِهِ حَيّاً

‘‘কোন মৃত মু’মিনের হাড় ভাঙ্গা জীবদ্দশায় তার হাড় ভাঙ্গার ন্যায়’’।[1]
[1] (আহমাদ্, হাদীস ২৩১৭২)

তিন দিনের কমে কুর’আন খতম করা

তিন দিনের কমে কুর’আন মাজীদ খতম করা
আব্দুল্লাহ্ বিন্ ’আমর (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন:

لَا يَفْقَهُ مَنْ قَرَأَ الْقُرْآنَ فِي أَقَلَّ مِنْ ثَلَاثٍ

‘‘সে ব্যক্তি কুর’আন মাজীদ থেকে সত্যিকার কোন বুঝই ধারণ করতে পারে না যে তিন দিনের কমে কুর’আন মাজীদ খতম করে’’।[1]
[1] (আবু দাউদ, হাদীস ১৩৯৪)

অযথা কোন কথা বা কাজে ব্যস্ত হওয়া

কোন অযথা কথা কিংবা কাজে ব্যস্ত হওয়া
আবু হুরাইরাহ্ (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন:

مِنْ حُسْنِ إِسْلَامِ الْمَرْءِ تَرْكُهُ مَا لَا يَعْنِيهِ

‘‘কারোর ভালো মোসলমান হওয়ার একান্ত পরিচয় হচ্ছে অযথা যে কোন কথা কিংবা কাজ নিয়ে তার কোন ধরনের ব্যস্ততা না থাকা’’।[1]
[1] (তিরমিযী, হাদীস ২৩১৭ ইবনু মাজাহ্, হাদীস ৪০৪৭)

হারানো জিনিস পেয়ে তা প্রচার না করা

কোন হারানো জিনিস পাওয়ার পর তা জনসম্মুখে প্রচার না করা
যায়েদ্ বিন্ খালিদ জুহানী (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন:

مَنْ آوَى ضَالَّةً فَهُوَ ضَالٌّ مَا لَمْ يُعَرِّفْهَا

‘‘যে ব্যক্তি রাস্তা থেকে কোন হারানো জিনিস উঠিয়ে নিলো সে সত্যিই পথভ্রষ্ট যতক্ষণ না তা জনসম্মুখে প্রচার করে’’।[1]

’ইয়ায বিন্ ’হিমার (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন:

مَنْ وَجَدَ لُقَطَةً فَلْيُشْهِدْ ذَا عَدْلٍ أَوْ ذَوِيْ عَدْلٍ وَلَا يَكْتُمْ وَلَا يُغَيِّبْ فَإِنْ وَجَدَ صَاحِبَهَا فَلْيَرُدَّهَا عَلَيْهِ وَإِلَّا فَهُوَ مَالُ اللَّهِ عَزَّ وَجَلَّ يُؤْتِيهِ مَنْ يَشَاءُ

‘‘কেউ কোন হারানো জিনিস পেলে সে যেন এ ব্যাপারে এক বা একাধিক ন্যায়পরায়ণ ব্যক্তিকে সাক্ষী বানায় এবং তা কোনভাবেই লুকিয়ে না রাখে। অতঃপর বস্ত্তটির মালিক পাওয়া গেলে তাকে তা হস্তান্তর করবে। আর মালিক না পাওয়া গেলে তা একান্ত আল্লাহ্ তা’আলারই সম্পদ। তিনি তা যাকে চান তাকেই দেন’’।[2]

হাজীদের হারানো জিনিস ছাড়া অন্য যে কোন হারানো জিনিস রাস্তা থেকে উঠিয়ে নিলে তা এক বছর পর্যন্ত প্রচার করতে হবে। অতঃপর বস্ত্তটির মালিক না আসলে তা নিজের মাল হিসেবেই গ্রহণ ও ব্যয় করবে। আর ইতিমধ্যে মালিক আসলে তাকে তা কিংবা তার সমতুল্য জিনিস বুঝিয়ে দিতে হবে। তবে তৈরি করা কোন খাদ্য কিংবা যে কোন ফলমূল যা কিছুক্ষণ পরই নষ্ট হওয়া নিশ্চিত তা সরাসরি নিজেই ভোগ করবে। তা জনসম্মুখে প্রচার করার আর কোন প্রয়োজন নেই।

যায়েদ্ বিন্ খালিদ জুহানী (রা.) থেকে আরো বর্ণিত তিনি বলেন: জনৈক ব্যক্তি রাসূল (সা.) কে হারিয়ে যাওয়া তথা রাস্তায় কুড়িয়ে পাওয়া জিনিস সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন:

عَرِّفْهَا سَنَةً ثُمَّ اعْرِفْ وِكَاءَهَا وَعِفَاصَهَا ثُمَّ اسْتَنْفِقْ بِهَا فَإِنْ جَاءَ رَبُّهَا فَأَدِّهَا إِلَيْهِ فَقَالَ : يَا رَسُولَ اللَّهِ ! فَضَالَّةُ الْغَنَمِ ؟ فَقَالَ : خُذْهَا ، فَإِنَّمَا هِيَ لَكَ أَوْ لِأَخِيكَ أَوْ لِلذِّئْبِ قَالَ : يَا رَسُولَ اللَّهِ ! فَضَالَّةُ الْإِبِلِ ؟ فَغَضِبَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ حَتَّى احْمَرَّتْ وَجْنَتَاهُ ـ أَوِ احْمَرَّ وَجْهُهُ ـ وَقَالَ : مَا لَكَ وَلَهَا ؟ مَعَهَا حِذَاؤُهَا وَسِقَاؤُهَا حَتَّى يَأْتِيَهَا رَبُّهَا

‘‘তুমি তা জনসম্মুখে এক বছর পর্যন্ত প্রচার করবে। অতঃপর থলেটির মুখ বাঁধা রশি এবং পাত্রটির ঢাকনা ইত্যাদি চিনে রাখবে এবং তা নিজের কাজে ব্যয় করবে। ইতিমধ্যে বস্ত্তটির মালিক তা তাকে ফেরত দিবে। তখন সে বললো: হে আল্লাহ্’র রাসূল! হারানো ছাগল সম্পর্কে আপনি কি বলেন? তিনি বললেন: তা তুমি নিয়ে নাও। কারণ, তা তোমার কিংবা তোমার ভাইয়ের অথবা বাঘের। সে আবারো বললো: হে আল্লাহ্’র রাসূল! হারানো উট সম্পর্কে আপনি কি বলেন? এ কথা শুনে রাসূল (সা.) এর উভয় গাল তথা চেহারা লাল হয়ে গেলো এবং রাসূল (সা.) বললেন: উট নিয়ে তোমার এতো অস্থিরতা কেন? তার তো চলার জন্য ক্ষুর রয়েছে। পান করার জন্য জমাকৃত পানি রয়েছে যতক্ষণ না তার মালিক আসে’’।[3]
[1] (মুসলিম, হাদীস ১৭২৫)
[2] (আবু দাউদ, হাদীস ১৭০৯)
[3] (আবু দাউদ, হাদীস ১৭০৪)

ঝাড়ফুঁক করা, সুলক্ষণ-কুলক্ষণ ভাবা

অন্যকে ঝাড়ফুঁক করতে বলা, কোন বিশেষ কিছু দেখে তাতে কোন ধরনের কুলক্ষণ ভাবা কিংবা চিকিৎসার জন্য লোহা পুড়িয়ে নিজ শরীরের কোন জায়গায় দাগ দেয়া
আব্দুল্লাহ্ বিন্ ’আববাস্ (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন:

يَدْخُـلُ الْـجَنَّةَ مِنْ أُمَّتِيْ سَبْعُونَ أَلْفًا بِغَيْرِ حِسَابٍ ، هُمْ الَّذِينَ لَا يَسْتَرْقُونَ وَلاَ يَتَطَيَّرُونَ وَعَلَى رَبِّهِمْ يَتَوَكَّلُونَ وَفِيْ رِوَايَةٍ : لاَ يَكْتَوُوْنَ

‘‘আমার উম্মতের সত্তর হাজার মানুষ বিনা হিসাবে জান্নাতে প্রবেশ করবে। যারা অন্যকে ঝাড়ফুঁক করতে বলবে না, কোন বিশেষ কিছু দেখে উহাকে কুলক্ষণ ভাববে না। উপরন্তু তারা নিজ প্রভুর উপর সর্বদা ভরসা করবে। অন্য বর্ণনায় রয়েছে, তারা চিকিৎসার জন্য লোহা পুড়িয়ে নিজ শরীরের কোন জায়গায় দাগ দিবে না’’।[1]
[1] (বুখারী, হাদীস ৬৪৭২, ৬৫৪১ মুসলিম, হাদীস ২১৮, ২২০)


বিনা ওযুতে নামায পড়া

আবু হুরাইরাহ্ (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন:

لَا تُقْبَلُ صَلَاةُ أَحَدِكُمْ إِذَا أَحْدَثَ حَتَّى يَتَوَضَّأَ

‘‘তোমাদের কারোর ওযু না থাকলে ওযু ছাড়া তার কোন নামায কবুল করা হবে না’’।[1]
[1] (মুসলিম, হাদীস ২২৫)

কাউকে ক্ষতির সম্মুখীন করা

কাউকে যে কোন ভাবে কোন ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন করা; চাই সে আপনার কোন ক্ষতি করুক কিংবা নাই করুক
’উবাদাহ্ বিন্ স্বামিত ও আব্দুল্লাহ্ বিন্ ’আববাস্ (রাঃ) থেকে বর্ণিত তাঁরা বলেন: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন:

لَا ضَرَرَ وَلَا ضِرَارَ

‘‘তুমি কারোর কোন ধরনের ক্ষতি করো না। তেমনিভাবে তোমরা পরস্পর একে অপরের কোন ধরনের ক্ষতি করার প্রতিযোগিতা করো না’’।[1]

আবু স্বিরমাহ্ (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন: রাসূল (সা.) ইরশাদ করেন:

مَنْ ضَارَّ أَضَرَّ الله بِهِ ، وَمَنْ شَاقَّ شَقَّ الله عَلَيْهِ

‘‘যে ব্যক্তি অন্যের ক্ষতি করতে চায় আল্লাহ্ তা’আলা তার ক্ষতি করেন। তেমনিভাবে যে ব্যক্তি অন্যের উপর কঠিন হয় আল্লাহ্ তা’আলাও তার উপর কঠিন হোন’’।[2]
[1] (ইবনু মাজাহ্, হাদীস ২৩৬৯, ২৩৭০)
[2] (ইবনু মাজাহ্, হাদীস ২৩৭১)

যৌন উত্তেজনাকে চিরস্থায়ীভাবে ধ্বংস করা

নিজের যৌন উত্তেজনাকে যে কোন প্রকারে একেবারে চিরস্থায়ীভাবে ধ্বংস করে দেয়া
সা’দ বিন্ আবী ওয়াক্কাস্ (রা.) থেকে বর্ণিত তিনি বলেন:

رَدَّ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَلَى عُثْمَانَ بْنِ مَظْعُونٍ التَّبَتُّلَ وَلَوْ أَذِنَ لَهُ لَاخْتَصَيْنَا

‘‘রাসূল (সা.) ’উস্মান বিন্ মায্’উন্ (রা.) কে চিরস্থায়ীভাবে যৌন উত্তেজনা ধ্বংস করতে নিষেধ করেছেন। যদি তিনি তাঁকে এ ব্যাপারে অনুমতি দিতেন তা হলে আমরা সবাই তাই করতাম’’।[1]
[1] (বুখারী, হাদীস ৫০৭৩, ৫০৭৪ মুসলিম, হাদীস ১৪০২)


একজন মুসলিম হিসেবে যে কাজগুলো আপনার জন্য নিষেধ- এর সকল পর্ব এখান থেকে পড়ুনঃ
১ম পর্ব    ২য় পর্ব    ৩য় পর্ব    ৪র্থ পর্ব    ৫ম পর্ব    ৬ষ্ট পর্ব    ৭ম পর্ব    ৮ম পর্ব    ৯ম পর্ব    ১০ম পর্ব    ১১তম পর্ব    ১২তম পর্ব    ১৩তম পর্ব    ১৪তম পর্ব    ১৫তম পর্ব  ১৬তম পর্ব    ১৭তম পর্ব    ১৮তম পর্ব    ১৯তম পর্ব    ২০ম পর্ব    ২১তম পর্ব    ২২তম পর্ব    ২৩তম পর্ব    ২৪তম পর্ব    ২৫তম পর্ব    ২৬তম পর্ব    ২৭তম পর্ব     ২৮তম পর্ব    ২৯তম পর্ব    ৩০ম পর্ব    ৩১তম পর্ব    ৩২তম পর্ব    ৩৩তম পর্ব    ৩৪ম পর্ব



****************************************
সাইটটি ভিজিট করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। আর্টিকেলটি ভাল লাগলে সত্য ও ন্যয়ের পথে অন্য ভাইনদেরকে দাওয়াতের নিয়তে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন। মোহাম্মদীয়া ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম, লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে জানতে এবং দীন ও মানবতার সেবায় অংশ নিতে OUR ACTION PLAN বাটনে ক্লিক করুন।



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

মোহাম্মদীয়া ফাউন্ডেশনের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url